
এনআইডি সেবা গ্রহণকারী পাঁচটি প্রতিষ্ঠান তৃতীয় পক্ষের কাছে তথ্য ফাঁস করেছে। প্রাথমিক তদন্তে এর প্রমাণ পেয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সকালে আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এনআইডি যাচাই সেবা গ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশন সচিব আখতার আহমেদ। অভিযুক্ত পাঁচ প্রতিষ্ঠান হলো- স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, ইউসিবি ব্যাংকের উপায়, চট্টগ্রাম পোর্ট অথরিটি, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আইবাস।
সচিব বলেন, এই প্রতিষ্ঠানগুলোকে শোকজ করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর অসতর্কতায় না ইচ্ছেকৃত এটা হয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। যদি কেউ স্বপ্রণোদিতভাবে এটা করে থাকে তাহলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ।তিনি আরও বলেন, এনআইডি অনুবিভাগ থেকে ১৮২টি প্রতিষ্ঠান এই সেবা নেয়। ডেটা ইউজের ক্ষেত্রে একটা সীমা রাখা উচিত। ওপেন রেখে চোরকে দোষ দেওয়া যাবে না।
ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ১৮২টি প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশনের কাছ থেকে এনআইডির তথ্য যাচাই করে। বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান থেকে আবার অন্য প্রতিষ্ঠানে সেবা নিচ্ছে, যা চুক্তির শর্ত ভঙ্গ করে। কোনো প্রতিষ্ঠানের কতটুকু তথ্য প্রয়োজন, যতোটুকু নিচ্ছে তা বেশি নিচ্ছে কিনা তা পর্যালোচনা করা হবে অংশীজনদের সঙ্গে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন
সচিব বলেন, এই প্রতিষ্ঠানগুলোকে শোকজ করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর অসতর্কতায় না ইচ্ছেকৃত এটা হয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। যদি কেউ স্বপ্রণোদিতভাবে এটা করে থাকে তাহলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ।তিনি আরও বলেন, এনআইডি অনুবিভাগ থেকে ১৮২টি প্রতিষ্ঠান এই সেবা নেয়। ডেটা ইউজের ক্ষেত্রে একটা সীমা রাখা উচিত। ওপেন রেখে চোরকে দোষ দেওয়া যাবে না।
ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ১৮২টি প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশনের কাছ থেকে এনআইডির তথ্য যাচাই করে। বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান থেকে আবার অন্য প্রতিষ্ঠানে সেবা নিচ্ছে, যা চুক্তির শর্ত ভঙ্গ করে। কোনো প্রতিষ্ঠানের কতটুকু তথ্য প্রয়োজন, যতোটুকু নিচ্ছে তা বেশি নিচ্ছে কিনা তা পর্যালোচনা করা হবে অংশীজনদের সঙ্গে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন