প্রধান উপদেষ্টার অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জনপ্রশাসন ও বিচারবিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর করা হয়েছে।
বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টার দিকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী ও বিচারবিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান সাবেক বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মমিনুর রহমান প্রতিবেদনগুলো হস্তান্তর করেন। সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন কী রয়েছে- তা নিয়ে বিস্তারিত জানা না গেলেও জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে শতাধিক সুপারিশ থাকতে পারে বলে আগে জানা যায়।
মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ৬টি কমিশন তাদের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন ৮ ফেব্রুয়ারি প্রকাশ করবে। এরপর তাদের সুপারিশগুলো নিয়ে চলতি মাসের মাঝামাঝি সময়ে সব রাজনৈতিক দল এবং গণঅভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তিগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা।
মঙ্গলবার জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী জানিয়েছিলেন, তাদের রিপোর্ট জমা দেওয়ার কথা ছিল গত মাসে। কিন্তু তাদের কাজের কারণে পারিনি। কারণ তারা মাঠে গেছেন, লোকজনের সঙ্গে কথা বলেছেন। বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় গিয়েও তারা কথা বলেছেন, অনলাইনেও মতামত নিয়েছেন। প্রতিবেদনে ১০০টির বেশি সুপারিশ থাকবে বলেও জানান তিনি।
গত ৮ আগস্ট সরকার গঠন করার পর রাষ্ট্রের বিভিন্ন খাতের সংস্কারের জন্য ছয়টি কমিশন গঠন করা হয়। এর মধ্যে গত ১৫ জানুয়ারি নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, পুলিশ এবং সংবিধান সংস্কারে গঠিত কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে রিপোর্ট জমা দেয়।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে
বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১টার দিকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী ও বিচারবিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান সাবেক বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মমিনুর রহমান প্রতিবেদনগুলো হস্তান্তর করেন। সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন কী রয়েছে- তা নিয়ে বিস্তারিত জানা না গেলেও জনপ্রশাসন সংস্কার নিয়ে শতাধিক সুপারিশ থাকতে পারে বলে আগে জানা যায়।
মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ৬টি কমিশন তাদের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন ৮ ফেব্রুয়ারি প্রকাশ করবে। এরপর তাদের সুপারিশগুলো নিয়ে চলতি মাসের মাঝামাঝি সময়ে সব রাজনৈতিক দল এবং গণঅভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তিগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা।
মঙ্গলবার জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী জানিয়েছিলেন, তাদের রিপোর্ট জমা দেওয়ার কথা ছিল গত মাসে। কিন্তু তাদের কাজের কারণে পারিনি। কারণ তারা মাঠে গেছেন, লোকজনের সঙ্গে কথা বলেছেন। বিভিন্ন জেলা-উপজেলায় গিয়েও তারা কথা বলেছেন, অনলাইনেও মতামত নিয়েছেন। প্রতিবেদনে ১০০টির বেশি সুপারিশ থাকবে বলেও জানান তিনি।
গত ৮ আগস্ট সরকার গঠন করার পর রাষ্ট্রের বিভিন্ন খাতের সংস্কারের জন্য ছয়টি কমিশন গঠন করা হয়। এর মধ্যে গত ১৫ জানুয়ারি নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, পুলিশ এবং সংবিধান সংস্কারে গঠিত কমিশন প্রধান উপদেষ্টার কাছে রিপোর্ট জমা দেয়।
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে