যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে দিনাজপুরের মধ্যপাড়া পাথরখনির উৎপাদন সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে গেছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন খনিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি, চলতি দায়িত্ব) প্রকৌশলী ডিএম জোবায়েদ হোসেন। মঙ্গলবার (১১ফেব্রুয়ারি) সকালে প্রথম শিফট (সকাল ৭টা) থেকে পাথর উত্তোলন বন্ধ হয়ে যায়। তবে উত্তোলন চালু করতে ইতোমধ্যেই প্রকৌশলীরা কাজ শুরু করেছেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
খনির একটি সূত্র জানিয়েছে, রাত থেকেই যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয় খনিতে। এতে করে সকাল থেকেই উৎপাদন বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে ইতোমধ্যেই খনিতে উৎপাদন শুরু করতে প্রকৌশলীরা কাজ শুরু করেছেন। দ্রুত পুনরায় উৎপাদন চালু করতে তাগাদা দেওয়া হয়েছে।
জানা যায়, দেশের একমাত্র পাথরখনি দিনাজপুরের মধ্যপাড়া গ্রানাইট মাইনিং কোম্পানি লিমিটেড (এমজিএমসিএল) বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু করে ২০০৭ সালের ২৫ মে। প্রথম অবস্থায় খনি থেকে দৈনিক ১ হাজার ৫শ থেকে ১ হাজার ৮শ’ টন পাথর উত্তোলন হলেও পরে তা নেমে আসে মাত্র ৫শ টনে। উৎপাদনে যাওয়ার পর থেকে ২০১৩ সালের জুন পর্যন্ত লোকসানের পরিমাণ দাঁড়ায় শতকোটি টাকার ওপরে। এমন অবস্থায় উৎপাদন বাড়াতে ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ৯২ লাখ মেট্রিক টন পাথর উত্তোলনের বিপরীতে ১৭১.৮৬ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি করে খনির উৎপাদন ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব দেওয়া হয় বেলারুশের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জার্মানিয়া ট্রেস্ট কনসোর্টিয়াম-জিটিসি’কে। এরপর থেকেই খনিটি লাভের মুখ দেখতে শুরু করে।
সরকার লাভের মুখ দেখায় পাথর উত্তোলনের জন্য ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জিটিসির সঙ্গে ছয় বছরের জন্য পুনরায় চুক্তি করে খনি কর্তৃপক্ষ।
খনির একটি সূত্র জানিয়েছে, রাত থেকেই যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয় খনিতে। এতে করে সকাল থেকেই উৎপাদন বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে ইতোমধ্যেই খনিতে উৎপাদন শুরু করতে প্রকৌশলীরা কাজ শুরু করেছেন। দ্রুত পুনরায় উৎপাদন চালু করতে তাগাদা দেওয়া হয়েছে।
জানা যায়, দেশের একমাত্র পাথরখনি দিনাজপুরের মধ্যপাড়া গ্রানাইট মাইনিং কোম্পানি লিমিটেড (এমজিএমসিএল) বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু করে ২০০৭ সালের ২৫ মে। প্রথম অবস্থায় খনি থেকে দৈনিক ১ হাজার ৫শ থেকে ১ হাজার ৮শ’ টন পাথর উত্তোলন হলেও পরে তা নেমে আসে মাত্র ৫শ টনে। উৎপাদনে যাওয়ার পর থেকে ২০১৩ সালের জুন পর্যন্ত লোকসানের পরিমাণ দাঁড়ায় শতকোটি টাকার ওপরে। এমন অবস্থায় উৎপাদন বাড়াতে ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ৯২ লাখ মেট্রিক টন পাথর উত্তোলনের বিপরীতে ১৭১.৮৬ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি করে খনির উৎপাদন ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব দেওয়া হয় বেলারুশের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জার্মানিয়া ট্রেস্ট কনসোর্টিয়াম-জিটিসি’কে। এরপর থেকেই খনিটি লাভের মুখ দেখতে শুরু করে।
সরকার লাভের মুখ দেখায় পাথর উত্তোলনের জন্য ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জিটিসির সঙ্গে ছয় বছরের জন্য পুনরায় চুক্তি করে খনি কর্তৃপক্ষ।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন