বাংলা স্কুপ, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রেতাত্মারা দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্র করছে এবং সবচেয়ে বড় ষড়যন্ত্র করছে শিল্প এলাকাতে। ষড়যন্ত্র থেকে দেশের শিল্পপ্রতিষ্ঠান রক্ষা করতে হলে জরুরি ভিত্তিতে টাস্কফোর্স গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে গাজীপুর জেলা ও মহানগর শ্রমিক দলের উদ্যোগে কোনাবাড়ী ডিগ্রি কলেজ মাঠে আয়োজিত শ্রমিক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বিদেশি শক্তির সাথে যোগ দিয়ে শেখ হাসিনা শিল্পকারখানায় নৈরাজ্য সৃষ্টি করে দেশের অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা করছেন বলেও অভিযোগ করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে গেলেও তার প্রেতাত্মারা শিল্প কারখানায় অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। তার সাথে যোগ দিয়েছে ভিনদেশি শত্রুরা। ষড়যন্ত্র থেকে দেশের শিল্প প্রতিষ্ঠান রক্ষা করতে হলে জরুরি ভিত্তিতে টাস্কফোর্স গঠন জরুরি।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, জুলাই বিপ্লবে দেশ স্বাধীন করতে গিয়ে যারা আহত এবং নিহত হয়েছেন তার শতকরা ৬০ শতাংশই শ্রমিক। গত ১৬ বছর পর বিএনপি নেতাকর্মীরা মামলা হামলায় ব্যপকভাবে নির্যাতিত হয়েছেন। এখন নেতাকর্মীরা রাতে আরাম করে ঘুমাতে পারছেন। শেখ হাসিনা পালানোর কারণেই তা সম্ভব হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা পালিয়েছে। কিন্তু তার প্রেতাত্মা-ভূতগুলো এ দেশের মধ্যে আছে। তারা ভুলতে পারে না যে চুরি-চামারি, দুর্নীতি ও লুট করে দেশের মাঝে সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছিল। দেশের বাইরে অর্থপাচার করে অসংখ্য সম্পদ তৈরি করেছে। দেশের ভেতরে তারা বিরাট বিরাট বাড়ি-ঘর তৈরি করে, খামার তৈরি করে, ব্যবসা-বাণিজ্য তৈরি করে পয়সা লুটে নিয়েছে। ওই সময় যা করেছে তারা এটা ভুলতে পারে না।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, তারা ভাবে, আবার যদি শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনতে পারতাম, তবে আবার লুট করতে পারতাম। সেজন্য তারা দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্র করছে। সবচেয়ে বড় ষড়যন্ত্র করছে এই শিল্প এলাকাতে।
এ সময় ড. ইউনূসের প্রশংসা করে মির্জা ফখরুল বলেন, দেশের অসহায় মানুষকে ক্ষুদ্র ঋণ দিয়ে দারিদ্র্য বিমোচনে অবদান রেখেছেন তিনি। এ কারণেই বিশ্ব দরবারে তাঁর খ্যাতি রয়েছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ভারতকে আমরা বলেছি, যে গণহত্যা করেছে তাকে জায়গা দেবেন না। তারা এখনও কথা শোনেনি। তাই অন্তর্বর্তী সরকারকে বলছি, ভারতকে চিঠি দিতে। যাতে তারা শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠায়।
ডেস্ক/এসকে
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রেতাত্মারা দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্র করছে এবং সবচেয়ে বড় ষড়যন্ত্র করছে শিল্প এলাকাতে। ষড়যন্ত্র থেকে দেশের শিল্পপ্রতিষ্ঠান রক্ষা করতে হলে জরুরি ভিত্তিতে টাস্কফোর্স গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে গাজীপুর জেলা ও মহানগর শ্রমিক দলের উদ্যোগে কোনাবাড়ী ডিগ্রি কলেজ মাঠে আয়োজিত শ্রমিক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বিদেশি শক্তির সাথে যোগ দিয়ে শেখ হাসিনা শিল্পকারখানায় নৈরাজ্য সৃষ্টি করে দেশের অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা করছেন বলেও অভিযোগ করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে গেলেও তার প্রেতাত্মারা শিল্প কারখানায় অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। তার সাথে যোগ দিয়েছে ভিনদেশি শত্রুরা। ষড়যন্ত্র থেকে দেশের শিল্প প্রতিষ্ঠান রক্ষা করতে হলে জরুরি ভিত্তিতে টাস্কফোর্স গঠন জরুরি।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, জুলাই বিপ্লবে দেশ স্বাধীন করতে গিয়ে যারা আহত এবং নিহত হয়েছেন তার শতকরা ৬০ শতাংশই শ্রমিক। গত ১৬ বছর পর বিএনপি নেতাকর্মীরা মামলা হামলায় ব্যপকভাবে নির্যাতিত হয়েছেন। এখন নেতাকর্মীরা রাতে আরাম করে ঘুমাতে পারছেন। শেখ হাসিনা পালানোর কারণেই তা সম্ভব হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা পালিয়েছে। কিন্তু তার প্রেতাত্মা-ভূতগুলো এ দেশের মধ্যে আছে। তারা ভুলতে পারে না যে চুরি-চামারি, দুর্নীতি ও লুট করে দেশের মাঝে সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছিল। দেশের বাইরে অর্থপাচার করে অসংখ্য সম্পদ তৈরি করেছে। দেশের ভেতরে তারা বিরাট বিরাট বাড়ি-ঘর তৈরি করে, খামার তৈরি করে, ব্যবসা-বাণিজ্য তৈরি করে পয়সা লুটে নিয়েছে। ওই সময় যা করেছে তারা এটা ভুলতে পারে না।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, তারা ভাবে, আবার যদি শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনতে পারতাম, তবে আবার লুট করতে পারতাম। সেজন্য তারা দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্র করছে। সবচেয়ে বড় ষড়যন্ত্র করছে এই শিল্প এলাকাতে।
এ সময় ড. ইউনূসের প্রশংসা করে মির্জা ফখরুল বলেন, দেশের অসহায় মানুষকে ক্ষুদ্র ঋণ দিয়ে দারিদ্র্য বিমোচনে অবদান রেখেছেন তিনি। এ কারণেই বিশ্ব দরবারে তাঁর খ্যাতি রয়েছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ভারতকে আমরা বলেছি, যে গণহত্যা করেছে তাকে জায়গা দেবেন না। তারা এখনও কথা শোনেনি। তাই অন্তর্বর্তী সরকারকে বলছি, ভারতকে চিঠি দিতে। যাতে তারা শেখ হাসিনাকে ফেরত পাঠায়।
ডেস্ক/এসকে