
শরীয়তপুরের নড়িয়া থেকে উদ্ধার ৩১টি বন্যপ্রাণীর ঠাঁই হয়েছে গাজীপুরের সাফারি পার্কে। বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।এর আগে, গত ১৭ ফেব্রুয়ারি বিশেষ ব্যবস্থায় প্রাণীগুলোকে সাফারি পার্কে নিয়ে আসেন বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের কর্মীরা। জানা যায়, নড়িয়া উপজেলার কলুকাঠি এলাকায় মডার্ন ফ্যান্টাসি কিংডম শিশু পার্ক ও পিকনিক স্পটে অবৈধভাবে এসব প্রাণী সংরক্ষণ করা হচ্ছিল।
উদ্ধার হওয়া প্রাণীগুলোর মধ্যে রয়েছে- ১টি ভালুক, ১টি মিঠা পানির কুমির, ৩টি বার্মিজ অজগর, ৯টি শজারু, ২টি মেছো বিড়াল, ২টি বন বিড়াল, ২টি কালিম পাখি, ১০টি ঘুঘু, ২টি টিয়া ও ২টি বালিহাঁস।
মডার্ন ফ্যান্টাসি কিংডমের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) নজরুল ইসলাম বলেন, ‘‘আমাদের হরিণ এবং খামারের লাইসেন্স আছে। এ জন্যই মিনি চিড়িয়াখানা দিয়েছিলাম। বিভিন্ন সময়ে ঢাকা চিড়িয়াখানা থেকে এসব প্রাণী সংগ্রহ করলেও তখন কেউ আমাদের বলে নায়, এগুলোর জন্য লাইসেন্স করতে হবে। এখন আমাদের কাছে যা আছে, তা বন্যপ্রাণী অধিদপ্তরের কাছে হস্তান্তর করেছি।’’
বন্য প্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা রথীন্দ কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘‘উদ্ধারকৃত প্রাণীগুলোকে প্রথমে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হবে। পরে অবমুক্ত করা হবে। মডার্ন ফ্যান্টাসি কিংডম শিশু পার্ক ও পিকনিক স্পট কর্তৃপক্ষ স্বীকার করেছে, আইন না জেনে প্রাণীগুলোকে আটকে রেখেছিলেন তারা। তাদের মিনি চিড়িয়াখানায় কোনো ধরনের বন্যপ্রাণী প্রদর্শন করা যাবে না মর্মে মুচলেকা নেওয়া হয়েছে।’’
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন
উদ্ধার হওয়া প্রাণীগুলোর মধ্যে রয়েছে- ১টি ভালুক, ১টি মিঠা পানির কুমির, ৩টি বার্মিজ অজগর, ৯টি শজারু, ২টি মেছো বিড়াল, ২টি বন বিড়াল, ২টি কালিম পাখি, ১০টি ঘুঘু, ২টি টিয়া ও ২টি বালিহাঁস।
মডার্ন ফ্যান্টাসি কিংডমের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) নজরুল ইসলাম বলেন, ‘‘আমাদের হরিণ এবং খামারের লাইসেন্স আছে। এ জন্যই মিনি চিড়িয়াখানা দিয়েছিলাম। বিভিন্ন সময়ে ঢাকা চিড়িয়াখানা থেকে এসব প্রাণী সংগ্রহ করলেও তখন কেউ আমাদের বলে নায়, এগুলোর জন্য লাইসেন্স করতে হবে। এখন আমাদের কাছে যা আছে, তা বন্যপ্রাণী অধিদপ্তরের কাছে হস্তান্তর করেছি।’’
বন্য প্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা রথীন্দ কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘‘উদ্ধারকৃত প্রাণীগুলোকে প্রথমে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হবে। পরে অবমুক্ত করা হবে। মডার্ন ফ্যান্টাসি কিংডম শিশু পার্ক ও পিকনিক স্পট কর্তৃপক্ষ স্বীকার করেছে, আইন না জেনে প্রাণীগুলোকে আটকে রেখেছিলেন তারা। তাদের মিনি চিড়িয়াখানায় কোনো ধরনের বন্যপ্রাণী প্রদর্শন করা যাবে না মর্মে মুচলেকা নেওয়া হয়েছে।’’
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন