
ফিশারি পুকুরের বৈদ্যুতিক মোটরের সুইচ দিতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন স্বামী। তারপর দ্রুত তাকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। স্বামীর মৃত্যুসংবাদ শুনে হঠাৎ হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে (স্ট্রোক) মারা যান স্ত্রীও।হৃদয়বিদারক এমন ঘটনাটি ঘটেছে নেত্রকোনা জেলা শহরের দক্ষিণ সাতপাই এলাকায়। এ ঘটনায় ওই এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) সকালে নেত্রকোনা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহনেওয়াজ ওই দম্পতির মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন। মারা যাওয়া ওই দম্পতি হলেন- রফিকুল ইসলাম ফকির ও রীনা পারভীন। রফিকুল দক্ষিণ সাতপাই এলাকার মৃত নূরুল হক মাস্টারের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়দের বরাতে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নিজের ফিশারি পুকুরের বৈদ্যুতিক মোটরের সুইচ দিতে গিয়ে রফিকুল ইসলাম বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে আহত হন। পরে তাকে নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে তিনি মারা যান।
এদিকে স্বামীর মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে তা সইতে না পেরে স্ট্রোক করেন রফিকুলের স্ত্রী রীনা পারভীন। পরে তার অবস্থা গুরুতর হলে প্রথমে নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে সেখানে অবস্থার অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। পরে ওই দিন রাত সাড়ে ১১টার দিকে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
জানা গেছে, রফিকুল ইসলাম ও রীনা পারভীন দম্পতি এক ছেলে এবং এক মেয়েসন্তান রেখে গেছেন। তারা হলেন- নেত্রকোনা জেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম সানি এবং মেয়ে ফাতেমা তুজ জহুরা জেনী।
শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) সকালে নেত্রকোনা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী শাহনেওয়াজ ওই দম্পতির মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন। মারা যাওয়া ওই দম্পতি হলেন- রফিকুল ইসলাম ফকির ও রীনা পারভীন। রফিকুল দক্ষিণ সাতপাই এলাকার মৃত নূরুল হক মাস্টারের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়দের বরাতে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে নিজের ফিশারি পুকুরের বৈদ্যুতিক মোটরের সুইচ দিতে গিয়ে রফিকুল ইসলাম বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে আহত হন। পরে তাকে নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানে তিনি মারা যান।
এদিকে স্বামীর মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে তা সইতে না পেরে স্ট্রোক করেন রফিকুলের স্ত্রী রীনা পারভীন। পরে তার অবস্থা গুরুতর হলে প্রথমে নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে সেখানে অবস্থার অবনতি হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। পরে ওই দিন রাত সাড়ে ১১টার দিকে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
জানা গেছে, রফিকুল ইসলাম ও রীনা পারভীন দম্পতি এক ছেলে এবং এক মেয়েসন্তান রেখে গেছেন। তারা হলেন- নেত্রকোনা জেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম সানি এবং মেয়ে ফাতেমা তুজ জহুরা জেনী।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এনআইএন