বাংলা স্কুপ, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ বলেছেন, বাংলাদেশে এমন একটা পরিবেশ বিনির্মাণ করা হবে যাতে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধিরা রাষ্ট্র পরিচালনা করতে পারে।
তিনি বলেন, ‘দেশের গণতান্ত্রিক পরিবেশ প্রতিষ্ঠা করতে আমরা ছাত্র-জনতা-শ্রমিকের ট্রাস্টি হিসেবে কাজ করছি। অন্তর্র্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক চর্চায় ভূমিকা রাখবে।’
রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দি এফেয়ার্স হেলেন লাফেভের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দলের বৈঠকে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
দ্বিপাক্ষিক এই বৈঠকে দু’দেশের সম্পর্ক উন্নয়নের বিষয়ে বিশদ আলোচনা হয়।
এসময় উপদেষ্টা হাসান আরিফ বলেন, মন্ত্রণালয়গুলো ব্যক্তি নির্ভর হওয়া উচিত নয়; সিস্টেম নির্ভর হওয়া উচিত। এমন একটা সিস্টেম প্রতিষ্ঠিত করতে হবে যাতে মন্ত্রী হিসেবে যে ব্যক্তিই আসনে অধিষ্ঠিত হউক না কেন; সিস্টেমের যেনো কোনো ব্যত্যয় না ঘটে।
পার্বত্য চট্টগ্রামে চলমান অস্থিরতা প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি গতকাল রাঙ্গামাটি পরিদর্শনে গিয়েছি। সেখানে আলোচনা করেছি। রাঙ্গামাটিসহ পার্বত্য চট্টগ্রামে সম্প্রীতি নষ্ট করতে বাইরে থেকে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। যারা এসব হামলা চালিয়েছে তারা কোত্থেকে এসেছে কেউ জানেনা। এর পেছনে কারা জড়িত তা বের করতে শক্তিশালী তদন্ত কমিটি গঠন করা হচ্ছে।’
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দি এফেয়ার্স হেলেন লাফেভ বাংলাদেশের নারীর ক্ষমতায়ন এবং আরবান হেলথ প্রোগ্রামের বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করেন।
এ বিষয়ে হাসান আরিফ বলেন, ‘স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের যেমন গ্রামীণ রাস্তাঘাট নির্মাণে নারীরা কাজ করছে; পৌরসভা এবং সিটি কর্পোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মী হিসেবে নারীরা কাজ করছে; আবার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সচিবও একজন নারী। নাগরিক স্বাস্থ্য উন্নয়নসহ অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থার সহায়তা প্রত্যাশা করছি।’
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. নজরুল ইসলাম, নারায়নগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক এ এইচ এম কামরুজ্জামান, ইউএসএইডের মিশন ডিরেক্টর রিড এইস্কি¬ম্যান ও পলিটিক্যাল ইকোনমিক কাউন্সিলর এরিক গিলান। সূত্র : বাসস।
ডেস্ক/এসকে
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ বলেছেন, বাংলাদেশে এমন একটা পরিবেশ বিনির্মাণ করা হবে যাতে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধিরা রাষ্ট্র পরিচালনা করতে পারে।
তিনি বলেন, ‘দেশের গণতান্ত্রিক পরিবেশ প্রতিষ্ঠা করতে আমরা ছাত্র-জনতা-শ্রমিকের ট্রাস্টি হিসেবে কাজ করছি। অন্তর্র্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক চর্চায় ভূমিকা রাখবে।’
রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফের সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দি এফেয়ার্স হেলেন লাফেভের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দলের বৈঠকে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
দ্বিপাক্ষিক এই বৈঠকে দু’দেশের সম্পর্ক উন্নয়নের বিষয়ে বিশদ আলোচনা হয়।
এসময় উপদেষ্টা হাসান আরিফ বলেন, মন্ত্রণালয়গুলো ব্যক্তি নির্ভর হওয়া উচিত নয়; সিস্টেম নির্ভর হওয়া উচিত। এমন একটা সিস্টেম প্রতিষ্ঠিত করতে হবে যাতে মন্ত্রী হিসেবে যে ব্যক্তিই আসনে অধিষ্ঠিত হউক না কেন; সিস্টেমের যেনো কোনো ব্যত্যয় না ঘটে।
পার্বত্য চট্টগ্রামে চলমান অস্থিরতা প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি গতকাল রাঙ্গামাটি পরিদর্শনে গিয়েছি। সেখানে আলোচনা করেছি। রাঙ্গামাটিসহ পার্বত্য চট্টগ্রামে সম্প্রীতি নষ্ট করতে বাইরে থেকে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। যারা এসব হামলা চালিয়েছে তারা কোত্থেকে এসেছে কেউ জানেনা। এর পেছনে কারা জড়িত তা বের করতে শক্তিশালী তদন্ত কমিটি গঠন করা হচ্ছে।’
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দি এফেয়ার্স হেলেন লাফেভ বাংলাদেশের নারীর ক্ষমতায়ন এবং আরবান হেলথ প্রোগ্রামের বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করেন।
এ বিষয়ে হাসান আরিফ বলেন, ‘স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের যেমন গ্রামীণ রাস্তাঘাট নির্মাণে নারীরা কাজ করছে; পৌরসভা এবং সিটি কর্পোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মী হিসেবে নারীরা কাজ করছে; আবার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সচিবও একজন নারী। নাগরিক স্বাস্থ্য উন্নয়নসহ অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থার সহায়তা প্রত্যাশা করছি।’
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. নজরুল ইসলাম, নারায়নগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক এ এইচ এম কামরুজ্জামান, ইউএসএইডের মিশন ডিরেক্টর রিড এইস্কি¬ম্যান ও পলিটিক্যাল ইকোনমিক কাউন্সিলর এরিক গিলান। সূত্র : বাসস।
ডেস্ক/এসকে