ঝিনাইদহে মালয়েশিয়া প্রবাসী আকরাম হোসেন বিয়ের নামে প্রতারণার শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে চুয়াডাঙ্গার আনারুল ইসলাম ও তার মেয়ে আমেনা খাতুনের বিরুদ্ধে। শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) আকরামের বোন বীথি খাতুন এই ঘটনায় ঝিনাইদহ সদর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন।
আকরাম হোসেন ঝিনাইদহ সদর উপজেলার বাজার গোপালপুর গ্রামের বাসিন্দা এবং অভিযুক্ত আনারুল ইসলাম ও তার মেয়ে চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার পদ্মপুর গ্রামের বাসিন্দা।
ভুক্তভোগী আকরাম জানান, দেড় বছর আগে আমেনা খাতুনের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পরবর্তীতে স্থানীয় কাজীর মাধ্যমে তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের কিছুদিন পর আকরাম মালয়েশিয়া চলে যান। প্রবাস থেকে নিয়মিত স্ত্রী ও শ্বশুরবাড়ির পরিবারের জন্য অর্থ পাঠাতেন তিনি। সোনার গহনা, স্মার্টফোন ও অন্যান্য উপহারও পাঠান।
কিন্তু কিছুদিন পর আমেনা ও তার বাবা আনারুল ইসলাম ব্যবসার নামে আকরামের কাছ থেকে প্রায় ৪ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন। এরপর আকরামের সঙ্গে সব ধরনের যোগাযোগ বন্ধ করে দেন তারা। আকরামের বাড়িতে স্ত্রীকে আনতে চাইলে উলটো হুমকির শিকার হন তিনি।
আকরাম বলেন, ‘আমার বিশ্বাসের সুযোগ নিয়ে আমাকে সর্বস্বান্ত করেছে আমেনা ও তার বাবা। আমি যা আয় করেছি সব তাদের দিয়েছি। এমনকি ধার করেও তাদের টাকা দিয়েছি। এখন তারা যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে। ফোন দিলে গালাগালি করে। আমি আমার টাকা ফেরত চাই।’
আকরামের বোন বীথি খাতুন বলেন, ‘আমরা খোঁজ নিয়ে জেনেছি আনারুল ইসলাম পেশায় রাজমিস্ত্রী। তিনি এবং তার মেয়ে একাধিক প্রবাসীর সঙ্গে এমন প্রতারণা করেছেন। আমরা থানায় অভিযোগ করেছি। আশা করি সুষ্ঠু বিচার পাবো।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত আমেনা খাতুনের মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়। তার বাবা আনারুল ইসলাম বলেন, ‘এসব অভিযোগের কোনো ভিত্তি নেই। বিয়ের কোনো প্রমাণ আছে কি?’ বলে ফোন কেটে দেন।
থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, অভিযোগ তদন্তাধীন রয়েছে। তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে
আকরাম হোসেন ঝিনাইদহ সদর উপজেলার বাজার গোপালপুর গ্রামের বাসিন্দা এবং অভিযুক্ত আনারুল ইসলাম ও তার মেয়ে চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার পদ্মপুর গ্রামের বাসিন্দা।
ভুক্তভোগী আকরাম জানান, দেড় বছর আগে আমেনা খাতুনের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পরবর্তীতে স্থানীয় কাজীর মাধ্যমে তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের কিছুদিন পর আকরাম মালয়েশিয়া চলে যান। প্রবাস থেকে নিয়মিত স্ত্রী ও শ্বশুরবাড়ির পরিবারের জন্য অর্থ পাঠাতেন তিনি। সোনার গহনা, স্মার্টফোন ও অন্যান্য উপহারও পাঠান।
কিন্তু কিছুদিন পর আমেনা ও তার বাবা আনারুল ইসলাম ব্যবসার নামে আকরামের কাছ থেকে প্রায় ৪ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন। এরপর আকরামের সঙ্গে সব ধরনের যোগাযোগ বন্ধ করে দেন তারা। আকরামের বাড়িতে স্ত্রীকে আনতে চাইলে উলটো হুমকির শিকার হন তিনি।
আকরাম বলেন, ‘আমার বিশ্বাসের সুযোগ নিয়ে আমাকে সর্বস্বান্ত করেছে আমেনা ও তার বাবা। আমি যা আয় করেছি সব তাদের দিয়েছি। এমনকি ধার করেও তাদের টাকা দিয়েছি। এখন তারা যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে। ফোন দিলে গালাগালি করে। আমি আমার টাকা ফেরত চাই।’
আকরামের বোন বীথি খাতুন বলেন, ‘আমরা খোঁজ নিয়ে জেনেছি আনারুল ইসলাম পেশায় রাজমিস্ত্রী। তিনি এবং তার মেয়ে একাধিক প্রবাসীর সঙ্গে এমন প্রতারণা করেছেন। আমরা থানায় অভিযোগ করেছি। আশা করি সুষ্ঠু বিচার পাবো।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত আমেনা খাতুনের মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়। তার বাবা আনারুল ইসলাম বলেন, ‘এসব অভিযোগের কোনো ভিত্তি নেই। বিয়ের কোনো প্রমাণ আছে কি?’ বলে ফোন কেটে দেন।
থানার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, অভিযোগ তদন্তাধীন রয়েছে। তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে