স্বৈরাচারবিরোধী গণঅভ্যুত্থানের সময় একজন রিকশাচালকের স্যালুট জানানো একটি ছবি ফেসবুকে ব্যাপক ভাইরাল হয়। সম্প্রতি এই রিকশাচালক সুজনকে খুঁজে বের করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিশেষ সেলের সম্পাদক হাসান ইনাম। সুজনকে উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের বাসায় নিয়ে যান তিনি। উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামকে দীর্ঘদিন ধরে দেখতে চেয়েছিলেন রিকশাচালক সুজন।
তাদের সাক্ষাতের পর বুধবার (২৯জানুয়ারি) দুপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ফেসবুক পেজে এক পোস্টে বিষয়টি জানানো হয়।
ওই পোস্টে বলা হয়, সুজন মামার স্যালুটের ছবিটার কথা মনে আছে আপনাদের? আমরা সুজন মামাকে খুঁজে বের করেছি। জুলাই গণঅভ্যুত্থান বিষয়ক বিশেষ সেল থেকে আমরা জুলাইর আইকনিক ফিগারদের খুঁজে বের করার উদ্যোগ নিয়েছিলাম।
মামা অনেক কষ্টের সাথে বললেন, ভাইরাল হওয়ার পর অনেকেই মনে করে আমি অনেক কিছুই পাইছি, কিন্তু আমি তো কিছুই পাই নাই। সুজন মামা রাস্তার মোড়ে মোড়ে নিজের স্যালুট দেয়ার ছবি দেখে এক পত্রিকা অফিসে কল দিয়ে জানতে চেয়েছিলেন, এই যে তার ছবি দিয়ে বিজ্ঞাপন করা হচ্ছে, এজন্য তাকে কোনো সাহায্য করা হবে কিনা? পত্রিকা অফিস থেকে নাকি বলা হয়েছিল, এগুলো তাদের কাজ না।
সুজন মামা কথায় কথায় জানালেন, তার ইচ্ছা নাহিদ ইসলামের সাথে দেখা করার। নাহিদ ইসলামের বাসায় যাওয়ার পর দেখা গেলো নাহিদ ইসলাম তার ড্রইং রুমে যত্ন করে সুজন মামার ছবি টানিয়ে রেখেছেন। আমরা চেষ্টা করছি, সুজন মামার জন্য স্থায়ী কোনো ব্যবস্থা করতে। সুজন মামারা না হাসলে বাংলাদেশ ভালো থাকবে না।
প্রসঙ্গত, কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় সুজনের স্যালুট জানানো ছবিটি সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। গণঅভ্যুত্থানের সময় সবাইকে নাড়া দেয় রিকশাচালক সুজনের আইকনিক স্যালুটটি। অনেকেই তখন সুজনের প্রতি সম্মান ও ভালোবাসা প্রকাশ করেন।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে
তাদের সাক্ষাতের পর বুধবার (২৯জানুয়ারি) দুপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ফেসবুক পেজে এক পোস্টে বিষয়টি জানানো হয়।
ওই পোস্টে বলা হয়, সুজন মামার স্যালুটের ছবিটার কথা মনে আছে আপনাদের? আমরা সুজন মামাকে খুঁজে বের করেছি। জুলাই গণঅভ্যুত্থান বিষয়ক বিশেষ সেল থেকে আমরা জুলাইর আইকনিক ফিগারদের খুঁজে বের করার উদ্যোগ নিয়েছিলাম।
মামা অনেক কষ্টের সাথে বললেন, ভাইরাল হওয়ার পর অনেকেই মনে করে আমি অনেক কিছুই পাইছি, কিন্তু আমি তো কিছুই পাই নাই। সুজন মামা রাস্তার মোড়ে মোড়ে নিজের স্যালুট দেয়ার ছবি দেখে এক পত্রিকা অফিসে কল দিয়ে জানতে চেয়েছিলেন, এই যে তার ছবি দিয়ে বিজ্ঞাপন করা হচ্ছে, এজন্য তাকে কোনো সাহায্য করা হবে কিনা? পত্রিকা অফিস থেকে নাকি বলা হয়েছিল, এগুলো তাদের কাজ না।
সুজন মামা কথায় কথায় জানালেন, তার ইচ্ছা নাহিদ ইসলামের সাথে দেখা করার। নাহিদ ইসলামের বাসায় যাওয়ার পর দেখা গেলো নাহিদ ইসলাম তার ড্রইং রুমে যত্ন করে সুজন মামার ছবি টানিয়ে রেখেছেন। আমরা চেষ্টা করছি, সুজন মামার জন্য স্থায়ী কোনো ব্যবস্থা করতে। সুজন মামারা না হাসলে বাংলাদেশ ভালো থাকবে না।
প্রসঙ্গত, কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় সুজনের স্যালুট জানানো ছবিটি সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। গণঅভ্যুত্থানের সময় সবাইকে নাড়া দেয় রিকশাচালক সুজনের আইকনিক স্যালুটটি। অনেকেই তখন সুজনের প্রতি সম্মান ও ভালোবাসা প্রকাশ করেন।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে