
ঝিনাইদহের শৈলকুপায় তিনজনকে গুলি করে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। নিহত তিনজনই চরমপন্থি দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে জানা গেছে। শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার রামচন্দ্রপুর শ্মশানঘাট এলাকায় এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।
নিহতদের মধ্যে পূর্ববাংলা কমিউনিস্ট পার্টির (জনযুদ্ধ) আঞ্চলিক নেতা আবু হানিফ ওরফে হানিফ আলীর (৫৬) পরিচয় নিশ্চিত করেছে পুলিশ। বাকি দুজনের পরিচয় তাৎক্ষণিক পাওয়া যায়নি।
স্থানীয় মাসুদ রানা জানান, রাত সাড়ে ৮টার দিকে তিন থেকে চার রাউন্ড গুলির শব্দ শুনতে পায় এলাকাবাসী। কিন্তু ভয়ে কেউ ঘর থেকে বের হয়নি। পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। কয়েক ঘণ্টা পর রাত সাড়ে ১১টার দিকে এলাকাবাসী একত্র হয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে তিনটি মরদেহ ও দুটি মোটরসাইকেল পড়ে থাকতে দেখে। এরপর তারা পুলিশে খবর দেয়।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ ও চুয়াডাঙ্গা জেলায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে পূর্ববাংলা কমিউনিস্ট পার্টি (জনযুদ্ধ) ও জাসদ গণবাহিনী নামে দুটি চরমপন্থি দলের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে। শুক্রবার রাতে রামচন্দ্রপুর শ্মশানঘাট এলাকায় পূর্ববাংলা কমিউনিস্ট পার্টির নেতাদের গোপন বৈঠকের খবর পেয়ে যায় প্রতিপক্ষ।
জাসদ গণবাহিনীর শীর্ষ নেতা কালুর নেতৃত্বে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে ধারণা করছে পুলিশ ও স্থানীয়রা। কালুর বাড়ি কুষ্টিয়া সদর উপজেলার পশ্চিম আব্দালপুর গ্রামে। নিহত হানিফের বিরুদ্ধে কমপক্ষে ১৩টি হত্যা এবং আরও বেশকিছু মামলা রয়েছে।
শৈলকুপা উপজেলার রামচন্দ্রপুর পুলিশ ক্যাম্পের মতিয়ার রহমান বলেন, ‘রাতে স্থানীয়রা গোলাগুলির শব্দ পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়। ঘটনাস্থলে পৌঁছে তিনজনের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। তিনজনকেই মাথায় গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।’
শৈলকুপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুম খান বলেন, ‘আমাদের সোর্সের মাধ্যমে খবর পাই ওই এলাকায় গোলাগুলি ঘটেছে। এরপর নিশ্চিত হওয়া যায় ঘটনাস্থলে তিনজনের মরদেহ পড়ে আছে। মরদেহের পাশে দুটি মোটরসাইকেল ছিল। কী কারণে এ হত্যার ঘটনা ঘটেছে তা তদন্তের আগে বলা যাচ্ছে না।’
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
নিহতদের মধ্যে পূর্ববাংলা কমিউনিস্ট পার্টির (জনযুদ্ধ) আঞ্চলিক নেতা আবু হানিফ ওরফে হানিফ আলীর (৫৬) পরিচয় নিশ্চিত করেছে পুলিশ। বাকি দুজনের পরিচয় তাৎক্ষণিক পাওয়া যায়নি।
স্থানীয় মাসুদ রানা জানান, রাত সাড়ে ৮টার দিকে তিন থেকে চার রাউন্ড গুলির শব্দ শুনতে পায় এলাকাবাসী। কিন্তু ভয়ে কেউ ঘর থেকে বের হয়নি। পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। কয়েক ঘণ্টা পর রাত সাড়ে ১১টার দিকে এলাকাবাসী একত্র হয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে তিনটি মরদেহ ও দুটি মোটরসাইকেল পড়ে থাকতে দেখে। এরপর তারা পুলিশে খবর দেয়।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ ও চুয়াডাঙ্গা জেলায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে পূর্ববাংলা কমিউনিস্ট পার্টি (জনযুদ্ধ) ও জাসদ গণবাহিনী নামে দুটি চরমপন্থি দলের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে। শুক্রবার রাতে রামচন্দ্রপুর শ্মশানঘাট এলাকায় পূর্ববাংলা কমিউনিস্ট পার্টির নেতাদের গোপন বৈঠকের খবর পেয়ে যায় প্রতিপক্ষ।
জাসদ গণবাহিনীর শীর্ষ নেতা কালুর নেতৃত্বে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে ধারণা করছে পুলিশ ও স্থানীয়রা। কালুর বাড়ি কুষ্টিয়া সদর উপজেলার পশ্চিম আব্দালপুর গ্রামে। নিহত হানিফের বিরুদ্ধে কমপক্ষে ১৩টি হত্যা এবং আরও বেশকিছু মামলা রয়েছে।
শৈলকুপা উপজেলার রামচন্দ্রপুর পুলিশ ক্যাম্পের মতিয়ার রহমান বলেন, ‘রাতে স্থানীয়রা গোলাগুলির শব্দ পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়। ঘটনাস্থলে পৌঁছে তিনজনের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। তিনজনকেই মাথায় গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।’
শৈলকুপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুম খান বলেন, ‘আমাদের সোর্সের মাধ্যমে খবর পাই ওই এলাকায় গোলাগুলি ঘটেছে। এরপর নিশ্চিত হওয়া যায় ঘটনাস্থলে তিনজনের মরদেহ পড়ে আছে। মরদেহের পাশে দুটি মোটরসাইকেল ছিল। কী কারণে এ হত্যার ঘটনা ঘটেছে তা তদন্তের আগে বলা যাচ্ছে না।’
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে