রেলের রানিং স্টাফদের কর্মবিরতিতে একদিনে ঢাকার কমলাপুর স্টেশনের প্রায় সোয়া কোটি টাকার মতো আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। বুধবার (২৯ জানুয়ারি) কমলাপুর স্টেশনের ব্যবস্থাপক শাহাদাত হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, "কমলাপুর স্টেশনের টিকেট বিক্রি থেকে দৈনিক ১ কোটি ১৫ লাখ থেকে ১ কোটি ২০ লাখ টাকা আয় হয়। তো কাল যেহেতু সবগুলো ট্রেন বন্ধ ছিল সে কারণে টিকেটের টাকা যাত্রীদের ফেরত দিতে হয়েছে। ফলে রেলের ওই টাকাটা ক্ষতি হয়েছে।"
তিনি বলেন, “যে দুটি ট্রেনের যাত্রা বাতিল করা হয়েছে সেগুলোর টাকা যাত্রীদের রিফান্ড করা হবে। যারা অনলাইনে কেটেছেন তাদের অনলাইনে ফেরত দেওয়া হবে, যারা সরাসরি কাউন্টার থেকে কিনেছেন তাদের সরাসরি দেওয়া হবে।”
স্টেশন ম্যানেজার বলেন, “গভীর রাতে কর্মবিরতি প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত হয়েছে তাই যাত্রীদের এসএমএস দেওয়া হয়নি। যারা যেতে পারেননি, তাদের বিষয়ে কী করা যায় আমরা তা দেখছি।”
কমলাপুর থেকে প্রতিদিন ৪২ জোড়া আন্তঃনগর এবং ২৫ জোড়া লোকাল, মেইল, কমিউটার ট্রেন চলাচল করে।
মূল বেতনের সঙ্গে রানিং অ্যালাউন্স যোগ করে পেনশন এবং আনুতোষিকের দাবি পূরণ না হওয়ায় সোমবার মধ্যরাত থেকে কর্মবিরতি শুরু করেন রানিং স্টাফরা। তাতে মঙ্গলবার সারা দেশে ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকে।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে
তিনি বলেন, "কমলাপুর স্টেশনের টিকেট বিক্রি থেকে দৈনিক ১ কোটি ১৫ লাখ থেকে ১ কোটি ২০ লাখ টাকা আয় হয়। তো কাল যেহেতু সবগুলো ট্রেন বন্ধ ছিল সে কারণে টিকেটের টাকা যাত্রীদের ফেরত দিতে হয়েছে। ফলে রেলের ওই টাকাটা ক্ষতি হয়েছে।"
তিনি বলেন, “যে দুটি ট্রেনের যাত্রা বাতিল করা হয়েছে সেগুলোর টাকা যাত্রীদের রিফান্ড করা হবে। যারা অনলাইনে কেটেছেন তাদের অনলাইনে ফেরত দেওয়া হবে, যারা সরাসরি কাউন্টার থেকে কিনেছেন তাদের সরাসরি দেওয়া হবে।”
স্টেশন ম্যানেজার বলেন, “গভীর রাতে কর্মবিরতি প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত হয়েছে তাই যাত্রীদের এসএমএস দেওয়া হয়নি। যারা যেতে পারেননি, তাদের বিষয়ে কী করা যায় আমরা তা দেখছি।”
কমলাপুর থেকে প্রতিদিন ৪২ জোড়া আন্তঃনগর এবং ২৫ জোড়া লোকাল, মেইল, কমিউটার ট্রেন চলাচল করে।
মূল বেতনের সঙ্গে রানিং অ্যালাউন্স যোগ করে পেনশন এবং আনুতোষিকের দাবি পূরণ না হওয়ায় সোমবার মধ্যরাত থেকে কর্মবিরতি শুরু করেন রানিং স্টাফরা। তাতে মঙ্গলবার সারা দেশে ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকে।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে