বগুড়ায় আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও দলের সাধারণ সম্পাদক সাবেক মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৬৬ জনের নাম উল্লেখ করে হত্যাচেষ্টা ও বিস্ফোরক আইনে মামলা হয়েছে। মামলায় অজ্ঞাত পরিচয় আরও ২০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) সকালে বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এস এম মঈনুদ্দীন বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, বুধবার দিবাগত রাতে জেলার গাবতলী উপজেলার দূর্গাহাটা গ্রামের টুল্লু ফকিরের ছেলে রফিকুল ইসলাম বাদি হয়ে মামলাটি করেন।
মামলায় উল্লেখযোগ্য অন্য আসামিরা হলেন, বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মজিবর রহমান মজনু, সাধারণ সম্পাদক রাগেবুল আহসান রিপু, সাবেক এমপি শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম মোহন, আওয়ামী লীগ নেতা আসাদুর রহমান দুলু, রফি নেওয়াজ খান রবিন, জেলা যুবলীগের সভাপতি শুভাশিস পোদ্দার লিটন, সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম ডাবলু, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদ এর সাবেক চেয়ারম্যান আবু সুফিয়ান সফিক, সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল ইসলাম রাজ।
এছাড়া শাজাহানপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ছোহরাব হোসেন ছান্নু, আনোয়ার হোসেন রানা, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সজীব সাহা, সাধারণ সম্পাদক আল মাহিদুল ইসলাম জয়, নাইমুর রাজ্জাক তিতাস, অসীম কুমার রায়, আল রাজি জুয়েল, মাশরাফি হিরো, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তা, চেয়ারম্যান আবু জাফর, যুবলীগ ক্যাডার সুইপার সোহেল, আহসান হাবিব সবুজ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক জুলফিকার রহমান শান্ত, নাছিমুল বারী নাছিম, জুলকার নাইন, ফিরোজ আহমেদ রিজু, বিউটি বেগম, তৌহিদুর রহমান মানিক, আমিনুল ইসলাম দুদু, রেজ্জাকুল ইসলাম রিজু, হোসাইন শরিফ সঞ্চয়, এস এম রুপম, মহিদুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম শহিদ, মো. বেলাল, হাজী আব্দুল গফুর, শাহান ও এসকেন্দার আলী।
মামলার বাদি ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা পতনের লক্ষ্যে গত ৪ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলছিল। দুপুর ১২টার দিকে বগুড়া শহরের কাঁঠালতলা এলাকায় আন্দোলন চলাকালে শেখ হাসিনাসহ ৫ নম্বর পর্যন্ত এবং ২৭-২৯ নম্বর আসামিদের হুকুম ও নির্দেশে ৬-৭ নং আসামির নেতৃত্বে বাকি আসামিরা আন্দোলনকারীদের হত্যা করার উদ্দেশ্যে তাদের ওপর ককটেল নিক্ষেপ, গুলি বর্ষণ এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে হামলা চালায়।
এতে বাদির ছেলের ডান পাশের কোমরের নিচের উরুতে গুলি লেগে গুরুতর জখম ও আহতপ্রাপ্ত হন। পরে তাকে উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে ভর্তি করে দীর্ঘদিন চিকিৎসা করা হয়। কিছুটা সুস্থ হয়ে ওঠার জন্য মামলাটি বিলম্বে দায়ের করা হয়েছে বলে উল্লেখ করেন বাদি।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) সকালে বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এস এম মঈনুদ্দীন বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, বুধবার দিবাগত রাতে জেলার গাবতলী উপজেলার দূর্গাহাটা গ্রামের টুল্লু ফকিরের ছেলে রফিকুল ইসলাম বাদি হয়ে মামলাটি করেন।
মামলায় উল্লেখযোগ্য অন্য আসামিরা হলেন, বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মজিবর রহমান মজনু, সাধারণ সম্পাদক রাগেবুল আহসান রিপু, সাবেক এমপি শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম মোহন, আওয়ামী লীগ নেতা আসাদুর রহমান দুলু, রফি নেওয়াজ খান রবিন, জেলা যুবলীগের সভাপতি শুভাশিস পোদ্দার লিটন, সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম ডাবলু, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদ এর সাবেক চেয়ারম্যান আবু সুফিয়ান সফিক, সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল ইসলাম রাজ।
এছাড়া শাজাহানপুর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ছোহরাব হোসেন ছান্নু, আনোয়ার হোসেন রানা, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সজীব সাহা, সাধারণ সম্পাদক আল মাহিদুল ইসলাম জয়, নাইমুর রাজ্জাক তিতাস, অসীম কুমার রায়, আল রাজি জুয়েল, মাশরাফি হিরো, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তা, চেয়ারম্যান আবু জাফর, যুবলীগ ক্যাডার সুইপার সোহেল, আহসান হাবিব সবুজ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক জুলফিকার রহমান শান্ত, নাছিমুল বারী নাছিম, জুলকার নাইন, ফিরোজ আহমেদ রিজু, বিউটি বেগম, তৌহিদুর রহমান মানিক, আমিনুল ইসলাম দুদু, রেজ্জাকুল ইসলাম রিজু, হোসাইন শরিফ সঞ্চয়, এস এম রুপম, মহিদুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম শহিদ, মো. বেলাল, হাজী আব্দুল গফুর, শাহান ও এসকেন্দার আলী।
মামলার বাদি ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা পতনের লক্ষ্যে গত ৪ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলছিল। দুপুর ১২টার দিকে বগুড়া শহরের কাঁঠালতলা এলাকায় আন্দোলন চলাকালে শেখ হাসিনাসহ ৫ নম্বর পর্যন্ত এবং ২৭-২৯ নম্বর আসামিদের হুকুম ও নির্দেশে ৬-৭ নং আসামির নেতৃত্বে বাকি আসামিরা আন্দোলনকারীদের হত্যা করার উদ্দেশ্যে তাদের ওপর ককটেল নিক্ষেপ, গুলি বর্ষণ এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে হামলা চালায়।
এতে বাদির ছেলের ডান পাশের কোমরের নিচের উরুতে গুলি লেগে গুরুতর জখম ও আহতপ্রাপ্ত হন। পরে তাকে উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে ভর্তি করে দীর্ঘদিন চিকিৎসা করা হয়। কিছুটা সুস্থ হয়ে ওঠার জন্য মামলাটি বিলম্বে দায়ের করা হয়েছে বলে উল্লেখ করেন বাদি।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে