
আগামীকাল ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও শহীদ দিবস। এদিন প্রথম প্রহর থেকে সারাদিন মুখরিত থাকবে শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ। ফুলে ফুলে ছেয়ে যাবে শহীদ মিনার। বাঙালির রক্ত দিয়ে অর্জন করা ভাষা ও ভাষাশহীদদের প্রতি সম্মান জানাবে দেশের সর্বস্তরের জনগণ।
বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) শহীদ মিনার এলাকা ঘুরে দেখা যায়, পরিচ্ছন্নতার কাজ শেষে দেয়াল লিখন ও রঙিন আলপনায় ছেয়ে যাচ্ছে শহীদ মিনার সংলগ্ন পিচঢালা রাস্তা ও পার্শ্ববর্তী দেয়ালগুলো। নান্দনিক সাজসজ্জায় ব্যস্ত সময় পার করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, শহীদ মিনারের পার্শ্ববর্তী রাস্তায় আলপনা আঁকছেন চারুকলার শিক্ষার্থীরা। দেয়াল লিখন ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে। চারুকলার ফাইন আর্টসের শিক্ষার্থীদের হাতের নৈপুণ্যে দিনভর চলবে আলপনা আঁকা ও দেয়াল লিখনের কাজ।
আলপনা আঁকছেন চারুকলা শিক্ষার্থী সুপ্তি। তিনি বলেন, রাত ৮টা পর্যন্ত আমাদের কার্যক্রম চলবে। শহীদ মিনার সংলগ্ন রাস্তা এবং টিএসসির রাস্তায়ও আলপনা আঁকা হবে। বাংলা ভাষার প্রতি সম্মান এবং শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আমাদের এই আয়োজন আজীবন অটুট থাকুক এই প্রত্যাশা করি। একুশের আবহে আমরা আলপনায় বাঙালি সংস্কৃতির বিভিন্ন অনুষঙ্গ ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করছি।
চারুকলার আরেক শিক্ষার্থী সৌরভ সরকার বলেন, এই দিনটি বাঙালি জাতির সবচেয়ে বড় অর্জন। রক্তের বিনিময়ে আমরা কথা বলার স্বাধীনতা অর্জন করেছি। এই ভাষাকে আমরা রং তুলির মাধ্যমে আজীবন তুলে ধরবো। যেখানেই থাকি এই দিনটি আসলে ছুটে আসি এই প্রাঙ্গণে রক্তের আলপনা আঁকতে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে
বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) শহীদ মিনার এলাকা ঘুরে দেখা যায়, পরিচ্ছন্নতার কাজ শেষে দেয়াল লিখন ও রঙিন আলপনায় ছেয়ে যাচ্ছে শহীদ মিনার সংলগ্ন পিচঢালা রাস্তা ও পার্শ্ববর্তী দেয়ালগুলো। নান্দনিক সাজসজ্জায় ব্যস্ত সময় পার করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, শহীদ মিনারের পার্শ্ববর্তী রাস্তায় আলপনা আঁকছেন চারুকলার শিক্ষার্থীরা। দেয়াল লিখন ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে। চারুকলার ফাইন আর্টসের শিক্ষার্থীদের হাতের নৈপুণ্যে দিনভর চলবে আলপনা আঁকা ও দেয়াল লিখনের কাজ।
আলপনা আঁকছেন চারুকলা শিক্ষার্থী সুপ্তি। তিনি বলেন, রাত ৮টা পর্যন্ত আমাদের কার্যক্রম চলবে। শহীদ মিনার সংলগ্ন রাস্তা এবং টিএসসির রাস্তায়ও আলপনা আঁকা হবে। বাংলা ভাষার প্রতি সম্মান এবং শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আমাদের এই আয়োজন আজীবন অটুট থাকুক এই প্রত্যাশা করি। একুশের আবহে আমরা আলপনায় বাঙালি সংস্কৃতির বিভিন্ন অনুষঙ্গ ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করছি।
চারুকলার আরেক শিক্ষার্থী সৌরভ সরকার বলেন, এই দিনটি বাঙালি জাতির সবচেয়ে বড় অর্জন। রক্তের বিনিময়ে আমরা কথা বলার স্বাধীনতা অর্জন করেছি। এই ভাষাকে আমরা রং তুলির মাধ্যমে আজীবন তুলে ধরবো। যেখানেই থাকি এই দিনটি আসলে ছুটে আসি এই প্রাঙ্গণে রক্তের আলপনা আঁকতে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে