নোয়াখালী দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় রান্না ঘরের চুলার আগুনে দগ্ধ স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ.কে.এম আজমল হুদা।
নিহতরা হলেন নিহত নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও স্ত্রী মিলন বালা। তারা উপজেলার বুড়িরচর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের জোড়খালি গ্রামের মুনদার বাড়ির বাসিন্দা। গেল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার জোড়খালি গ্রামের মুনদার বাড়িতে রান্না ঘরের চুলা থেকে আগুন লাগার ঘটনা ঘটে।
পরে শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় অগ্নিদগ্ধ নিমাই চন্দ্র মজুমদারের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌঁছার পর রাত ৯টার দিকে স্ত্রী মিলন বালার মৃত্যু হয়।
স্থানীয়রা জানায়, রাতের খাবার খেয়ে নিমাই ও তার স্ত্রী ঘুমিয়ে যায়। গভীর রাতে আকস্মিক তাদের রান্না ঘরের চুলা থেকে পুরো ঘরে আগুন লেগে যায়। তাৎক্ষণিক আগুন ঘরের পাশে থাকা গোয়াল ঘরেও আগুন ছড়িয়ে পড়ে। এতে গোয়াল ঘরে থাকা ৪টি আগুনে পুড়ে মারা যায়। ঘরের আসবাবপত্রসহ সবকিছু আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
ঘুমের ঘোরে আচ্ছন্ন থাকায় নিমাই ও তার স্ত্রীর শরীরের বেশির ভাগ অংশ পুড়ে যায়। পরে স্থানীয়রা দেখে আগুন নিভানোর চেষ্টা করে। ভোরে প্রতিবেশীরা তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাদেরকে ঢাকায় প্রেরণ করেন। ঢাকায় নেওয়ার পথে কুমিল্লায় অ্যাম্বুলেন্সে বিকেল ৫টার দিকে নিমাইয়ের মৃত্যু হয়। মুমূর্ষু অবস্থায় মিলন বালাকে ঢাকায় বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়। সেখানে রাত ৯টার দিকে মিলন বালার মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে হাতিয়া থানার ওসি এ.কে.এম আজমল হুদা বলেন, নিহত দম্পতি রান্না ঘরের পাশে একটি কক্ষে থাকত। স্থানীয়দের ভাষ্যমতে রান্না ঘরের চুলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে।
এ বিষয়ে হাতিয়া ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জসিম উদ্দিন চৌধুরী বলেন,ঘটনাটি তাদের জানানো হয়নি।তবে তারা এ বিষয়ে খোঁজ খবর নিচ্ছেন।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
নিহতরা হলেন নিহত নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও স্ত্রী মিলন বালা। তারা উপজেলার বুড়িরচর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের জোড়খালি গ্রামের মুনদার বাড়ির বাসিন্দা। গেল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার জোড়খালি গ্রামের মুনদার বাড়িতে রান্না ঘরের চুলা থেকে আগুন লাগার ঘটনা ঘটে।
পরে শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় অগ্নিদগ্ধ নিমাই চন্দ্র মজুমদারের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌঁছার পর রাত ৯টার দিকে স্ত্রী মিলন বালার মৃত্যু হয়।
স্থানীয়রা জানায়, রাতের খাবার খেয়ে নিমাই ও তার স্ত্রী ঘুমিয়ে যায়। গভীর রাতে আকস্মিক তাদের রান্না ঘরের চুলা থেকে পুরো ঘরে আগুন লেগে যায়। তাৎক্ষণিক আগুন ঘরের পাশে থাকা গোয়াল ঘরেও আগুন ছড়িয়ে পড়ে। এতে গোয়াল ঘরে থাকা ৪টি আগুনে পুড়ে মারা যায়। ঘরের আসবাবপত্রসহ সবকিছু আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
ঘুমের ঘোরে আচ্ছন্ন থাকায় নিমাই ও তার স্ত্রীর শরীরের বেশির ভাগ অংশ পুড়ে যায়। পরে স্থানীয়রা দেখে আগুন নিভানোর চেষ্টা করে। ভোরে প্রতিবেশীরা তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাদেরকে ঢাকায় প্রেরণ করেন। ঢাকায় নেওয়ার পথে কুমিল্লায় অ্যাম্বুলেন্সে বিকেল ৫টার দিকে নিমাইয়ের মৃত্যু হয়। মুমূর্ষু অবস্থায় মিলন বালাকে ঢাকায় বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়। সেখানে রাত ৯টার দিকে মিলন বালার মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে হাতিয়া থানার ওসি এ.কে.এম আজমল হুদা বলেন, নিহত দম্পতি রান্না ঘরের পাশে একটি কক্ষে থাকত। স্থানীয়দের ভাষ্যমতে রান্না ঘরের চুলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে।
এ বিষয়ে হাতিয়া ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জসিম উদ্দিন চৌধুরী বলেন,ঘটনাটি তাদের জানানো হয়নি।তবে তারা এ বিষয়ে খোঁজ খবর নিচ্ছেন।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে