বাংলা স্কুপ, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার কোনো অধিকার নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটি মেজর (অব:) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীরবিক্রম। তিনি বলেন, যারা এই দেশের গণতন্ত্রকে নির্বাসনে পাঠিয়েছে, যারা দেশে রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করেছে, যারা হেলিকপ্টার থেকে গুলি করে শিশু হত্যা করেছে, যারা রাজপথে সাধারণ মানুষকে গুলি করে খড়কুটোর মতো উড়িয়ে দিয়েছে তাদের রাজনীতি করার কোনো অধিকার নেই।
রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে সেন্টার ফর সোশ্যাল স্টাডিজ (সিএসআরবি) আয়োজিত ‘বাংলাদেশ রাষ্ট্রের পুনর্গঠন ও জন মালিকানা’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টাদের এদের মধ্যে কেউ কেউ আওয়ামী লীগকে পুর্নবাসনের চেষ্টা করছে বলেও অভিযোগ করে বিএনপির এই নেতা।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, সেনাবাহিনী ভুল করেছে দুর্বৃত্তদের ক্যান্টনমেন্টে আশ্রয় দিয়ে। যারা আশ্রয় নিয়েছে, তাদের বিচার হওয়া উচিত। এই বিপ্লব যেন ব্যর্থ না হয়, সেদিকে সবাইকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সরকার ব্যর্থ হলে জাতি ব্যর্থ হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, রাজনীতিবিদদের একটা বড় অংশ দুর্নীতিবাজ এতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু কয়েকটা নির্বাচন হলে পরিশীলিত হয়ে যাবে তারা।
মেজর হাফিজ বলেন, বিএনপি জনগণের মধ্যে থেকে উঠে আসা একটি রাজনৈতিক দল। নির্বাচন এলেই দেখবেন এই দলের জনপ্রিয়তা আছে কী নেই। তবে রাষ্ট্র সংস্কার করার নিশ্চয়ই প্রয়োজন আছে। এই দেশের সরকারগুলো কেন একের পর এক জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে ব্যর্থ হয়?
তিনি আরও বলেন, একজন ক্ষুদ্র রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে আমার মনে হয় যে, আমাদের সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে দুর্নীতি শিকড় গেঁড়ে বসেছে। ক্ষমতায় গেলে দুর্নীতি দমন করতে আমরা যথেষ্ট পদক্ষেপ নিতে পারি না। ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার সিস্টেম বাংলাদেশে থাকতে হবে। প্রধানমন্ত্রী হোক, রাষ্ট্রপতি হোক, যেই হোক; ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় দুর্নীতি করলে তাকে জেলে পাঠানোর ব্যবস্থা করতে হবে। এমন শক্তিশালী হতে হবে দুর্নীতি দমন কমিশনকে। এই ধরনের ব্যবস্থা আমাদের সংবিধানে সুনির্দিষ্ট করতে হবে।
ডেস্ক/এসকে
বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার কোনো অধিকার নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটি মেজর (অব:) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীরবিক্রম। তিনি বলেন, যারা এই দেশের গণতন্ত্রকে নির্বাসনে পাঠিয়েছে, যারা দেশে রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করেছে, যারা হেলিকপ্টার থেকে গুলি করে শিশু হত্যা করেছে, যারা রাজপথে সাধারণ মানুষকে গুলি করে খড়কুটোর মতো উড়িয়ে দিয়েছে তাদের রাজনীতি করার কোনো অধিকার নেই।
রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে সেন্টার ফর সোশ্যাল স্টাডিজ (সিএসআরবি) আয়োজিত ‘বাংলাদেশ রাষ্ট্রের পুনর্গঠন ও জন মালিকানা’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টাদের এদের মধ্যে কেউ কেউ আওয়ামী লীগকে পুর্নবাসনের চেষ্টা করছে বলেও অভিযোগ করে বিএনপির এই নেতা।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, সেনাবাহিনী ভুল করেছে দুর্বৃত্তদের ক্যান্টনমেন্টে আশ্রয় দিয়ে। যারা আশ্রয় নিয়েছে, তাদের বিচার হওয়া উচিত। এই বিপ্লব যেন ব্যর্থ না হয়, সেদিকে সবাইকে লক্ষ্য রাখতে হবে। সরকার ব্যর্থ হলে জাতি ব্যর্থ হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, রাজনীতিবিদদের একটা বড় অংশ দুর্নীতিবাজ এতে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু কয়েকটা নির্বাচন হলে পরিশীলিত হয়ে যাবে তারা।
মেজর হাফিজ বলেন, বিএনপি জনগণের মধ্যে থেকে উঠে আসা একটি রাজনৈতিক দল। নির্বাচন এলেই দেখবেন এই দলের জনপ্রিয়তা আছে কী নেই। তবে রাষ্ট্র সংস্কার করার নিশ্চয়ই প্রয়োজন আছে। এই দেশের সরকারগুলো কেন একের পর এক জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে ব্যর্থ হয়?
তিনি আরও বলেন, একজন ক্ষুদ্র রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে আমার মনে হয় যে, আমাদের সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে দুর্নীতি শিকড় গেঁড়ে বসেছে। ক্ষমতায় গেলে দুর্নীতি দমন করতে আমরা যথেষ্ট পদক্ষেপ নিতে পারি না। ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার সিস্টেম বাংলাদেশে থাকতে হবে। প্রধানমন্ত্রী হোক, রাষ্ট্রপতি হোক, যেই হোক; ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় দুর্নীতি করলে তাকে জেলে পাঠানোর ব্যবস্থা করতে হবে। এমন শক্তিশালী হতে হবে দুর্নীতি দমন কমিশনকে। এই ধরনের ব্যবস্থা আমাদের সংবিধানে সুনির্দিষ্ট করতে হবে।
ডেস্ক/এসকে