বর্তমান প্রজন্মের জনপ্রিয় অভিনেত্রী কেয়া পায়েল। ২০১৯ সালে ‘ইন্দুবালা’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় তার। এরপর আর সিনেমা করেননি। নাটকেই থিতু হয়েছেন। আসছে ভালোবাসা দিবসেও বেশ কয়েকটি নাটক নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি।
বেশিরভাগ সময় শুটিং সেটে কেটে যাচ্ছে কেয়া পায়েলের। আর সমস্যাটা দেখা দিয়েছে সেখানেই। শুটিং স্পট থেকে গোপনে ভিডিও ধারণ করে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে। এতে স্পটে থাকা শিল্পীরা তাদের গোপনীয়তা হারাচ্ছেন। ইতোমধ্যে বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ তুলে প্রতিবাদ করেছেন এ অভিনেত্রী।
শুটিং স্পটে গোপনে ভিডিও ধারণ নিয়ে কেয়া পায়েল বলেন, এটা খুবই বিরক্তিকর। দেখা যায় শুটিং চলছে, সেখানে শুটিং করছি বা রিহার্সাল করছি। আমি নিজেই জানি না, সে সব ভিডিও ধারণ করে কেউ কেউ ফেসবুকে পোস্ট করছে। এটা নিয়ে আমি শুটিংয়ে সোচ্চার।
গোপনে ভিডিও ধারণকারীদের উদ্দেশে কেয়া বলেন, অ্যাটলিস্ট অনুমতি নিয়ে ছবি তোলা বা ভিডিও করা উচিত। সবচেয়ে বেশি খারাপ লাগে যখন শুটিং শেষ করে নিজের মতো করে একটু বসে আছি বা কারও সঙ্গে কথা বলছি, তখন ভিডিও করছে। তখন ব্যক্তিগত জীবন বলে কিছু থাকে না, তখন বলতে হয়, প্লিজ ভিডিও কইরেন না। এভাবে ভিডিও করাকে আমার কাছে বিরক্ত মনে হয়।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে
বেশিরভাগ সময় শুটিং সেটে কেটে যাচ্ছে কেয়া পায়েলের। আর সমস্যাটা দেখা দিয়েছে সেখানেই। শুটিং স্পট থেকে গোপনে ভিডিও ধারণ করে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে। এতে স্পটে থাকা শিল্পীরা তাদের গোপনীয়তা হারাচ্ছেন। ইতোমধ্যে বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ তুলে প্রতিবাদ করেছেন এ অভিনেত্রী।
শুটিং স্পটে গোপনে ভিডিও ধারণ নিয়ে কেয়া পায়েল বলেন, এটা খুবই বিরক্তিকর। দেখা যায় শুটিং চলছে, সেখানে শুটিং করছি বা রিহার্সাল করছি। আমি নিজেই জানি না, সে সব ভিডিও ধারণ করে কেউ কেউ ফেসবুকে পোস্ট করছে। এটা নিয়ে আমি শুটিংয়ে সোচ্চার।
গোপনে ভিডিও ধারণকারীদের উদ্দেশে কেয়া বলেন, অ্যাটলিস্ট অনুমতি নিয়ে ছবি তোলা বা ভিডিও করা উচিত। সবচেয়ে বেশি খারাপ লাগে যখন শুটিং শেষ করে নিজের মতো করে একটু বসে আছি বা কারও সঙ্গে কথা বলছি, তখন ভিডিও করছে। তখন ব্যক্তিগত জীবন বলে কিছু থাকে না, তখন বলতে হয়, প্লিজ ভিডিও কইরেন না। এভাবে ভিডিও করাকে আমার কাছে বিরক্ত মনে হয়।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে