![](https://banglascoop.com/public/postimages/67a48732e418a.jpg)
ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি ভাঙার মধ্যেই উৎসুক জনতার ভিড়ে আওয়ামী লীগ সন্দেহে এক নারীসহ দুই জনকে গণপিটুনি দিয়েছে ছাত্র-জনতা। বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে গণপিটুনি দিয়ে ৩২ নম্বর থেকে তাদের বের করে দেওয়া হয়।
প্রত্যক্ষ্যদর্শীরা জানান, ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়ায় এক নারী এবং কথা বলার সময় ‘আপার বাড়ি’ বলায় এক পুরুষের ওপর হামলা চালায় বিক্ষুব্ধ জনতা। এক পর্যায়ে তাদের মারতে মারতে ধানমন্ডি-৩২ থেকে প্রধান সড়কে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে এক ফটোসাংবাদিকসহ কয়েকজন তাদের রিকশায় উঠিয়ে দেন।
মারধরের সময় ওই নারী ‘মাইরেন না, মাইরেন না ভাই’ বলে চিৎকার করেন। এ সময় ঘটনাস্থলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোনও সদস্যকে দেখা যায়নি। ওই নারীর বাসা ফার্মগেট জানা গেলেও তার নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
এর আগে, নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়াল অধিবেশনে যোগদানের ঘোষণা দেন। এর প্রতিবাদে বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টার দিকে ‘লং মার্চ টু ধানমন্ডি-৩২’ কর্মসূচির ঘোষণা দেয় জুলাই রেভল্যুশনারি অ্যালায়েন্স। এছাড়া সন্ধ্যায় ‘ছাত্র-জনতা আন্দোলন’ নামে ফেসবুকে বিভিন্ন পেজে কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে পোস্ট করা হয়।
বুধবার সন্ধ্যার পর থেকেই ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবের বাসার সামনে এসে জড়ো হতে শুরু করেন বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা। পরে রাত ৮টার দিকে বাড়িটিতে প্রবেশ করেন তারা। সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জনতার ভিড়ও বাড়তে থাকে। সে সময় বাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর চালানোর পর আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। একই সঙ্গে প্রবেশমুখে স্থাপিত শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালটি সম্পূর্ণ ভেঙে ফেলা হয়। পরে রাতেই বাড়ির সামনে বুলডোজার আনা হয়।
গত বছরের ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচিতে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করার পাশাপাশি দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। এ খবর পাওয়ার পরপরই বিকালে বঙ্গবন্ধুর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করেছিল উত্তেজিত জনতা।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে
প্রত্যক্ষ্যদর্শীরা জানান, ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়ায় এক নারী এবং কথা বলার সময় ‘আপার বাড়ি’ বলায় এক পুরুষের ওপর হামলা চালায় বিক্ষুব্ধ জনতা। এক পর্যায়ে তাদের মারতে মারতে ধানমন্ডি-৩২ থেকে প্রধান সড়কে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে এক ফটোসাংবাদিকসহ কয়েকজন তাদের রিকশায় উঠিয়ে দেন।
মারধরের সময় ওই নারী ‘মাইরেন না, মাইরেন না ভাই’ বলে চিৎকার করেন। এ সময় ঘটনাস্থলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোনও সদস্যকে দেখা যায়নি। ওই নারীর বাসা ফার্মগেট জানা গেলেও তার নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
এর আগে, নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়াল অধিবেশনে যোগদানের ঘোষণা দেন। এর প্রতিবাদে বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টার দিকে ‘লং মার্চ টু ধানমন্ডি-৩২’ কর্মসূচির ঘোষণা দেয় জুলাই রেভল্যুশনারি অ্যালায়েন্স। এছাড়া সন্ধ্যায় ‘ছাত্র-জনতা আন্দোলন’ নামে ফেসবুকে বিভিন্ন পেজে কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে পোস্ট করা হয়।
বুধবার সন্ধ্যার পর থেকেই ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবের বাসার সামনে এসে জড়ো হতে শুরু করেন বিক্ষুব্ধ ছাত্ররা। পরে রাত ৮টার দিকে বাড়িটিতে প্রবেশ করেন তারা। সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জনতার ভিড়ও বাড়তে থাকে। সে সময় বাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর চালানোর পর আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। একই সঙ্গে প্রবেশমুখে স্থাপিত শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালটি সম্পূর্ণ ভেঙে ফেলা হয়। পরে রাতেই বাড়ির সামনে বুলডোজার আনা হয়।
গত বছরের ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচিতে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করার পাশাপাশি দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। এ খবর পাওয়ার পরপরই বিকালে বঙ্গবন্ধুর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করেছিল উত্তেজিত জনতা।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে