ইয়াঙ্গুন থেকে টেকনাফে পণ্য পরিবহনের সময় নাফ নদী থেকে আটক করা একটি কার্গো জাহাজ ছেড়ে দিয়েছে আরাকান আর্মি। আটকের ১৭ দিন পর কার্গো জাহাজটি শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে টেকনাফ বন্দরে এসে নোঙর করেছে।
আরাকান আর্মি গত ১৬ জানুয়ারি বাংলাদেশি তিনটি কার্গো জাহাজ আটক করে। পরে ১৮ জানুয়ারি দুটি কার্গো ছেড়ে দিলেও একটি কার্গো নিয়ন্ত্রণে রেখেছিল মিয়ানমারের বিদ্রোহী সশস্ত্র গোষ্ঠীটি।
টেকনাফ স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও ব্যবসায়ী এহতেশামুল হক বাহাদুর বলেন, ‘১৬ দিন পর আটকে থাকা পণ্যবাহী কার্গো বোট ছেড়ে আরাকান আর্মি। বোটটি ঘাটে পৌঁছেছে। ফলে ব্যবসায়ীদের মাঝে স্বস্তি ফিরেছে। তবে এসব পণ্যবাহী বোট আটকে রাখার পর ইয়াংগুন থেকে কোনো পণ্যবাহী বোট আসেনি।’
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ এহসান উদ্দিন বলেন, ‘আরও একট পণ্যবাহী কার্গো ঘাটে পৌঁছেছে।
এদিকে ইয়াঙ্গুন থেকে টেকনাফ স্থল বন্দর পর্যন্ত বাণিজ্য সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে মিয়ানমার সরকার। মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি নৌপথে পণ্যবাহী জাহাজ আটকে রেখে চাঁদা দাবি করায় এই সিদ্ধান্ত নেয় দেশটি।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
আরাকান আর্মি গত ১৬ জানুয়ারি বাংলাদেশি তিনটি কার্গো জাহাজ আটক করে। পরে ১৮ জানুয়ারি দুটি কার্গো ছেড়ে দিলেও একটি কার্গো নিয়ন্ত্রণে রেখেছিল মিয়ানমারের বিদ্রোহী সশস্ত্র গোষ্ঠীটি।
টেকনাফ স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও ব্যবসায়ী এহতেশামুল হক বাহাদুর বলেন, ‘১৬ দিন পর আটকে থাকা পণ্যবাহী কার্গো বোট ছেড়ে আরাকান আর্মি। বোটটি ঘাটে পৌঁছেছে। ফলে ব্যবসায়ীদের মাঝে স্বস্তি ফিরেছে। তবে এসব পণ্যবাহী বোট আটকে রাখার পর ইয়াংগুন থেকে কোনো পণ্যবাহী বোট আসেনি।’
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ এহসান উদ্দিন বলেন, ‘আরও একট পণ্যবাহী কার্গো ঘাটে পৌঁছেছে।
এদিকে ইয়াঙ্গুন থেকে টেকনাফ স্থল বন্দর পর্যন্ত বাণিজ্য সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে মিয়ানমার সরকার। মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি নৌপথে পণ্যবাহী জাহাজ আটকে রেখে চাঁদা দাবি করায় এই সিদ্ধান্ত নেয় দেশটি।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে