যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের সিনেট ১৪ এপ্রিলকে “বাংলা নববর্ষ” হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। অঙ্গরাজ্যেটিতে সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের স্বীকৃতি ও বসবাসরত বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে সম্প্রীতি দৃঢ় করার লক্ষ্যেই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
স্থানীয় সময় বুধবার (২২ জানুয়ারি) সিনেটর লুইস সেপুলভেদার উত্থাপিত প্রস্তাবটি সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। প্রস্তাবনাটি নিউ ইয়র্ক সিনেটের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
এই সিদ্ধান্তে বলা হয়, ভারতের মুঘল সাম্রাজ্যে পহেলা বৈশাখ উদযাপনের সূচনা। বর্তমানে বাংলাদেশ ছাড়াও এশিয়ার বিভিন্ন দেশে, যেমন লাওস, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, থাইল্যান্ডসহ ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে একই সময়ে নববর্ষ উদযাপিত হয়ে থাকে।
এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ ও পশ্চিম বাংলা থেকে আগত বিপুল সংখ্যক অভিবাসী এই রাজ্যে নানাভাবে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে যাচ্ছেন। বর্তমানে প্রতি বছর প্রায় ১০ হাজার বাংলাদেশি স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে আসেন। এদের অর্ধেকই নিউ ইয়র্কের বাসিন্দা।
সিদ্ধান্তটিতে বলা হয়, প্রতি বছরই বিপুল সমারোহে এই দিনটি উদযাপিত হয়ে থাকে। ২০২২ সাল থেকে দিবসটি নিউ ইয়র্কের টাইমস স্কয়ারে আনুষ্ঠানিকভাবে উদযাপিত হয়ে আসছে।
এতে উল্লেখ করা হয়, প্রবাসে বাংলা নববর্ষ উদযাপন ও বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির প্রসারে নিউ ইয়র্কের মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে।
সিদ্ধান্তে বলা হয়, নিউ ইয়র্ক স্টেট বিশ্বব্যাপী বাংলা ভাষাভাষী মানুষদের গৌরবময় সাফল্য, বিশেষত এই রাজ্যে বসবাসরত বাঙালিদের অব্যাহত অবদানের স্বীকৃতি জানিয়ে ১৪ এপ্রিলকে এই অঙ্গরাজ্যে বাংলা নববর্ষ হিসেবে ঘোষণার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রস্তাবনায় বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের মোট বাংলাদেশির অর্ধেকই নিউ ইয়র্ক সিটিতে বসবাস করেন এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব যেমন, ফজলুর রহমান খান, আলী আকবর খান, রুম্মান আলম, শহীদ কাদরী, ঝুম্পা লাহিড়ী, এনায়েতুর রহিম, দেবব্রত বসু, অমিতাভ ঘোষ, ইকবাল কাদির, জাভেদ করিম, সালমান খান, ওমর ইশরাক; তাদের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সময় নিউ ইয়র্কে কাটিয়েছেন।
প্রস্তাবনায় আরও উল্লেখ করা হয়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, স্বামী বিবেকানন্দসহ বাংলার নেতৃস্থানীয়রা ১৯ শতকের শেষভাগ থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণ করে আসছেন। ১৯ শতকের শেষ দিকে বাংলাদেশি অভিবাসীরা যুক্তরাষ্ট্রে আসতে শুরু করেন এবং ১৯৭১ সালে পাকিস্তান থেকে স্বাধীনতা অর্জনের পর বাংলাদেশের অভিবাসীরা নিউ ইয়র্ক সিটিতে বসবাস করতে শুরু করে।
জান গেছে, নিউ ইয়র্কভিত্তিক সংগঠন মুক্তধারা ফাউন্ডেশন গত তিন দশক ধরে বাঙালি সংস্কৃতির প্রচার চালিয়ে আসছে এবং বাংলা উৎসব ও বইমেলা আয়োজন করে বাংলার ইতিহাস ও সাহিত্যের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়ে যাচ্ছে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন/এসকে
স্থানীয় সময় বুধবার (২২ জানুয়ারি) সিনেটর লুইস সেপুলভেদার উত্থাপিত প্রস্তাবটি সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। প্রস্তাবনাটি নিউ ইয়র্ক সিনেটের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।
এই সিদ্ধান্তে বলা হয়, ভারতের মুঘল সাম্রাজ্যে পহেলা বৈশাখ উদযাপনের সূচনা। বর্তমানে বাংলাদেশ ছাড়াও এশিয়ার বিভিন্ন দেশে, যেমন লাওস, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, থাইল্যান্ডসহ ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে একই সময়ে নববর্ষ উদযাপিত হয়ে থাকে।
এতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ ও পশ্চিম বাংলা থেকে আগত বিপুল সংখ্যক অভিবাসী এই রাজ্যে নানাভাবে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে যাচ্ছেন। বর্তমানে প্রতি বছর প্রায় ১০ হাজার বাংলাদেশি স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে আসেন। এদের অর্ধেকই নিউ ইয়র্কের বাসিন্দা।
সিদ্ধান্তটিতে বলা হয়, প্রতি বছরই বিপুল সমারোহে এই দিনটি উদযাপিত হয়ে থাকে। ২০২২ সাল থেকে দিবসটি নিউ ইয়র্কের টাইমস স্কয়ারে আনুষ্ঠানিকভাবে উদযাপিত হয়ে আসছে।
এতে উল্লেখ করা হয়, প্রবাসে বাংলা নববর্ষ উদযাপন ও বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির প্রসারে নিউ ইয়র্কের মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে।
সিদ্ধান্তে বলা হয়, নিউ ইয়র্ক স্টেট বিশ্বব্যাপী বাংলা ভাষাভাষী মানুষদের গৌরবময় সাফল্য, বিশেষত এই রাজ্যে বসবাসরত বাঙালিদের অব্যাহত অবদানের স্বীকৃতি জানিয়ে ১৪ এপ্রিলকে এই অঙ্গরাজ্যে বাংলা নববর্ষ হিসেবে ঘোষণার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রস্তাবনায় বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের মোট বাংলাদেশির অর্ধেকই নিউ ইয়র্ক সিটিতে বসবাস করেন এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব যেমন, ফজলুর রহমান খান, আলী আকবর খান, রুম্মান আলম, শহীদ কাদরী, ঝুম্পা লাহিড়ী, এনায়েতুর রহিম, দেবব্রত বসু, অমিতাভ ঘোষ, ইকবাল কাদির, জাভেদ করিম, সালমান খান, ওমর ইশরাক; তাদের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সময় নিউ ইয়র্কে কাটিয়েছেন।
প্রস্তাবনায় আরও উল্লেখ করা হয়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, স্বামী বিবেকানন্দসহ বাংলার নেতৃস্থানীয়রা ১৯ শতকের শেষভাগ থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণ করে আসছেন। ১৯ শতকের শেষ দিকে বাংলাদেশি অভিবাসীরা যুক্তরাষ্ট্রে আসতে শুরু করেন এবং ১৯৭১ সালে পাকিস্তান থেকে স্বাধীনতা অর্জনের পর বাংলাদেশের অভিবাসীরা নিউ ইয়র্ক সিটিতে বসবাস করতে শুরু করে।
জান গেছে, নিউ ইয়র্কভিত্তিক সংগঠন মুক্তধারা ফাউন্ডেশন গত তিন দশক ধরে বাঙালি সংস্কৃতির প্রচার চালিয়ে আসছে এবং বাংলা উৎসব ও বইমেলা আয়োজন করে বাংলার ইতিহাস ও সাহিত্যের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়ে যাচ্ছে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন/এসকে