বাংলা স্কুপ, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, দেশের বর্ধিষ্ণু জনসংখ্যার খাদ্য চাহিদা পুরণে অনাবাদি জমি চাষের আওতায় আনার জন্য কাজ করতে হবে। সরকার তখনই কৃষক বান্ধব হবে, যখন কৃষকরা সঠিকভাবে বীজ ও সার পাবে, তাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য পাবে।
বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বিকালে রাজধানীর ফার্মগেটস্থ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর পরিদর্শনের সময় কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, সার নিয়ে যাতে কোন সংকট না হয় তার জন্য কৃষি মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
তিনি বলেন,‘কৃষিখাতের অগ্রগতির মূল কৃতিত্ব কৃষকদের। উৎপাদন করে কৃষকরা যাতে ভোগান্তিতে না পড়ে, ন্যায্য দাম পায়, সে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। কৃষি খাতে দুর্নীতি প্রতিরোধে মন্ত্রণালয় কঠোর অবস্থানে আছে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।
সার ও বীজ সরবরাহ, পতিত জমি আবাদের আওতায় আনা, শস্য বহুমুখীকরণ, ফল-ফলাদির চাষ বৃদ্ধি ও মৌসুমি ফল রপ্তানি বাড়ানো, ইউরিয়া সারের ব্যবহার হ্রাস, বন্যা পরবর্তী জমির উপযোগী ফসল চাষ, শুষ্ক এলাকাকে সেচ ব্যবস্থার আওতায় আনাসহ কৃষিখাতকে আরও কার্যকর ও কৃষক-বান্ধব হওয়ার বিষয়ে এসময় আলোকপাত করেন উপদেষ্টা।
পরে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের বিভিন্ন উইং ঘুরে দেখেন উপদেষ্টা। কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ, অতিরিক্ত সচিব ড. মলয় চৌধুরী ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (চলতি দায়িত্ব) মো. তাজুল ইসলাম পাটোয়ারী এসময় উপস্থিত ছিলেন। সূত্র : বাসস।
ডেস্ক/এসকে
কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, দেশের বর্ধিষ্ণু জনসংখ্যার খাদ্য চাহিদা পুরণে অনাবাদি জমি চাষের আওতায় আনার জন্য কাজ করতে হবে। সরকার তখনই কৃষক বান্ধব হবে, যখন কৃষকরা সঠিকভাবে বীজ ও সার পাবে, তাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য পাবে।
বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বিকালে রাজধানীর ফার্মগেটস্থ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর পরিদর্শনের সময় কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, সার নিয়ে যাতে কোন সংকট না হয় তার জন্য কৃষি মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
তিনি বলেন,‘কৃষিখাতের অগ্রগতির মূল কৃতিত্ব কৃষকদের। উৎপাদন করে কৃষকরা যাতে ভোগান্তিতে না পড়ে, ন্যায্য দাম পায়, সে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। কৃষি খাতে দুর্নীতি প্রতিরোধে মন্ত্রণালয় কঠোর অবস্থানে আছে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।
সার ও বীজ সরবরাহ, পতিত জমি আবাদের আওতায় আনা, শস্য বহুমুখীকরণ, ফল-ফলাদির চাষ বৃদ্ধি ও মৌসুমি ফল রপ্তানি বাড়ানো, ইউরিয়া সারের ব্যবহার হ্রাস, বন্যা পরবর্তী জমির উপযোগী ফসল চাষ, শুষ্ক এলাকাকে সেচ ব্যবস্থার আওতায় আনাসহ কৃষিখাতকে আরও কার্যকর ও কৃষক-বান্ধব হওয়ার বিষয়ে এসময় আলোকপাত করেন উপদেষ্টা।
পরে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের বিভিন্ন উইং ঘুরে দেখেন উপদেষ্টা। কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ, অতিরিক্ত সচিব ড. মলয় চৌধুরী ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (চলতি দায়িত্ব) মো. তাজুল ইসলাম পাটোয়ারী এসময় উপস্থিত ছিলেন। সূত্র : বাসস।
ডেস্ক/এসকে