মুন্সিগঞ্জের মিরকাদিম পৌরসভার একটি ডেইরি ফার্মে রাতের আঁধারে ১১টি ভেড়া কুপিয়ে ও গলায় তার পেঁচিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার (২৫ জানুয়ারি) মধ্যরাতের কোনো এক সময় পৌরসভার চন্দনতলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনায় প্রায় দুই লাখ টাকার ক্ষতি সাধন হয়েছে বলে জানা গেছে।
বিসমিল্লাহ ডেইরি অ্যান্ড ভি ফেটেনিং শ্রমিক মামুন বলেন, বেশ কয়েকদিন ধরে এলাকার কয়েকজন মাদকসেবী খামারে ঢুকে মাদকসেবন করত। তাদের মধ্যে চন্দনতলা গ্রামের খালেক মিয়ার ছেলে লিখনও ছিল। তাদেরকে নিষেধ করার পর তিন-চার দিন ধরে আর আসেনি। আজকে সকালে ভেড়াকে খাওয়াতে গিয়ে ঘরে ঢুকে দেখি রক্তাক্ত অবস্থায় ১১টি ভেড়া পড়ে আছে।
ফার্মটির মালিক মোহাম্মদ আশিক বলেন, শ্রমিকের মাধ্যমে ঘটনাটি জানতে পারি। দুর্বৃত্তকারীরা আমার খামারের ১১টি ভেড়া মেরে ফেলেছে। তিনি আরও বলেন, এর মধ্যে তিনটি ভেড়ার বাচ্চা পেটে ছিল। আমার খামারে গরু-ছাগল ও মাছের পাশাপাশি ভেড়াও পালন করি। আমার সঙ্গে কারো কোনো শত্রুতা ছিল না। কে বা কারা করেছে সেটাও জানি না। যারা এই অমানবিক কাজ করেছে আমি তার বিচার চাই।
সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ডাক্তার মোর্শেদ উদ্দিন আহমেদ বলেন, কয়েকটি ভেড়া কুপিয়ে মারা হয়েছে। কয়েকটিকে লিকুইড পদার্থ পুশ করে মারা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। মুন্সীগঞ্জ সদরের হাতিমারা পুলিশ ফাঁড়ি ইনচার্জ আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, একটি ঘরের মধ্যে ১১টি ভেড়া মরে পড়ে আছে। মনে হচ্ছে শত্রুতা করে মেরে ফেলা হয়েছে। অভিযোগের পরিপেক্ষিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
বিসমিল্লাহ ডেইরি অ্যান্ড ভি ফেটেনিং শ্রমিক মামুন বলেন, বেশ কয়েকদিন ধরে এলাকার কয়েকজন মাদকসেবী খামারে ঢুকে মাদকসেবন করত। তাদের মধ্যে চন্দনতলা গ্রামের খালেক মিয়ার ছেলে লিখনও ছিল। তাদেরকে নিষেধ করার পর তিন-চার দিন ধরে আর আসেনি। আজকে সকালে ভেড়াকে খাওয়াতে গিয়ে ঘরে ঢুকে দেখি রক্তাক্ত অবস্থায় ১১টি ভেড়া পড়ে আছে।
ফার্মটির মালিক মোহাম্মদ আশিক বলেন, শ্রমিকের মাধ্যমে ঘটনাটি জানতে পারি। দুর্বৃত্তকারীরা আমার খামারের ১১টি ভেড়া মেরে ফেলেছে। তিনি আরও বলেন, এর মধ্যে তিনটি ভেড়ার বাচ্চা পেটে ছিল। আমার খামারে গরু-ছাগল ও মাছের পাশাপাশি ভেড়াও পালন করি। আমার সঙ্গে কারো কোনো শত্রুতা ছিল না। কে বা কারা করেছে সেটাও জানি না। যারা এই অমানবিক কাজ করেছে আমি তার বিচার চাই।
সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ডাক্তার মোর্শেদ উদ্দিন আহমেদ বলেন, কয়েকটি ভেড়া কুপিয়ে মারা হয়েছে। কয়েকটিকে লিকুইড পদার্থ পুশ করে মারা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। মুন্সীগঞ্জ সদরের হাতিমারা পুলিশ ফাঁড়ি ইনচার্জ আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, একটি ঘরের মধ্যে ১১টি ভেড়া মরে পড়ে আছে। মনে হচ্ছে শত্রুতা করে মেরে ফেলা হয়েছে। অভিযোগের পরিপেক্ষিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে