![](https://banglascoop.com/public/postimages/67add3e8cca1e.jpg)
রাজধানীর শাহবাগে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলনরত শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) নিবন্ধিত নিয়োগপ্রত্যাশী এবং প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগপ্রত্যাশীদের ছত্রভঙ্গ করে দিয়েছে পুলিশ। জলকামান থেকে পানি ছিটিয়ে সড়ক থেকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে তাদের। বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরের সড়কের ওপর অবস্থান নিয়ে নানা স্লোগান দেন তারা।
এদিকে আন্দোলনকারীদের কারণে সায়েন্সল্যাব হয়ে মৎস্যভবনমুখী সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে জলকামান থেকে তাদের ওপর পানি ছিটানো হয়। এক পর্যায়ে শাহবাগ মোড থেকে পিছু হটতে বাধ্য হন তারা। বেলা পৌনে তিনটার দিকে তারা পাশেই জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান নেন।
এর আগে সকাল থেকে রাজধানীর শাহবাগে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন তারা। এ সময় অনেককেই কাফনের কাপড় পরে আন্দোলনে অংশ নিতে দেখা যায়।
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ভাষ্য, ২০২৩ সালের বিধিমালা অনুযায়ী তাদের নিয়োগ হয়েছিল। একই নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্রথম দুই ধাপের সুপারিশপ্রাপ্তরা প্রায় বছরখানেক আগে কর্মস্থলে যোগদান করলেও ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের তৃতীয় ধাপের সাড়ে ৬ হাজার সুপারিশপ্রাপ্তদের নিয়োগ ৬ মাসের জন্য স্থগিত করা হয়।
উত্তীর্ণদের নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা অনুসরণের অভিযোগে ফলাফল প্রকাশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে নিয়োগ বঞ্চিত ৩১ প্রার্থী হাইকোর্টে রিট করলে প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেন।
পরবর্তীতে দ্রুত নিয়োগের দাবিতে আন্দোলনে নামেন সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকরা। তাদের দাবি, নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে
এদিকে আন্দোলনকারীদের কারণে সায়েন্সল্যাব হয়ে মৎস্যভবনমুখী সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে জলকামান থেকে তাদের ওপর পানি ছিটানো হয়। এক পর্যায়ে শাহবাগ মোড থেকে পিছু হটতে বাধ্য হন তারা। বেলা পৌনে তিনটার দিকে তারা পাশেই জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান নেন।
এর আগে সকাল থেকে রাজধানীর শাহবাগে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন তারা। এ সময় অনেককেই কাফনের কাপড় পরে আন্দোলনে অংশ নিতে দেখা যায়।
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ভাষ্য, ২০২৩ সালের বিধিমালা অনুযায়ী তাদের নিয়োগ হয়েছিল। একই নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্রথম দুই ধাপের সুপারিশপ্রাপ্তরা প্রায় বছরখানেক আগে কর্মস্থলে যোগদান করলেও ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের তৃতীয় ধাপের সাড়ে ৬ হাজার সুপারিশপ্রাপ্তদের নিয়োগ ৬ মাসের জন্য স্থগিত করা হয়।
উত্তীর্ণদের নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা অনুসরণের অভিযোগে ফলাফল প্রকাশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে নিয়োগ বঞ্চিত ৩১ প্রার্থী হাইকোর্টে রিট করলে প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এ আদেশ দেন।
পরবর্তীতে দ্রুত নিয়োগের দাবিতে আন্দোলনে নামেন সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকরা। তাদের দাবি, নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে