বাংলা স্কুপ, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
হিমালয়ের কোলে অবস্থিত নেপাল শুধুমাত্র প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য নয়, এর ঐতিহাসিক ও সনাতন ঐতিহ্য সবাইকে আকর্ষণ করে। এক ভ্রমণে অনেক ধরনের অভিজ্ঞতা পেতে নেপাল হতে পারে চমৎকার গন্তব্য। অনঅ্যারাইভাল ভিসা সুবিধা, যাতায়াত ও থাকা-খাওয়ার খরচ সাধ্যের মধ্যে থাকায় অনেকেরই পছন্দ নেপাল।
ভ্রমণপিয়াসীদের জন্য স্বর্গরাজ্য পর্যটনবান্ধব দেশ নেপাল। এর অন্যতম কারণ বিভিন্ন আদি সংস্কৃতির মেলবন্ধন, বিচিত্র প্রাণিকুলের সমাহার, নিটোল পাহাড়ি সৌন্দর্যের সঙ্গে অনঅ্যারাইভাল ভিসা সুবিধা । অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীদের জন্য আছে দারুণ সুযোগ। যাঁরা আয়েশ করে বিলাসবহুল ভ্রমণ করতে চান, পরিবার-প্রিয়জন নিয়ে ভ্রমণ করতে চান, এমন সবার জন্যই আছে সব ধরনের ব্যবস্থা। এসব সুবিধার জন্য আপনার আগামী গন্তব্য হতে পারে নেপাল ।
অল্প বাজেটে সুন্দর ভ্রমণের অভিজ্ঞতা
যাঁরা অল্প বাজেটে সুন্দর ভ্রমণের অভিজ্ঞতা পেতে চান, তাঁদের জন্য নেপাল সেরা জায়গা। এখানে খাবার ও হোটেল ভাড়া বেশ কম, যা আপনার বাজেট অনুযায়ী পেয়ে যাবেন। ট্রেকিং ট্রেইলগুলো বাজেট অনুযায়ী পছন্দ করা যায়। যাঁরা কিলিমাঞ্জারো বা ইনকা ট্রেইলে ভ্রমণের কথা ভাবেন কিন্তু খরচের কারণে সম্ভব হয় না, তাঁদের জন্য একই অভিজ্ঞতা নিয়ে অপেক্ষা করছে নেপালের বিভিন্ন ট্রেকিং ট্রেইলগুলো। এ ছাড়া নেপালে অনঅ্যারাইভাল ভিসা সুবিধা হওয়ায় ঝামেলামুক্তভাবে শুধু পাসপোর্ট নিয়েই চলে যাওয়া যাবে। এখানে গণপরিবহনের ভাড়াও অনেক কম।
৩৫ ধরনের জাতিগোষ্ঠীর বসবাস নেপালে
৩৫ ধরনের জাতিগোষ্ঠীর বসবাস নেপালে। যাঁদের প্রত্যেকের ভাষা ভিন্ন, উৎসব–ধর্মীয় আচার ভিন্ন। কাঠমান্ডু উপত্যকার অধিবাসীরা কথা বলেন নেওয়ারি বা নেপালি ভাষায়। তাঁদের নিজস্ব উৎসব হচ্ছে স্বাতি। এটি পাঁচ দিনব্যাপী হয়।
ঐতিহ্যবাহী নিদর্শন
নেপালে আছে ইউনেসকো নির্দেশিত অনেকগুলো বিশ্ব ঐতিহ্য নিদর্শন। কাঠমান্ডু উপত্যকা ও গৌতম বুদ্ধের জন্মস্থান লুম্বিনি ছাড়াও এখানে আছে বহু প্রাচীন মন্দির, বৌদ্ধ মঠ ও প্যাগোডা। যাঁরা ইতিহাস, ঐতিহ্য ও প্রাচীন স্থাপত্য ভালোবাসেন, তাঁদের জন্য নেপাল ভ্রমণ দেবে অনন্য অভিজ্ঞতা।
‘আমাজন অব এশিয়া’
নেপালকে বলা হয় ‘আমাজন অব এশিয়া’। প্রাণীপ্রেমীদের জন্য দারুণ ভ্রমণের গন্তব্য। অপেক্ষাকৃত সমতলভূমিতে আছে সাফারি পার্ক, চিতোয়ান ন্যাশনাল পার্ক হচ্ছে ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট। যেখানে দেখা মিলবে এক শিংওয়ালা গন্ডার, বেঙ্গল টাইগার, কুমির, চিতা ছাড়াও ৫০০ রকমের পাখি। বারদিয়া জাতীয় উদ্যানে আছে বৈচিত্র্যময় বিরল প্রজাতির প্রাণী। অপেক্ষাকৃত পাহাড়ি অঞ্চলে রয়েছে বন্য প্রাণীদের অভয়ারণ্য, যেখানে দেখা পাওয়া যাবে তুষার চিতা, নীলগাই, লাল পান্ডা ও চমরি গাইয়ের মতো পাহাড়ি বিরল প্রাণীর।
এইচবি/এসকে
হিমালয়ের কোলে অবস্থিত নেপাল শুধুমাত্র প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য নয়, এর ঐতিহাসিক ও সনাতন ঐতিহ্য সবাইকে আকর্ষণ করে। এক ভ্রমণে অনেক ধরনের অভিজ্ঞতা পেতে নেপাল হতে পারে চমৎকার গন্তব্য। অনঅ্যারাইভাল ভিসা সুবিধা, যাতায়াত ও থাকা-খাওয়ার খরচ সাধ্যের মধ্যে থাকায় অনেকেরই পছন্দ নেপাল।
ভ্রমণপিয়াসীদের জন্য স্বর্গরাজ্য পর্যটনবান্ধব দেশ নেপাল। এর অন্যতম কারণ বিভিন্ন আদি সংস্কৃতির মেলবন্ধন, বিচিত্র প্রাণিকুলের সমাহার, নিটোল পাহাড়ি সৌন্দর্যের সঙ্গে অনঅ্যারাইভাল ভিসা সুবিধা । অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীদের জন্য আছে দারুণ সুযোগ। যাঁরা আয়েশ করে বিলাসবহুল ভ্রমণ করতে চান, পরিবার-প্রিয়জন নিয়ে ভ্রমণ করতে চান, এমন সবার জন্যই আছে সব ধরনের ব্যবস্থা। এসব সুবিধার জন্য আপনার আগামী গন্তব্য হতে পারে নেপাল ।
অল্প বাজেটে সুন্দর ভ্রমণের অভিজ্ঞতা
যাঁরা অল্প বাজেটে সুন্দর ভ্রমণের অভিজ্ঞতা পেতে চান, তাঁদের জন্য নেপাল সেরা জায়গা। এখানে খাবার ও হোটেল ভাড়া বেশ কম, যা আপনার বাজেট অনুযায়ী পেয়ে যাবেন। ট্রেকিং ট্রেইলগুলো বাজেট অনুযায়ী পছন্দ করা যায়। যাঁরা কিলিমাঞ্জারো বা ইনকা ট্রেইলে ভ্রমণের কথা ভাবেন কিন্তু খরচের কারণে সম্ভব হয় না, তাঁদের জন্য একই অভিজ্ঞতা নিয়ে অপেক্ষা করছে নেপালের বিভিন্ন ট্রেকিং ট্রেইলগুলো। এ ছাড়া নেপালে অনঅ্যারাইভাল ভিসা সুবিধা হওয়ায় ঝামেলামুক্তভাবে শুধু পাসপোর্ট নিয়েই চলে যাওয়া যাবে। এখানে গণপরিবহনের ভাড়াও অনেক কম।
৩৫ ধরনের জাতিগোষ্ঠীর বসবাস নেপালে
৩৫ ধরনের জাতিগোষ্ঠীর বসবাস নেপালে। যাঁদের প্রত্যেকের ভাষা ভিন্ন, উৎসব–ধর্মীয় আচার ভিন্ন। কাঠমান্ডু উপত্যকার অধিবাসীরা কথা বলেন নেওয়ারি বা নেপালি ভাষায়। তাঁদের নিজস্ব উৎসব হচ্ছে স্বাতি। এটি পাঁচ দিনব্যাপী হয়।
ঐতিহ্যবাহী নিদর্শন
নেপালে আছে ইউনেসকো নির্দেশিত অনেকগুলো বিশ্ব ঐতিহ্য নিদর্শন। কাঠমান্ডু উপত্যকা ও গৌতম বুদ্ধের জন্মস্থান লুম্বিনি ছাড়াও এখানে আছে বহু প্রাচীন মন্দির, বৌদ্ধ মঠ ও প্যাগোডা। যাঁরা ইতিহাস, ঐতিহ্য ও প্রাচীন স্থাপত্য ভালোবাসেন, তাঁদের জন্য নেপাল ভ্রমণ দেবে অনন্য অভিজ্ঞতা।
‘আমাজন অব এশিয়া’
নেপালকে বলা হয় ‘আমাজন অব এশিয়া’। প্রাণীপ্রেমীদের জন্য দারুণ ভ্রমণের গন্তব্য। অপেক্ষাকৃত সমতলভূমিতে আছে সাফারি পার্ক, চিতোয়ান ন্যাশনাল পার্ক হচ্ছে ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট। যেখানে দেখা মিলবে এক শিংওয়ালা গন্ডার, বেঙ্গল টাইগার, কুমির, চিতা ছাড়াও ৫০০ রকমের পাখি। বারদিয়া জাতীয় উদ্যানে আছে বৈচিত্র্যময় বিরল প্রজাতির প্রাণী। অপেক্ষাকৃত পাহাড়ি অঞ্চলে রয়েছে বন্য প্রাণীদের অভয়ারণ্য, যেখানে দেখা পাওয়া যাবে তুষার চিতা, নীলগাই, লাল পান্ডা ও চমরি গাইয়ের মতো পাহাড়ি বিরল প্রাণীর।
এইচবি/এসকে