দেশজুড়ে চলছে রেলের রানিং স্টাফদের কর্মবিরতি। মাইলেজের ভিত্তিতে পেনশন ও আনুতোষিক দেওয়া এবং নিয়োগপত্রের দুই শর্ত প্রত্যাহারসহ বিভিন্ন দাবিতে আন্দোলন করছেন তারা। এর মধ্যে মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) সকালে নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা হাওর এক্সপ্রেস ট্রেন ময়মনসিংহ রেলওয়ে স্টেশনে রেখে পালিয়েছেন চালক। এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ যাত্রীরা অবরুদ্ধ করে রেখেছেন স্টেশন সুপারিনটেনডেন্টকে।
মঙ্গলবার (২৯জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকাগামী আন্তনগর হাওর এক্সপ্রেস ট্রেনে এই ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছেন ময়মনসিংহ রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকতার হোসেন।রানিং স্টাফদের কর্মবিরতিতে ট্রেন চলাচল বন্ধের মধ্যে সকাল ৮টায় নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসে হাওর এক্সপ্রেস। ট্রেনটি সকাল সাড়ে ১০টায় ময়মনসিংহ রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছালে পালিয়ে যান চালক। এতে ভোগান্তিতে পড়েন ট্রেনের পাঁচ শতাধিক যাত্রী। পরে বিক্ষুব্ধ যাত্রীরা নিরুপায় হয়ে স্টেশন সুপারিনটেনডেন্ট নাজমুল হক খানকে অবরুদ্ধ করেন।
সুপারিনটেনডেন্ট নাজমুল হক খান বলেন, ‘যাত্রীরা আমাকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে, আমি কোনও উপায় খোঁজে পাচ্ছি না। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে দেখছি কী করা যায়। চালকের সঙ্গেও যোগাযোগ করতে পারছি না। সে আমাকে ফাঁসিয়ে গা ঢাকা দিয়েছে।’ওসি আকতার হোসেন বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে স্টেশনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। সাধারণ যাত্রীদের বোঝানোর চেষ্টা করছি। ট্রেনটিতে প্রায় পাঁচ শতাধিক যাত্রী রয়েছে। তাদের বিকল্পপথে ঢাকায় পাঠানোর আলোচনা হচ্ছে।’
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন
মঙ্গলবার (২৯জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকাগামী আন্তনগর হাওর এক্সপ্রেস ট্রেনে এই ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছেন ময়মনসিংহ রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকতার হোসেন।রানিং স্টাফদের কর্মবিরতিতে ট্রেন চলাচল বন্ধের মধ্যে সকাল ৮টায় নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসে হাওর এক্সপ্রেস। ট্রেনটি সকাল সাড়ে ১০টায় ময়মনসিংহ রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছালে পালিয়ে যান চালক। এতে ভোগান্তিতে পড়েন ট্রেনের পাঁচ শতাধিক যাত্রী। পরে বিক্ষুব্ধ যাত্রীরা নিরুপায় হয়ে স্টেশন সুপারিনটেনডেন্ট নাজমুল হক খানকে অবরুদ্ধ করেন।
সুপারিনটেনডেন্ট নাজমুল হক খান বলেন, ‘যাত্রীরা আমাকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে, আমি কোনও উপায় খোঁজে পাচ্ছি না। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে দেখছি কী করা যায়। চালকের সঙ্গেও যোগাযোগ করতে পারছি না। সে আমাকে ফাঁসিয়ে গা ঢাকা দিয়েছে।’ওসি আকতার হোসেন বলেন, ‘বিক্ষুব্ধ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে স্টেশনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। সাধারণ যাত্রীদের বোঝানোর চেষ্টা করছি। ট্রেনটিতে প্রায় পাঁচ শতাধিক যাত্রী রয়েছে। তাদের বিকল্পপথে ঢাকায় পাঠানোর আলোচনা হচ্ছে।’
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন