![](https://banglascoop.com/public/postimages/67ac75b328b6e.jpg)
রাজধানীর মুগদার মানিকনগর এলাকায় মেয়ের চুরির অপবাদ দিয়ে মা আয়েশা বেগমকে (৫৫) পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে মুগদা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মা আয়েশা বেগমের মৃত্যু হয়। পরে পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সকালে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
এর আগে, সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে প্রতিবেশীরা মেয়ে রুমী আক্তারকে চুরির অপবাদ দিয়ে মা আয়েশাকে মারধর করেন। পরে আহত অবস্থায় তাকে মুগদা হাসপাতালে ভর্তি করেন তার স্বজনরা। মঙ্গলবার রাতেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে মুগদা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. কামরুজ্জামান বলেন, সংবাদ পেয়ে মুগদা হাসপাতালে থেকে ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন।
নিহত আয়েশা বেগমের মেয়ে রুমী আক্তার বলেন, মানিকনগর প্রফেসার গলির একটি বাসা থেকে গত কয়েকদিন আগে এক লাখ টাকা চুরি হয়। বিষয়টি জানতে গত সোমবার সকালে আমি ওই বাসায় যাই। ওই বাসার লাকি, পপি, সাথী, পাপিয়াসহ আরও কয়েকজন আমাকে সন্দেহ করে এবং আমাকে চাল পরা খাওয়াবে বলে। পরে দুপুরের দিকে আমার মা আয়েশা ওই বাসায় গেলে, লাকি, পপি, সাথী, পাপিয়াসহ বাড়ির অন্যরা মিলে আমার মাকে কিল, ঘুষি মারে। পরে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। এরপর মুগদা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার রাতে মা মারা। আমার মাকে বিনা দোষে হত্যা করেছে। আমরা এর সঠিক বিচার চাই।
তিনি আরও জানান, তাদের বাড়ি কুমিল্লা জেলার মেঘনা উপজেলার বুইড়ার চড় গ্রামে। বাবা শফিক অনেক আগেই মারা গেছেন। তার মা আয়েশা বেগম বর্তমানে মুগদার মান্ডা প্রথমগলি চাঁন মসজিদ সংলগ্ন একটি বাসায় ভাড়া থাকতেন এবং ওই এলাকায় শাকসবজি বিক্রি করতেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে
মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে মুগদা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মা আয়েশা বেগমের মৃত্যু হয়। পরে পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সকালে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
এর আগে, সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে প্রতিবেশীরা মেয়ে রুমী আক্তারকে চুরির অপবাদ দিয়ে মা আয়েশাকে মারধর করেন। পরে আহত অবস্থায় তাকে মুগদা হাসপাতালে ভর্তি করেন তার স্বজনরা। মঙ্গলবার রাতেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে মুগদা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. কামরুজ্জামান বলেন, সংবাদ পেয়ে মুগদা হাসপাতালে থেকে ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন।
নিহত আয়েশা বেগমের মেয়ে রুমী আক্তার বলেন, মানিকনগর প্রফেসার গলির একটি বাসা থেকে গত কয়েকদিন আগে এক লাখ টাকা চুরি হয়। বিষয়টি জানতে গত সোমবার সকালে আমি ওই বাসায় যাই। ওই বাসার লাকি, পপি, সাথী, পাপিয়াসহ আরও কয়েকজন আমাকে সন্দেহ করে এবং আমাকে চাল পরা খাওয়াবে বলে। পরে দুপুরের দিকে আমার মা আয়েশা ওই বাসায় গেলে, লাকি, পপি, সাথী, পাপিয়াসহ বাড়ির অন্যরা মিলে আমার মাকে কিল, ঘুষি মারে। পরে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। এরপর মুগদা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার রাতে মা মারা। আমার মাকে বিনা দোষে হত্যা করেছে। আমরা এর সঠিক বিচার চাই।
তিনি আরও জানান, তাদের বাড়ি কুমিল্লা জেলার মেঘনা উপজেলার বুইড়ার চড় গ্রামে। বাবা শফিক অনেক আগেই মারা গেছেন। তার মা আয়েশা বেগম বর্তমানে মুগদার মান্ডা প্রথমগলি চাঁন মসজিদ সংলগ্ন একটি বাসায় ভাড়া থাকতেন এবং ওই এলাকায় শাকসবজি বিক্রি করতেন।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে