
১২তম দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগপ্রত্যাশীরা। রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) মহাসমাবেশের পুলিশি বাধার পরও সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন তারা। লাগাতার এই কর্মসূচি শুরু হয়েছে গত ৬ ফেব্রুয়ারি।
নিয়োগপ্রত্যাশীদের বিষয়ে জানতে চাইলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান চন্দ্র রায় পোদ্দার বলেন, ‘আমরা নিয়োগপ্রত্যাশীদের পক্ষে আইনি লড়াই করছি। আমি তাদের পক্ষে কাজ করে যাচ্ছি।’
তবে আন্দোলনকারী বলছেন, সরকারের আন্তরিকতার ঘাটতির কারণে আদালতের রায় আমাদের বিপক্ষে গেছে। অতিদ্রুত রায় বাতিল করে আমাদের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া হোক।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়া তৃতীয় ধাপের ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের ৬ হাজার ৫৩১ জনের পক্ষে গত ৭ ফেব্রুয়ারি অবস্থান কর্মসূচি শুরু হয়। তাদের দাবি প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের সুপারিশ যারা পেয়েছেন তারা সবাই বর্তমানে সহকারী শিক্ষক হিসেবে কর্মরত। আর তৃতীয় ধাপে যারা সুপারিশ পেয়েছেন তারা এখন আন্দোলনে। বর্তমান সরকার রায় নিয়ে চূড়ান্তভাবে নির্বাচন করে সুপারিশ করেছে ৬ হাজার ৫৩১ জনকে। অথচ যারা নিয়োগের সুপারিশে টেকেনি তাদের রিট আবেদনে তৃতীয় ধাপের সুপারিশ পাওয়াদের নিয়োগ বাতিল করা হয়। এই পরিস্থিতিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সুপারিশ পাওয়া নিয়োগপ্রত্যাশীরা আন্দোলন শুরু করে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে
নিয়োগপ্রত্যাশীদের বিষয়ে জানতে চাইলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান চন্দ্র রায় পোদ্দার বলেন, ‘আমরা নিয়োগপ্রত্যাশীদের পক্ষে আইনি লড়াই করছি। আমি তাদের পক্ষে কাজ করে যাচ্ছি।’
তবে আন্দোলনকারী বলছেন, সরকারের আন্তরিকতার ঘাটতির কারণে আদালতের রায় আমাদের বিপক্ষে গেছে। অতিদ্রুত রায় বাতিল করে আমাদের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া হোক।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়া তৃতীয় ধাপের ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের ৬ হাজার ৫৩১ জনের পক্ষে গত ৭ ফেব্রুয়ারি অবস্থান কর্মসূচি শুরু হয়। তাদের দাবি প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের সুপারিশ যারা পেয়েছেন তারা সবাই বর্তমানে সহকারী শিক্ষক হিসেবে কর্মরত। আর তৃতীয় ধাপে যারা সুপারিশ পেয়েছেন তারা এখন আন্দোলনে। বর্তমান সরকার রায় নিয়ে চূড়ান্তভাবে নির্বাচন করে সুপারিশ করেছে ৬ হাজার ৫৩১ জনকে। অথচ যারা নিয়োগের সুপারিশে টেকেনি তাদের রিট আবেদনে তৃতীয় ধাপের সুপারিশ পাওয়াদের নিয়োগ বাতিল করা হয়। এই পরিস্থিতিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সুপারিশ পাওয়া নিয়োগপ্রত্যাশীরা আন্দোলন শুরু করে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে