
সাভারের আশুলিয়ায় বাসাবাড়ির রান্নার কাজে ব্যবহৃত গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে নারী-শিশুসহ এক পরিবারের ১১ জন দগ্ধ হয়েছে। এদের মধ্যে ছয়জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) রাতে আশুলিয়ার নরসিংহপুরের গোমাইল এলাকায় আমজাদ ব্যাপারীর আবাসিক ভবনের দ্বিতীয় তলায় এ ঘটনা ঘটে। দগ্ধদের আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরে রাত ১টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়।
দগ্ধরা হলেন, মমিন (৪), মাহাদী (৯), শামীম (১৫), সোয়াইদ (৪) সমাইয়া (৩ মাস), শিউলি আক্তার (৩২), সূর্য বানু (৫০), শারমিন আক্তার (৩৫), মো. সোহেল (৩৮), মো. সুমন (৩২) ও মোছা. জহুরা (৭০)।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, গোমাইল এলাকার আমজাদ ব্যাপারীর আবাসিক ভবনের দ্বিতীয় তলায় স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে ভাড়া থাকেন মো. সুমন। গ্রামের বাড়ি থেকে ওই দিন সুমনের মা ও তার ভাই সোহেলের পরিবার ওই বাসায় বেড়াতে আসে। রাত ১০টার দিকে শবে বরাতের রুটি ও পিঠা বানানোর সময় হঠাৎ সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে সুমনের কক্ষে আগুন ধরে গেলে তাদের পরিবারের শিশু ও নারীসহ মোট ১১ জন দগ্ধ হয়। এ ঘটনায় স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে স্থানীয় নারী ও শিশু হাসপাতালে নেয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সবাইকে ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. শাওন বিন রহমান জানান, দগ্ধদের মধ্যে সুমন ৯৯, শিউলি ৯৫, শারমিন ৪২, সোয়াইদ ২৭, শামীম ১৪, মাহাদি ১০, সুমাইয়া ৯, সূর্য বানু ৭, সোহেল ১০, জোহরা বেগম ৫ ও মনির ২০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।
ছয়জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক থাকায় তাদের ভর্তি দেওয়া হয়েছে এবং বাকিদের অবজারভেশনে রাখা হয়েছে। ছয়জনের শ্বাসনালিতে বার্ন রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) রাতে আশুলিয়ার নরসিংহপুরের গোমাইল এলাকায় আমজাদ ব্যাপারীর আবাসিক ভবনের দ্বিতীয় তলায় এ ঘটনা ঘটে। দগ্ধদের আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। পরে রাত ১টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়।
দগ্ধরা হলেন, মমিন (৪), মাহাদী (৯), শামীম (১৫), সোয়াইদ (৪) সমাইয়া (৩ মাস), শিউলি আক্তার (৩২), সূর্য বানু (৫০), শারমিন আক্তার (৩৫), মো. সোহেল (৩৮), মো. সুমন (৩২) ও মোছা. জহুরা (৭০)।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, গোমাইল এলাকার আমজাদ ব্যাপারীর আবাসিক ভবনের দ্বিতীয় তলায় স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে ভাড়া থাকেন মো. সুমন। গ্রামের বাড়ি থেকে ওই দিন সুমনের মা ও তার ভাই সোহেলের পরিবার ওই বাসায় বেড়াতে আসে। রাত ১০টার দিকে শবে বরাতের রুটি ও পিঠা বানানোর সময় হঠাৎ সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে সুমনের কক্ষে আগুন ধরে গেলে তাদের পরিবারের শিশু ও নারীসহ মোট ১১ জন দগ্ধ হয়। এ ঘটনায় স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে স্থানীয় নারী ও শিশু হাসপাতালে নেয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সবাইকে ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. শাওন বিন রহমান জানান, দগ্ধদের মধ্যে সুমন ৯৯, শিউলি ৯৫, শারমিন ৪২, সোয়াইদ ২৭, শামীম ১৪, মাহাদি ১০, সুমাইয়া ৯, সূর্য বানু ৭, সোহেল ১০, জোহরা বেগম ৫ ও মনির ২০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।
ছয়জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক থাকায় তাদের ভর্তি দেওয়া হয়েছে এবং বাকিদের অবজারভেশনে রাখা হয়েছে। ছয়জনের শ্বাসনালিতে বার্ন রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে