
বসন্তবরণ আর ভালোবাসা দিবসের অন্যতম সৌন্দর্য ফুল। ঋতুরাজ বসন্তকে বরণ আর প্রিয় মানুষকে ভালোবাসার উপহার হিসেবে দিতে এদিন ফুলের চাহিদা থাকে বেশি। রাজধানীর অন্যতম ফুলের বাজার শাহবাগে তাই প্রতিবছর ভিড় করেন ক্রেতারা। তবে এবারের চিত্র কিছুটা ভিন্ন। উপচেপড়া ভিড় নেই দোকানগুলোতে। বিক্রেতাদের ভাষায় বিক্রি হচ্ছে ‘মোটামুটি’। তারা বলছেন, ফুলের ক্রেতার চেয়ে দোকানে ছবি তোলার জন্য মানুষই ভিড় করছেন বেশি।
শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টায় সরেজমিনে শাহবাগের ফুল মার্কেটে দেখা যায়, দোকানগুলোতে তেমন ক্রেতা সমাগম নেই। কেউ প্রিয়জনের হাত ধরে ফুল কিনতে আসছেন, কেউবা আসছেন পরিবার নিয়ে। ক্রেতাদের মধ্যে তরুণ-তরুণীই বেশি। অনেককেই আবার ছবি তুলতে দেখা গেছে।
ফুলের দোকানগুলোতে বিভিন্ন রকমের ফুলের সমারোহ থাকায় বেশ আগ্রহ নিয়ে ছবি তুলছেন সবাই। তবে ছবি তোলায় বরাবরের মতোই তরুণীদের আগ্রহ বেশি দেখা গেছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত বছরের তুলনায় এ বছর ফুলের দাম কম। আর দোকানগুলোতে ক্রেতার চেয়ে ছবি তোলার জন্য লোকজন বেশি ভিড় করছেন।
শাহবাগের ফাতেমা পুষ্পালয়ের ব্যবসায়ী রকি বলেন, ব্যবসার খুব খারাপ অবস্থা। অনেকদিন ধরেই এমন অবস্থা। বিক্রি তেমন নেই। গত বছর কাস্টমার বিদায় দিয়ে কূল পাইতাম না। এ বছর বসে বসে সময় কাটছে। কাস্টমার একেবারেই কম। যে রকম বিক্রির আশা করেছিলাম তার ছিটেফোঁটাও নেই। যারা আসছেন বেশির ভাগেই ফুল কেনে না, ছবি তোলে। আরেক ফুল ব্যবসায়ী অনিক বলেন, সকালে কিছু কাস্টমার ছিল, এখন তাও নেই। বিক্রি অনেক কম। ব্যবসায় তেমন লাভ নেই। কাস্টমার গতবছরের তুলনায় অনেক কম।
শাহবাগের এসব ফুলের দোকান ঘুরে দেখা গেছে, চায়না গোলাপ প্রতিটি ৬০ টাকা, দেশি গোলাপ ২০-২৫ টাকা, ভারতীয় গোলাপ ৪০ টাকা, গ্ল্যাডিওলাস ৩০-৪০ টাকা, রজনীগন্ধা ২০ টাকা, গাদাফুলের মালা ৮০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ফুলের দোকানে কথা হয় জেসমিন আক্তারের সঙ্গে। তিনি বলেন, প্রতি বছর আমি শাহবাগ থেকে ফুল কিনি। পরিবারের সবাইকে ভালোবাসা দিবসের শুভেচ্ছা জানাই। এবছর ফুলের দাম কম মনে হচ্ছে।
শাহবাগ ক্ষুদ্র ফুল ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সভাপতি আবুল কালাম বলেন, বিক্রি অনেক কম। ক্রেতাও অনেক কম। গত বছর ফুলের দাম বেশি থাকলেও ক্রেতা ছিল অনেক। এ বছর ফুলের দাম কম থাকলেও তেমন ক্রেতা নেই। বেশ কয়েক মাস আমাদের ব্যবসার মন্দা চলছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে
শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টায় সরেজমিনে শাহবাগের ফুল মার্কেটে দেখা যায়, দোকানগুলোতে তেমন ক্রেতা সমাগম নেই। কেউ প্রিয়জনের হাত ধরে ফুল কিনতে আসছেন, কেউবা আসছেন পরিবার নিয়ে। ক্রেতাদের মধ্যে তরুণ-তরুণীই বেশি। অনেককেই আবার ছবি তুলতে দেখা গেছে।
ফুলের দোকানগুলোতে বিভিন্ন রকমের ফুলের সমারোহ থাকায় বেশ আগ্রহ নিয়ে ছবি তুলছেন সবাই। তবে ছবি তোলায় বরাবরের মতোই তরুণীদের আগ্রহ বেশি দেখা গেছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত বছরের তুলনায় এ বছর ফুলের দাম কম। আর দোকানগুলোতে ক্রেতার চেয়ে ছবি তোলার জন্য লোকজন বেশি ভিড় করছেন।
শাহবাগের ফাতেমা পুষ্পালয়ের ব্যবসায়ী রকি বলেন, ব্যবসার খুব খারাপ অবস্থা। অনেকদিন ধরেই এমন অবস্থা। বিক্রি তেমন নেই। গত বছর কাস্টমার বিদায় দিয়ে কূল পাইতাম না। এ বছর বসে বসে সময় কাটছে। কাস্টমার একেবারেই কম। যে রকম বিক্রির আশা করেছিলাম তার ছিটেফোঁটাও নেই। যারা আসছেন বেশির ভাগেই ফুল কেনে না, ছবি তোলে। আরেক ফুল ব্যবসায়ী অনিক বলেন, সকালে কিছু কাস্টমার ছিল, এখন তাও নেই। বিক্রি অনেক কম। ব্যবসায় তেমন লাভ নেই। কাস্টমার গতবছরের তুলনায় অনেক কম।
শাহবাগের এসব ফুলের দোকান ঘুরে দেখা গেছে, চায়না গোলাপ প্রতিটি ৬০ টাকা, দেশি গোলাপ ২০-২৫ টাকা, ভারতীয় গোলাপ ৪০ টাকা, গ্ল্যাডিওলাস ৩০-৪০ টাকা, রজনীগন্ধা ২০ টাকা, গাদাফুলের মালা ৮০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ফুলের দোকানে কথা হয় জেসমিন আক্তারের সঙ্গে। তিনি বলেন, প্রতি বছর আমি শাহবাগ থেকে ফুল কিনি। পরিবারের সবাইকে ভালোবাসা দিবসের শুভেচ্ছা জানাই। এবছর ফুলের দাম কম মনে হচ্ছে।
শাহবাগ ক্ষুদ্র ফুল ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সভাপতি আবুল কালাম বলেন, বিক্রি অনেক কম। ক্রেতাও অনেক কম। গত বছর ফুলের দাম বেশি থাকলেও ক্রেতা ছিল অনেক। এ বছর ফুলের দাম কম থাকলেও তেমন ক্রেতা নেই। বেশ কয়েক মাস আমাদের ব্যবসার মন্দা চলছে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে