
বরগুনায় বাস, মাহিন্দ্র ও মোটরসাইকেলের ত্রিমুখী সংঘর্ষে নানা-নাতি সহ তিনজন নিহত হয়েছে। আহতদের মধ্যে একজনকে বরিশাল শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হলেও পথিমধ্যে তার মৃত্যু হয়। মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি)দুপুর সোয়া দুইটার দিকে আমতলী উপজেলার আমরাগাছিয়া রহমানিয়া ফিলিং স্টেশনের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা ইউনিক পরিবহন (ঢাকা মেট্রো ব ১৪-৮৭৮১) বেপরোয়া গতিতে আমতলীর কুকুয়া ইউনিয়নের আমরাগাছিয়া বাজার এলাকার কাছাকাছি রহমানিয়া ফিলিং স্টেশনের সামনে আমতলী থেকে ছেড়ে আসা একটি মাহেন্দ্রকে সজোরে ধাক্কা দেয়।
এসময় মাহেন্দ্রটি ছিটকে সড়কের পাশে উলটো হয়ে পড়ে যায়। মাহেন্দ্রর পিছনে থাকা মোটর সাইকেলটিকেও ইউনিক পরিবহন ধাক্কা দিলে মোটরসাইকেল চালক ঘটনাস্থলে নিহত হয়।
স্থানীয়রা ছুটে এসে আহতদের উদ্ধার করে আমতলী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে মাহেন্দ্রে থাকা আরো একজন মারা যান। অন্য একজনকে বরিশাল উন্নত জন্য নেয়ার পথে তারও মৃত্যু হয়।এনিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা দাড়িয়েছে ৩ জনে।
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতরা হলেন, আবিদ( ৭) চাওড়া ইউনিয়নের লোদা গ্রামের হিমু আকনের ছেলে। অন্যজন হলেন মোটরসাইকেল চালক শহিদুল (৬০) গুলিশাখালী ইউনিয়নের খেকুয়ানির ডালা চারা গ্রামের বশীর হাজির ছেলে।
চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া মৃত ব্যক্তির নাম মোটরসাইকেল আরোহী আতাহার (৬০)আমতলীর বাইনবুনিয়ার মৃত আফতার আলীর ছেলে। অপর আহত ব্যক্তিদ্বয় সদর ইউনিয়নের পশ্চিম টিয়াখালী গ্রামের মনির শিকদার (৪০)। তার পিতার নাম মোজাহার শিকদার।
স্বজনরা জানান, নিহত শিশু আবিদ একই দুর্ঘটনায় নিহত আতাহার আলী মাস্টারের নাতি। নানার সাথে আমতলী বেড়াতে গিয়ে ফিরে আসার সময় দুর্ঘটনার শিকার হয়। নানা-নাতির মৃত্যুতে স্বজনদের কান্নায় আকাশ বাতাস ভারি হয়ে যায়!
এ ব্যাপারে আমতলী থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আরিফুর রহমান বলেন, সড়ক দুর্ঘটনা সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় তিনজন নিহত এবং একজন আহত হয়েছে। ঘাতক বাসটিকে আটক করে আমতলী থানায় নিয়ে এসেছি। জনগণের ভিড়ের মধ্যে চালক ও হেলপার পালিয়ে যায়।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
জানা গেছে, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা ইউনিক পরিবহন (ঢাকা মেট্রো ব ১৪-৮৭৮১) বেপরোয়া গতিতে আমতলীর কুকুয়া ইউনিয়নের আমরাগাছিয়া বাজার এলাকার কাছাকাছি রহমানিয়া ফিলিং স্টেশনের সামনে আমতলী থেকে ছেড়ে আসা একটি মাহেন্দ্রকে সজোরে ধাক্কা দেয়।
এসময় মাহেন্দ্রটি ছিটকে সড়কের পাশে উলটো হয়ে পড়ে যায়। মাহেন্দ্রর পিছনে থাকা মোটর সাইকেলটিকেও ইউনিক পরিবহন ধাক্কা দিলে মোটরসাইকেল চালক ঘটনাস্থলে নিহত হয়।
স্থানীয়রা ছুটে এসে আহতদের উদ্ধার করে আমতলী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে মাহেন্দ্রে থাকা আরো একজন মারা যান। অন্য একজনকে বরিশাল উন্নত জন্য নেয়ার পথে তারও মৃত্যু হয়।এনিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা দাড়িয়েছে ৩ জনে।
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতরা হলেন, আবিদ( ৭) চাওড়া ইউনিয়নের লোদা গ্রামের হিমু আকনের ছেলে। অন্যজন হলেন মোটরসাইকেল চালক শহিদুল (৬০) গুলিশাখালী ইউনিয়নের খেকুয়ানির ডালা চারা গ্রামের বশীর হাজির ছেলে।
চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া মৃত ব্যক্তির নাম মোটরসাইকেল আরোহী আতাহার (৬০)আমতলীর বাইনবুনিয়ার মৃত আফতার আলীর ছেলে। অপর আহত ব্যক্তিদ্বয় সদর ইউনিয়নের পশ্চিম টিয়াখালী গ্রামের মনির শিকদার (৪০)। তার পিতার নাম মোজাহার শিকদার।
স্বজনরা জানান, নিহত শিশু আবিদ একই দুর্ঘটনায় নিহত আতাহার আলী মাস্টারের নাতি। নানার সাথে আমতলী বেড়াতে গিয়ে ফিরে আসার সময় দুর্ঘটনার শিকার হয়। নানা-নাতির মৃত্যুতে স্বজনদের কান্নায় আকাশ বাতাস ভারি হয়ে যায়!
এ ব্যাপারে আমতলী থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আরিফুর রহমান বলেন, সড়ক দুর্ঘটনা সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় তিনজন নিহত এবং একজন আহত হয়েছে। ঘাতক বাসটিকে আটক করে আমতলী থানায় নিয়ে এসেছি। জনগণের ভিড়ের মধ্যে চালক ও হেলপার পালিয়ে যায়।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে