বাশার আল-আসাদ সরকারের পতনে নেতৃত্ব দেয়া আহমদ আল-শারা সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। এক সম্মেলনে এ তথ্য জানান সামরিক কর্মকর্তা আব্দেল ঘানি। একই সঙ্গে দেশটির সংবিধান স্থগিত করা হয়েছে। বুধবার (২৯ জানুয়ারি) সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সানা এসব তথ্য জানিয়েছে।
সামরিক কর্মকর্তা আব্দেল ঘানির বরাত দিয়ে সানার প্রতিবেদনে বলা হয়, শারাকে সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট নিয়োগ দেয়া হয়েছে। সংবিধান নিয়ে সিদ্ধান্ত না হওয়া পর্যন্ত তিনি একটি অস্থায়ী আইন পরিষদের দায়িত্বে থাকবেন। তবে কতদিন তিনি প্রেসিডেন্ট থাকবেন সে বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলা হয়নি।
রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা আবদেল ঘানির বরাত দিয়ে জানিয়েছে, সব সামরিক গোষ্ঠী ভেঙে দেয়া হয়েছে। তাদের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সাবেক শাসনামলের সেনাবাহিনী এবং নিরাপত্তা সংস্থা সেইসাথে দশক ধরে সিরিয়া শাসনকারী বাথ পার্টি ভেঙে দেয়ারও ঘোষণা দিয়েছেন তিনি
গত মাসে প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে ক্ষমতাচ্যুত করতে তড়িৎ অভিযানে যোগ দেয়া সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর দামেস্ক বৈঠক শেষে এই ঘোষণাগুলো এসেছে। ওই অভিযানের নেতৃত্ব দেয়ার পর থেকে আল-শারা সিরিয়ার ডি ফ্যাক্টো নেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
আহমেদ আল শারা সিরিয়ায় একটি রাজনৈতিক পরিবর্তন আনার অঙ্গীকার করেছেন। তার এই অঙ্গীকারের মধ্যে একটি জাতীয় সম্মেলন, একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সরকার ও পরবর্তী নির্বাচনের আয়োজন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এতে চার বছর পর্যন্ত সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন তিনি।
তিনি একটি একক জাতীয় সেনাবাহিনী এবং নিরাপত্তা বাহিনী গঠনের ওপরও জোর দিয়েছেন। কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে যে, অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসন কীভাবে বিচ্ছিন্ন বিরোধী বিদ্রোহী গ্রুপগুলোকে একত্রিত করতে পারবে, যাদের প্রত্যেকের নিজস্ব নেতা ও মতাদর্শ রয়েছে।
আল-আসাদের অপসারণের পর আল-শারার হায়াত তাহরির আল-শাম (এইচটিএস) গ্রুপ সিরিয়ার প্রধান শাসক দল হয়ে ওঠে এবং বিদ্রোহীদের দখলকৃত ইদলিব প্রদেশে তারা আগে যে স্থানীয় সরকার চালাত তার কর্মকর্তাদের নিয়ে একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে
সামরিক কর্মকর্তা আব্দেল ঘানির বরাত দিয়ে সানার প্রতিবেদনে বলা হয়, শারাকে সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট নিয়োগ দেয়া হয়েছে। সংবিধান নিয়ে সিদ্ধান্ত না হওয়া পর্যন্ত তিনি একটি অস্থায়ী আইন পরিষদের দায়িত্বে থাকবেন। তবে কতদিন তিনি প্রেসিডেন্ট থাকবেন সে বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলা হয়নি।
রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা আবদেল ঘানির বরাত দিয়ে জানিয়েছে, সব সামরিক গোষ্ঠী ভেঙে দেয়া হয়েছে। তাদের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সাবেক শাসনামলের সেনাবাহিনী এবং নিরাপত্তা সংস্থা সেইসাথে দশক ধরে সিরিয়া শাসনকারী বাথ পার্টি ভেঙে দেয়ারও ঘোষণা দিয়েছেন তিনি
গত মাসে প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদকে ক্ষমতাচ্যুত করতে তড়িৎ অভিযানে যোগ দেয়া সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর দামেস্ক বৈঠক শেষে এই ঘোষণাগুলো এসেছে। ওই অভিযানের নেতৃত্ব দেয়ার পর থেকে আল-শারা সিরিয়ার ডি ফ্যাক্টো নেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
আহমেদ আল শারা সিরিয়ায় একটি রাজনৈতিক পরিবর্তন আনার অঙ্গীকার করেছেন। তার এই অঙ্গীকারের মধ্যে একটি জাতীয় সম্মেলন, একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সরকার ও পরবর্তী নির্বাচনের আয়োজন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এতে চার বছর পর্যন্ত সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন তিনি।
তিনি একটি একক জাতীয় সেনাবাহিনী এবং নিরাপত্তা বাহিনী গঠনের ওপরও জোর দিয়েছেন। কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে যে, অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসন কীভাবে বিচ্ছিন্ন বিরোধী বিদ্রোহী গ্রুপগুলোকে একত্রিত করতে পারবে, যাদের প্রত্যেকের নিজস্ব নেতা ও মতাদর্শ রয়েছে।
আল-আসাদের অপসারণের পর আল-শারার হায়াত তাহরির আল-শাম (এইচটিএস) গ্রুপ সিরিয়ার প্রধান শাসক দল হয়ে ওঠে এবং বিদ্রোহীদের দখলকৃত ইদলিব প্রদেশে তারা আগে যে স্থানীয় সরকার চালাত তার কর্মকর্তাদের নিয়ে একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে