![](https://banglascoop.com/public/postimages/67ac79c8eedb4.jpg)
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার ‘মালিকানা’ নেওয়ার হুমকি জোরালো করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, গাজা কেনার কিছু নেই, আমরা এটি দখল করব।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ডোনাল্ড ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ মিত্র জর্ডানের রাজা দ্বিতীয় আবদুল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাতকালে এ কথা বলেন।
ওভাল অফিস থেকে ডোনাল্ড ট্রাম্প সাংবদিকদের বলেন, ‘আমরা গাজা পেতে যাচ্ছি। এটি আমাদের কিনতে হবে না। এখানে কেনার মতো কিছুই নেই। আমরা গাজা পাবো। আমরা এটি ‘‘দখল’’ করবো।’
ট্রাম্প অবশ্য অস্বীকার করেছেন যে তিনি গাজায় ব্যক্তিগত সম্পত্তি তৈরি করার চেষ্টা করবেন। ট্রাম্প এর আগে বলেছিলেন, ‘গাজা দখল’ করলে সেখানে বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের ফিরে আসার অধিকার থাকবে না। তবে তিনি এদিন বলেন, পুনর্নির্মিত জমি মধ্যপ্রাচ্যের মানুষের জন্য হবে।
তিনি বলেন, ‘আমরা অবশেষে এটি শুরু করতে যাচ্ছি, যেখানে মধ্যপ্রাচ্যের মানুষের জন্য প্রচুর কর্মসংস্থান তৈরি হবে। এটি মধ্যপ্রাচ্যের মানুষের জন্য হবে। ’তিনি আরও বলেন, ‘গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিরা চলে যেতে পেরে খুশি হবেন। কারণ ৭ অক্টোবর ইসরাইলে হামাসের হামলার পর এক বছরের বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধের পর তারা এখন ‘‘ভয়াবহ জীবনযাপন’’ করছেন। ’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘তারা এখন কীভাবে জীবনযাপন করছে তা দেখুন। বিশ্বের কেউই এমনভাবে জীবনযাপন করছে না। তারা এমন ভবনের নিচে বাস করছে যেগুলো বেশিরভাগই ধসে পড়েছে কিংবা ধসে পড়বে। প্রতিদিনই মানুষ মারা যাচ্ছে। পরিস্থিতি ভয়াবহ। গাজা উপত্যকার চেয়ে খারাপ পরিস্থিতি বিশ্বের আর কোথাও নেই। ’
গত সপ্তাহে মার্কিন এ প্রেসিডেন্ট গাজা ‘দখলের’ ঘোষণা দিয়ে বিশ্বকে হতবাক করে দেন। ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে তিনি বিধ্বস্ত অঞ্চলটিকে ‘মধ্যপ্রাচ্যের রিভেরা’ তৈরির প্রস্তাব দেন।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন/এসকে
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ডোনাল্ড ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ মিত্র জর্ডানের রাজা দ্বিতীয় আবদুল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাতকালে এ কথা বলেন।
ওভাল অফিস থেকে ডোনাল্ড ট্রাম্প সাংবদিকদের বলেন, ‘আমরা গাজা পেতে যাচ্ছি। এটি আমাদের কিনতে হবে না। এখানে কেনার মতো কিছুই নেই। আমরা গাজা পাবো। আমরা এটি ‘‘দখল’’ করবো।’
ট্রাম্প অবশ্য অস্বীকার করেছেন যে তিনি গাজায় ব্যক্তিগত সম্পত্তি তৈরি করার চেষ্টা করবেন। ট্রাম্প এর আগে বলেছিলেন, ‘গাজা দখল’ করলে সেখানে বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের ফিরে আসার অধিকার থাকবে না। তবে তিনি এদিন বলেন, পুনর্নির্মিত জমি মধ্যপ্রাচ্যের মানুষের জন্য হবে।
তিনি বলেন, ‘আমরা অবশেষে এটি শুরু করতে যাচ্ছি, যেখানে মধ্যপ্রাচ্যের মানুষের জন্য প্রচুর কর্মসংস্থান তৈরি হবে। এটি মধ্যপ্রাচ্যের মানুষের জন্য হবে। ’তিনি আরও বলেন, ‘গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিরা চলে যেতে পেরে খুশি হবেন। কারণ ৭ অক্টোবর ইসরাইলে হামাসের হামলার পর এক বছরের বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধের পর তারা এখন ‘‘ভয়াবহ জীবনযাপন’’ করছেন। ’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘তারা এখন কীভাবে জীবনযাপন করছে তা দেখুন। বিশ্বের কেউই এমনভাবে জীবনযাপন করছে না। তারা এমন ভবনের নিচে বাস করছে যেগুলো বেশিরভাগই ধসে পড়েছে কিংবা ধসে পড়বে। প্রতিদিনই মানুষ মারা যাচ্ছে। পরিস্থিতি ভয়াবহ। গাজা উপত্যকার চেয়ে খারাপ পরিস্থিতি বিশ্বের আর কোথাও নেই। ’
গত সপ্তাহে মার্কিন এ প্রেসিডেন্ট গাজা ‘দখলের’ ঘোষণা দিয়ে বিশ্বকে হতবাক করে দেন। ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে তিনি বিধ্বস্ত অঞ্চলটিকে ‘মধ্যপ্রাচ্যের রিভেরা’ তৈরির প্রস্তাব দেন।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন/এসকে