
সাতক্ষীরা পুলিশ লাইন্সে কর্মরত পুলিশ কনস্টেবল অনুপম ঘোষের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ বলছে, আত্মহত্যায় মৃত্যু। শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত তিনটার দিকে এএসআই জাহিদ পরিচয়ে এক ব্যক্তি সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে অনুপমকে ভর্তি করে বলে জানান কর্তব্যরত চিকিৎসক। তবে এন্ট্রি খাতায় দেয়া এএসআই জাহিদের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান, অনুপমকে তিনি ভর্তি করেননি। তবে শুনেছেন। নিহত পুলিশ কনস্টেবল বাগেরহাট জেলার চিতলমারী থানার দুর্গাপুর খরমখালি গ্রামের আশীশ কুমার ঘোষের ছেলে।
সাতক্ষীরা পুলিশ সুপার মনিরুল ইসলাম জানান, অনুপমের কোন সন্তান নেই। জেলা পরিষদের উত্তর দিকে ভাড়া বাসায় স্ত্রীর সঙ্গে থাকতো। সেখানে আনুমানিক রাত আড়াইটা থেকে তিনটার দিকে ফ্যানের সঙ্গে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। তবে সাতক্ষীরার সদর হাসপাতালে জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত ডিউটি ডাক্তার এবিএম আক্তার মারুফ জানান, শনিবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে এএসআই জাহিদ পরিচয়ে এক ব্যক্তি ভিক্টিম (অনুপম) গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যার করেছেন জানিয়ে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। তবে তার গলায় কোন দাগ প্রাথমিকভাবে আমরা দেখিনি। ময়নাতদন্ত শেষে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে। এদিকে, নিহত অনুপমের বাবা আশীষ ঘোষ জানান, তিনি কিছুক্ষণ আগে জানতে পেরেছেন অনুপম মারা গেছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন
সাতক্ষীরা পুলিশ সুপার মনিরুল ইসলাম জানান, অনুপমের কোন সন্তান নেই। জেলা পরিষদের উত্তর দিকে ভাড়া বাসায় স্ত্রীর সঙ্গে থাকতো। সেখানে আনুমানিক রাত আড়াইটা থেকে তিনটার দিকে ফ্যানের সঙ্গে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। তবে সাতক্ষীরার সদর হাসপাতালে জরুরি বিভাগে দায়িত্বরত ডিউটি ডাক্তার এবিএম আক্তার মারুফ জানান, শনিবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে এএসআই জাহিদ পরিচয়ে এক ব্যক্তি ভিক্টিম (অনুপম) গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যার করেছেন জানিয়ে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। তবে তার গলায় কোন দাগ প্রাথমিকভাবে আমরা দেখিনি। ময়নাতদন্ত শেষে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে। এদিকে, নিহত অনুপমের বাবা আশীষ ঘোষ জানান, তিনি কিছুক্ষণ আগে জানতে পেরেছেন অনুপম মারা গেছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন