গাইবান্ধায় কয়েকদিন ধরেই তীব্র শীত অব্যাহত রয়েছে। চার দিন ধরে সূর্যের দেখা মিলছে না। তাপমাত্রা দিন দিন কমায় শীত বেড়েই চলেছে। দিনে কুয়াশা কিছুটা কম থাকলেও রাতে ও সকালে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির মতো কুয়াশা ঝরছে। সঙ্গে হিমেল বাতাস শীতের মাত্রাকে আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে। এমন আবহাওয়ায় দুর্ভোগে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষরা।
সব থেকে দুর্ভোগে পড়েছে গাইবান্ধা সদর, সুন্দরগঞ্জ, ফুলছড়ি ও সাঘাটা উপজেলার চরাঞ্চলে ছোট-বড় ১৬৫টি চরের মানুষ। এসব চরে বসবাস করে প্রায় ৪ লাখ মানুষ। তাদের একমাত্র প্রধান পেশা হচ্ছে কৃষি। কৃষির ওপর নির্ভর করেই তারা খেয়ে-পড়ে বেঁচে থাকেন।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই কুয়াশাচ্ছন্ন হয়ে রয়েছে পুরো এলাকা। সূর্যের দেখা মেলেনি। এদিকে শীতের মধ্যে জীবিকার তাগিদে অনেকে কাজের সন্ধানে বাড়ি থেকে বের হলেও আক্রান্ত হচ্ছেন শীতজনিত নানা রোগে। সড়কে মানুষের চলাচল কমে যাওয়ায় আয় কমে গেছে রিকশা ও ভ্যান চালকদের। গরম কাপড়ের অভাবে দরিদ্র মানুষরা শীত নিবারণ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। এদিকে কুয়াশার কারণে দিনের বেলাতেও সড়কে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চলছে।
বাস চালক আবদুল আজিজ বলেন, ঘন কুয়াশায় রাস্তা দেখা যায় না। হেডলাইট জ্বালিয়েও তেমন সুফল মেলেনা। ধীর গতিতে গাড়ি চালাতে হচ্ছে। শ্রমিক মোখলেছুর রহমান বলেন, কয়েকদিন ধরে খুব ঠান্ডা পড়েছে। সেই সঙ্গে অনেক কুয়াশা ঝরছে। ঠান্ডার কারণে কাজকর্ম করা কষ্টকর হয়ে গেছে।
রংপুর আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মোস্তাফিজার রহমান জানান, গাইবান্ধার চরাঞ্চলে দিন দিন তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টায় গাইবান্ধা অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল এই অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ ভাগ, গড় গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় এক কিলোমিটার।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে
সব থেকে দুর্ভোগে পড়েছে গাইবান্ধা সদর, সুন্দরগঞ্জ, ফুলছড়ি ও সাঘাটা উপজেলার চরাঞ্চলে ছোট-বড় ১৬৫টি চরের মানুষ। এসব চরে বসবাস করে প্রায় ৪ লাখ মানুষ। তাদের একমাত্র প্রধান পেশা হচ্ছে কৃষি। কৃষির ওপর নির্ভর করেই তারা খেয়ে-পড়ে বেঁচে থাকেন।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই কুয়াশাচ্ছন্ন হয়ে রয়েছে পুরো এলাকা। সূর্যের দেখা মেলেনি। এদিকে শীতের মধ্যে জীবিকার তাগিদে অনেকে কাজের সন্ধানে বাড়ি থেকে বের হলেও আক্রান্ত হচ্ছেন শীতজনিত নানা রোগে। সড়কে মানুষের চলাচল কমে যাওয়ায় আয় কমে গেছে রিকশা ও ভ্যান চালকদের। গরম কাপড়ের অভাবে দরিদ্র মানুষরা শীত নিবারণ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। এদিকে কুয়াশার কারণে দিনের বেলাতেও সড়কে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চলছে।
বাস চালক আবদুল আজিজ বলেন, ঘন কুয়াশায় রাস্তা দেখা যায় না। হেডলাইট জ্বালিয়েও তেমন সুফল মেলেনা। ধীর গতিতে গাড়ি চালাতে হচ্ছে। শ্রমিক মোখলেছুর রহমান বলেন, কয়েকদিন ধরে খুব ঠান্ডা পড়েছে। সেই সঙ্গে অনেক কুয়াশা ঝরছে। ঠান্ডার কারণে কাজকর্ম করা কষ্টকর হয়ে গেছে।
রংপুর আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মোস্তাফিজার রহমান জানান, গাইবান্ধার চরাঞ্চলে দিন দিন তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৯টায় গাইবান্ধা অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল এই অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ ভাগ, গড় গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় এক কিলোমিটার।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে