![](https://banglascoop.com/public/postimages/67adc07deb22b.jpg)
ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে শান্তি চুক্তির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এতে তেলের সরবরাহ সংকট কমতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। ফলে বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ব বাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমেছে উল্লেখযোগ্য হারে।
এদিন ব্রেন্ট ক্রুডের দাম ব্যারেলপ্রতি ৮১ সেন্ট বা এক দশমিক এক শতাংশ কমে ৭৪ দশমিক ৩৭ ডলারে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের দাম ব্যারেলপ্রতি ৮১ সেন্ট বা এক দশমিক এক শতাংশ কমে ৭০ দশমিক ৫৬ ডলারে দাঁড়িয়েছে।
এর আগে বুধবার উভয় বেঞ্চমার্কের দাম কমে দুই শতাংশ। মূলত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে ফোনে কথা বলার পরই এমন পতন লক্ষ্য করা যায়। কারণ পুতিন ও জেলেনস্কি দুইজনই শান্তি আলোচনায় রাজি বলে জানিয়েছেন ট্রাম্প।
রাশিয়া বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম তেল উৎপাদনকারী দেশ ও প্রায় তিন বছর আগে ইউক্রেনে আক্রমণের ফলে এর অপরিশোধিত তেল রপ্তানির ওপর পশ্চিমাদেশগুলো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এরপর বিশ্ব বাজারে জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে যায়।
পুতিনের সঙ্গে দীর্ঘ ফোনালাপের পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের আলোচনা ‘তাৎক্ষণিকভাবে’ শুরু হচ্ছে। স্থানীয় সময় বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) পুতিনের সঙ্গে প্রায় দেড় ঘণ্টা টেলিফোনে কথা বলেন ট্রাম্প।
ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তিনি তার উপদেষ্টাদের কাছে স্পষ্ট করে বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধ দ্রুত শেষ করা তার অন্যতম লক্ষ্য।
ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তারা এরই মধ্যে ইউক্রেন যুদ্ধের সম্ভাব্য সমাধান নিয়ে আলোচনা শুরু করেছেন। ব্রাসেলসে এক সম্মেলনে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ বলেছেন, কিয়েভের জন্য ন্যাটোতে যোগদান বাস্তবসম্মত নয় এবং ট্রাম্প প্রশাসন এখন ইউরোপ ও ইউক্রেনের নিরাপত্তার চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্ত রক্ষা ও চীনের সঙ্গে যুদ্ধ প্রতিরোধের ওপর বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন/এসকে
এদিন ব্রেন্ট ক্রুডের দাম ব্যারেলপ্রতি ৮১ সেন্ট বা এক দশমিক এক শতাংশ কমে ৭৪ দশমিক ৩৭ ডলারে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের দাম ব্যারেলপ্রতি ৮১ সেন্ট বা এক দশমিক এক শতাংশ কমে ৭০ দশমিক ৫৬ ডলারে দাঁড়িয়েছে।
এর আগে বুধবার উভয় বেঞ্চমার্কের দাম কমে দুই শতাংশ। মূলত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে ফোনে কথা বলার পরই এমন পতন লক্ষ্য করা যায়। কারণ পুতিন ও জেলেনস্কি দুইজনই শান্তি আলোচনায় রাজি বলে জানিয়েছেন ট্রাম্প।
রাশিয়া বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম তেল উৎপাদনকারী দেশ ও প্রায় তিন বছর আগে ইউক্রেনে আক্রমণের ফলে এর অপরিশোধিত তেল রপ্তানির ওপর পশ্চিমাদেশগুলো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এরপর বিশ্ব বাজারে জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে যায়।
পুতিনের সঙ্গে দীর্ঘ ফোনালাপের পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের আলোচনা ‘তাৎক্ষণিকভাবে’ শুরু হচ্ছে। স্থানীয় সময় বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) পুতিনের সঙ্গে প্রায় দেড় ঘণ্টা টেলিফোনে কথা বলেন ট্রাম্প।
ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তিনি তার উপদেষ্টাদের কাছে স্পষ্ট করে বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধ দ্রুত শেষ করা তার অন্যতম লক্ষ্য।
ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তারা এরই মধ্যে ইউক্রেন যুদ্ধের সম্ভাব্য সমাধান নিয়ে আলোচনা শুরু করেছেন। ব্রাসেলসে এক সম্মেলনে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ বলেছেন, কিয়েভের জন্য ন্যাটোতে যোগদান বাস্তবসম্মত নয় এবং ট্রাম্প প্রশাসন এখন ইউরোপ ও ইউক্রেনের নিরাপত্তার চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্ত রক্ষা ও চীনের সঙ্গে যুদ্ধ প্রতিরোধের ওপর বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন/এসকে