
দূর থেকে দেখলে মনে হবে যেন বিশাল আকারের হলুদ গালিচা বিছিয়ে রাখা হয়েছে। কাছে গেলে চোখে পড়ে হাজারো সূর্যমুখী ফুল। বাতাসে দোল খেয়ে ফুলগুলো যেন আমন্ত্রণ জানাচ্ছে সৌন্দর্য উপভোগ করার। প্রকৃতি যেন তাকে নতুনভাবে মেলে ধরে এক নতুন নিয়মে। নতুন করে নতুনভাবে মানুষও যেন নতুন কিছুর পরশ নিতে ছুটে আসছে চাষ করা এক চাষীর ফুলের বাগানে।
কুমিল্লা জেলার বরুড়া উপজেলার আদ্রা ইউনিয়নের সাপলোলা ব্রীজ থেকে ৫০০ মিটার পশ্চিমে শখের বসে ২৪ শতক জমিতে সূযমুখী চাষ করেন মাহমুদুল হাছান সজিব। ২৪ শতক জায়গায় ফল তোলা পর্যন্ত আনুমানিক খরচ হবে ২০ হাজার টাকা। লাভ হবে দ্বিগুণ।
প্রতিদিন বিকেলে আশপাশ এলাকা থেকে সৌন্দর্য পিয়াসুরা দল বেঁধে আসেন এই সূর্যমুখী ফুলের বাগান দেখতে। অনেকেই বাগানে ঢুকে শখ করে ছবি তুলেন। কেউ পরিবারের সাথে তুলেন সেলফি। এ যেন এক মনোমুগ্ধকর পরিবেশ। সূর্যমুখী ফুলের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য দেখতে আসা নুর মোহাম্মদ সুমন বলেন, সূর্যমুখী বাগানে প্রথমবারের মত আসলাম ভাই-ব্রাদার নিয়ে। আমরা খুব সুন্দরভাবে উপভোগ করতে পারছি। সূর্যমুখী ফুল দেখেও খুব ভালো লাগলো।
রুপক বলেন, ফুল দেখে খুব ভাল লেগেছে। এখানে ঘুরতে এসে মানুষ নিরাশ হবে না। ফেসবুকে অনেকেই দেখি সূর্যমুখী বাগানে ঘুরার ছবি দিচ্ছে। সেই লোভেই বাগানে ঘুরতে আসা। ঘুরতে এসে খুব ভালো লেগেছে।
সূর্যমুখী ফুলের বাগান মালিক মাহমুদুল হাছান সজিব বলেন, পড়াশোনা পাশাপাশি বাসায় বসে না থেকে শখের বসে সূর্যমুখী ফুলের চাষ করি। আগামীতে বাণিজ্য হিসেবে করার পরিকল্পনা আছে। আমার এই সূর্যমুখী বাগান দেখে অনেকে ইচ্ছা পোষণ করেছে সূর্যমুখী চাষ করবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে
কুমিল্লা জেলার বরুড়া উপজেলার আদ্রা ইউনিয়নের সাপলোলা ব্রীজ থেকে ৫০০ মিটার পশ্চিমে শখের বসে ২৪ শতক জমিতে সূযমুখী চাষ করেন মাহমুদুল হাছান সজিব। ২৪ শতক জায়গায় ফল তোলা পর্যন্ত আনুমানিক খরচ হবে ২০ হাজার টাকা। লাভ হবে দ্বিগুণ।
প্রতিদিন বিকেলে আশপাশ এলাকা থেকে সৌন্দর্য পিয়াসুরা দল বেঁধে আসেন এই সূর্যমুখী ফুলের বাগান দেখতে। অনেকেই বাগানে ঢুকে শখ করে ছবি তুলেন। কেউ পরিবারের সাথে তুলেন সেলফি। এ যেন এক মনোমুগ্ধকর পরিবেশ। সূর্যমুখী ফুলের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য দেখতে আসা নুর মোহাম্মদ সুমন বলেন, সূর্যমুখী বাগানে প্রথমবারের মত আসলাম ভাই-ব্রাদার নিয়ে। আমরা খুব সুন্দরভাবে উপভোগ করতে পারছি। সূর্যমুখী ফুল দেখেও খুব ভালো লাগলো।
রুপক বলেন, ফুল দেখে খুব ভাল লেগেছে। এখানে ঘুরতে এসে মানুষ নিরাশ হবে না। ফেসবুকে অনেকেই দেখি সূর্যমুখী বাগানে ঘুরার ছবি দিচ্ছে। সেই লোভেই বাগানে ঘুরতে আসা। ঘুরতে এসে খুব ভালো লেগেছে।
সূর্যমুখী ফুলের বাগান মালিক মাহমুদুল হাছান সজিব বলেন, পড়াশোনা পাশাপাশি বাসায় বসে না থেকে শখের বসে সূর্যমুখী ফুলের চাষ করি। আগামীতে বাণিজ্য হিসেবে করার পরিকল্পনা আছে। আমার এই সূর্যমুখী বাগান দেখে অনেকে ইচ্ছা পোষণ করেছে সূর্যমুখী চাষ করবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে