
পঞ্চগড়ে মাঘের বিদায়ের মধ্য দিয়ে ফাগুনে বইতে শুরু করেছে বাতাস। বাড়ছে দিনের তাপমাত্রা। দিনের তাপমাত্রা বাড়লেও রাতে যেন সেই পৌষ-মাঘের শীত অনুভব করছে উত্তরের হিমালয়কন্যা জেলার মানুষ।
সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টায় রেকর্ড হয়েছে ১২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে ভোর ৬টায় রেকর্ড করা হয় ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রেকর্ড হয়েছিল ১১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ তাপমাত্রার রেকর্ডে গত দিনের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানিয়েছে জেলার প্রথম শ্রেণির তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ।
ভোর থেকেই ঝলমলে রোদ ছড়াতে দেখা গেছে পূবালী সূর্যকে। তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে নেই সেই শীতের তীব্রতা। সকাল সকালে কাজে বেড়িয়ে যেতে দেখা গেছে বিভিন্ন শ্রেণি পেশাজীবীদের। তবে মৌসুমের টানা শীতে আয়-রোজগার কমে যাওয়ায় দারিদ্রতায় পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় উপার্জনে পূরণ হচ্ছে না মৌলিক চাহিদা। ফলে পরিবার-পরিজন নিয়ে অভাব-অনটনে দিন কাটছে অনেকের।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে
সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টায় রেকর্ড হয়েছে ১২ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে ভোর ৬টায় রেকর্ড করা হয় ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রেকর্ড হয়েছিল ১১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ তাপমাত্রার রেকর্ডে গত দিনের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানিয়েছে জেলার প্রথম শ্রেণির তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ।
ভোর থেকেই ঝলমলে রোদ ছড়াতে দেখা গেছে পূবালী সূর্যকে। তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে নেই সেই শীতের তীব্রতা। সকাল সকালে কাজে বেড়িয়ে যেতে দেখা গেছে বিভিন্ন শ্রেণি পেশাজীবীদের। তবে মৌসুমের টানা শীতে আয়-রোজগার কমে যাওয়ায় দারিদ্রতায় পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় উপার্জনে পূরণ হচ্ছে না মৌলিক চাহিদা। ফলে পরিবার-পরিজন নিয়ে অভাব-অনটনে দিন কাটছে অনেকের।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে