
ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে দৃঢ় সম্পর্ক নিশ্চিত করতে এবং নিরাপত্তা বৃদ্ধির লক্ষ্যে রাশিয়ার বিদ্যুৎ গ্রিড থেকে নিজেদের বিচ্ছিন্ন করে নিয়েছে বাল্টিক অঞ্চলের তিন দেশ এস্তোনিয়া, লাটভিয়া ও লিথুয়ানিয়া। শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) এই পদক্ষেপ নেওয়া হয় বলে জানিয়েছে আঞ্চলিক অপারেটররা। ব্রিটিশ বার্তাসংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।
লিথুয়ানিয়ার বিদ্যুতমন্ত্রী জিগিমান্টাস ভাইচিয়ুনাস এক প্রেস কনফারেন্সে বলেছেন, আমরা লক্ষ্য অর্জনের এতদিনের চেষ্টা পূর্ণ হয়েছে। এখন নিয়ন্ত্রণ আমাদের হাতে।
সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের আওতাভুক্ত বাল্টিক দেশ দীর্ঘদিন ধরে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পরিকল্পনা করছিল। ২০১৪ সালে মস্কোর সামরিক অভিযানে ক্রিমিয়া দখল করার পর এই প্রক্রিয়ার গতি বৃদ্ধি পায়।
এই পদক্ষেপের ফলে লিথুয়ানিয়া, পোল্যান্ড এবং বাল্টিক সাগরের মধ্যে অবস্থিত কালিনিনগ্রাদ এক্সক্লেভ রাশিয়ার মূল গ্রিড থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। ফলেএখন নিজের বিদ্যুৎ ব্যবস্থাপনা পুরোটাই মস্কোকে পরিচালনা করতে হবে।
রাশিয়ার সঙ্গে বাল্টিক দেশগুলোর শেষ সংযোগ ছিল এই বিদ্যুৎ গ্রিডগুলো। ১৯৯০ এর দশকে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর স্বাধীন জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করা এই তিন দেশ ২০০৪ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ন্যাটোতে যোগ দেয়।
২০২২ সালে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরুর পর দেশ তিনটি রাশিয়া থেকে বিদ্যুৎ কেনা বন্ধ করে দেয়। তবে ফ্রিকোয়েন্সি এবং নেটওয়ার্ক স্থিতিশীল রাখতে তারা রুশ গ্রিডের ওপর নির্ভরশীল ছিল।
এস্তোনিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মারগাস টাসাখনা বলেছেন, রাশিয়ার ওপর আমাদের বিদ্যুৎ নির্ভরতা শেষ করার মধ্য দিয়ে অস্ত্র হিসেবে বিদ্যুৎ ব্যবহার করার সুযোগ থেকে ক্রেমলিনকে বঞ্চিত করা হচ্ছে।
বাল্টিক দেশগুলো গ্রিড প্রস্তুত করার জন্য ২০১৮ সাল থেকে প্রায় ১৬৬ কোটি মার্কিন ডলার খরচ করেছে। মস্কো কালিনিনগ্রাদে বেশ কয়েকটি গ্যাস-চালিত বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণসহ মোট ১০০ কোটি মার্কিন ডলার ব্যয় করেছে।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে
লিথুয়ানিয়ার বিদ্যুতমন্ত্রী জিগিমান্টাস ভাইচিয়ুনাস এক প্রেস কনফারেন্সে বলেছেন, আমরা লক্ষ্য অর্জনের এতদিনের চেষ্টা পূর্ণ হয়েছে। এখন নিয়ন্ত্রণ আমাদের হাতে।
সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের আওতাভুক্ত বাল্টিক দেশ দীর্ঘদিন ধরে বিচ্ছিন্ন হওয়ার পরিকল্পনা করছিল। ২০১৪ সালে মস্কোর সামরিক অভিযানে ক্রিমিয়া দখল করার পর এই প্রক্রিয়ার গতি বৃদ্ধি পায়।
এই পদক্ষেপের ফলে লিথুয়ানিয়া, পোল্যান্ড এবং বাল্টিক সাগরের মধ্যে অবস্থিত কালিনিনগ্রাদ এক্সক্লেভ রাশিয়ার মূল গ্রিড থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। ফলেএখন নিজের বিদ্যুৎ ব্যবস্থাপনা পুরোটাই মস্কোকে পরিচালনা করতে হবে।
রাশিয়ার সঙ্গে বাল্টিক দেশগুলোর শেষ সংযোগ ছিল এই বিদ্যুৎ গ্রিডগুলো। ১৯৯০ এর দশকে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর স্বাধীন জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করা এই তিন দেশ ২০০৪ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ন্যাটোতে যোগ দেয়।
২০২২ সালে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরুর পর দেশ তিনটি রাশিয়া থেকে বিদ্যুৎ কেনা বন্ধ করে দেয়। তবে ফ্রিকোয়েন্সি এবং নেটওয়ার্ক স্থিতিশীল রাখতে তারা রুশ গ্রিডের ওপর নির্ভরশীল ছিল।
এস্তোনিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মারগাস টাসাখনা বলেছেন, রাশিয়ার ওপর আমাদের বিদ্যুৎ নির্ভরতা শেষ করার মধ্য দিয়ে অস্ত্র হিসেবে বিদ্যুৎ ব্যবহার করার সুযোগ থেকে ক্রেমলিনকে বঞ্চিত করা হচ্ছে।
বাল্টিক দেশগুলো গ্রিড প্রস্তুত করার জন্য ২০১৮ সাল থেকে প্রায় ১৬৬ কোটি মার্কিন ডলার খরচ করেছে। মস্কো কালিনিনগ্রাদে বেশ কয়েকটি গ্যাস-চালিত বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণসহ মোট ১০০ কোটি মার্কিন ডলার ব্যয় করেছে।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে