জ্বালানি তেল পরিবহনে নতুন মাইলফলক স্পর্শ করছে বাংলাদেশ। আগামী ২৯ জানুয়ারি থেকে ঢাকা ও চট্টগ্রামের মধ্যে ২৫০ কিলোমিটার পাইপলাইনের মাধ্যমে ডিজেল পরিবহন শুরু হচ্ছে । পতেঙ্গা থেকে গোদনাইল পর্যন্ত ২২টি নদী ও খালের তলা দিয়ে এই পাইপলাইন গেছে।
বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বন্দরনগরীর পতেঙ্গা থেকে রাজধানীর উপকণ্ঠে ফতুল্লা পর্যন্ত প্রথম ভূগর্ভস্থ এই পাইপলাইন চালু হলে প্রতি বছর জ্বালানি তেল পরিবহনে প্রায় ২৩০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। সাড়ে তিন হাজার কোটির বেশি টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়নাধীন এই প্রকল্পের মাধ্যমে দেশে প্রথম অত্যাধুনিক এবং ডিজিটাল প্রযুক্তি সমৃদ্ধ অটোমেশন সুবিধায় তেল সরবরাহ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। এতে কোটি কোটি টাকার জ্বালানি তেল অপচয়, চুরিসহ নানা অনিয়ম ঠেকানো সম্ভব হবে বলেও জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
বিপিসির এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৪তম ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেড। বছরে ৫০ লাখ টন জ্বালানি তেল সরবরাহের সক্ষমতা নিয়ে নির্মিত এই পাইপলাইনে বর্তমানে অন্তত ৩০ লাখ টন তেল যাবে কুমিল্লার বরুড়া এবং নারায়ণগঞ্জের গুদনাইল-ফতুল্লা ডিপোতে। পুরো দেশে বর্তমানে বছরে গড়ে ৭০ লাখ টন জ্বালানি তেলের চাহিদা রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৩০ লাখ টন জ্বালানি ব্যবহৃত হয় ঢাকা বিভাগে। এই তেলের প্রায় পুরোটাই পতেঙ্গার গুপ্তখাল প্রধান ডিপো থেকে অন্তত ২০০টি অয়েল ট্যাংকারের মাধ্যমে নৌপথে নারায়ণগঞ্জের গোদনাইল, ফতুল্লা ও চাঁদপুর ডিপোতে নেয়া হয়। এরপর সেখান থেকে সড়কপথে পরিবহন করা হয়। রেলওয়ে ওয়াগনের মাধ্যমেও দেশে কিছু পরিমাণ জ্বালানি তেল পরিবাহিত হয়।
বিপিসির তথ্য অনুসারে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সারা দেশে নৌপথে ৫ দশমিক ৪ মিলিয়ন মেট্রিক টন জ্বালানি পরিবহন করা হয়েছে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকার গোদনাইল ও ফতুল্লা ডিপোতে ২ দশমিক ৭ মিলিয়ন মেট্রিক টন তেল পরিবহন করা হয়েছে। বর্তমানে এ রুটে প্রতি মাসে ১১০টি জাহাজ জ্বালানি পরিবহন করে। দেশে ক্রমবর্ধমান জ্বালানি তেলের চাহিদা পূরণ, জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, জ্বালানি পরিবহনের সিস্টেম লস কমানো, নৌপথে তেল পরিবহনের বিপুল খরচ সাশ্রয়সহ দ্রুততম সময়ে তেল পৌঁছানোর লক্ষ্যে চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লা হয়ে নারায়ণগঞ্জ এবং ঢাকার ফতুল্লা পর্যন্ত আড়াইশ’ কিলোমিটার পাইপলাইন নির্মাণের একটি প্রকল্প গ্রহণ করে বিপিসি। ‘চট্টগ্রাম হতে ঢাকা পর্যন্ত পাইপলাইনে জ্বালানি তেল পরিবহন’ শীর্ষক প্রকল্পটি ২০১৬ সালের অক্টোবরে একনেকের অনুমোদন লাভ করে। কথা ছিল, ২০২০ সালের ৩০ জুন প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। কিন্ত নানা প্রতিকূলতার মাঝে পড়তে হয় গুরুত্বপূর্ণ এই প্রকল্পটিকে। পরবর্তীতে সরকার বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মাধ্যমে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়। এর ফলে পদ্মা অয়েল কোম্পানির তত্ত্বাবধানে সেনাবাহিনী প্রকল্পটির কাজ সম্পন্ন করে। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে চট্টগ্রাম থেকে পাইপলাইনে তেল কুমিল্লা ও ঢাকা অঞ্চলে যাওয়ার কথা ছিল। পরে প্রকল্পের মেয়াদ গত ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়। খরচও বেড়ে যায় প্রায় ৮০০ কোটি টাকা। ইতোমধ্যে পাইপলাইনে পরীক্ষামূলক তেল সরবরাহ করা হয়েছে। অবশেষে আগামী ২৯ জানুয়ারি থেকে পুরোদমে তেল সরবরাহ শুরু হবে।
প্রকল্পের আওতায় চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লার বরুড়া এবং নারায়ণগঞ্জের গোদনাইল পর্যন্ত ৭টি স্টেশনসহ ২৪১.২৮ কিলোমিটার ১৬ ইঞ্চি ব্যাসের ভূগর্ভস্থ পাইপলাইন নির্মাণ, গোদনাইল থেকে ফতুল্লা পর্যন্ত দুটি স্টেশনসহ ৮.২৯ কিলোমিটার ১০ ইঞ্চি ব্যাসের পাইপলাইন নির্মাণ করা হয়েছে। এর মধ্যে অন্তত ২২টি নদী ও খালের তলদেশ দিয়ে অন্তত ৯ কিলোমিটার পাইপলাইন স্থাপন করা হয়েছে। আড়াইশ’ কিলোমিটার পাইপলাইনে ৯টি পাম্প রয়েছে। প্রকল্পটির আওতায় কুমিল্লার বরুড়ায় সর্বাধুনিক প্রযুক্তি সমৃদ্ধ নতুন একটি ডিপো স্থাপন করা হয়েছে। যেখান থেকে বৃহত্তর কুমিল্লা অঞ্চলের প্রয়োজনীয় সব ডিজেলের যোগান দেয়া হবে। বৃহত্তর কুমিল্লা অঞ্চলে বর্তমানে চট্টগ্রাম, চাঁদপুর এবং আশুগঞ্জ ডিপো থেকে সড়ক পথে জ্বালানি তেল সরবরাহ করা হয়। এটা সময় এবং ব্যয়সাপেক্ষ। এছাড়া প্রচুর পরিমাণে অপচয় ও সিস্টেম লস হয়ে থাকে। অটোমেশন প্রযুক্তি সমৃদ্ধ বরুড়া ডিপো চালু হওয়ার পর বৃহত্তর কুমিল্লা অঞ্চলের তেলের যোগান চট্টগ্রাম থেকে পাইপলাইনে হবে। চাঁদপুর ডিপো তখন কেবল পেট্রোল এবং অকটেন বিক্রি করবে। চাঁদপুরের প্রয়োজনীয় ডিজেলও বরুড়া থেকে সরবরাহ দেয়া হবে। সর্বাধুনিক প্রযুক্তি সমৃদ্ধ এই ডিপো থেকে চাঁদপুর এবং আশুগঞ্জসহ বৃহত্তর কুমিল্লা অঞ্চলে ডিজেল সরবরাহ করা হবে। এই পাইপলাইন দিয়ে বছরে ২ দশমিক ৭ থেকে ৩ মিলিয়ন মেট্রিক টন ডিজেল পরিবহন করা যাবে। ধাপে ধাপে এর সক্ষমতা পাঁচ মিলিয়ন মেট্রিক টনে উন্নীত করা যেতে পারে।
এরমধ্যে প্রকল্পের সুপারভাইজরি কন্ট্রোল অ্যান্ড ডেটা একুইজিশন স্থাপনের কাজ শেষ হয়েছে। চট্টগ্রামের ডেসপ্যাচ টার্মিনালের স্ক্যাডা মাস্টার কন্ট্রোল স্টেশন থেকেই ২৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ পাইপলাইনের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ এবং পরিচালনা করা হবে। স্ক্যাডা, টেলিকমিউনিকেশন এবং লিক ডিটেকশন করতে এই পাইপলাইনের সাথে অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল লাইন সংযুক্ত থাকবে। এতে জ্বালানি তেলের সিস্টেম লসসহ সব ধরনের অনিয়ম ঠেকানো সম্ভব হবে। প্রকল্পের কাজ ৯৮ শতাংশ শেষ হয়েছে। মেয়াদ চলতি বছরের মার্চ মাস পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন
সূত্র: ইনকিলাব
বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বন্দরনগরীর পতেঙ্গা থেকে রাজধানীর উপকণ্ঠে ফতুল্লা পর্যন্ত প্রথম ভূগর্ভস্থ এই পাইপলাইন চালু হলে প্রতি বছর জ্বালানি তেল পরিবহনে প্রায় ২৩০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। সাড়ে তিন হাজার কোটির বেশি টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়নাধীন এই প্রকল্পের মাধ্যমে দেশে প্রথম অত্যাধুনিক এবং ডিজিটাল প্রযুক্তি সমৃদ্ধ অটোমেশন সুবিধায় তেল সরবরাহ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। এতে কোটি কোটি টাকার জ্বালানি তেল অপচয়, চুরিসহ নানা অনিয়ম ঠেকানো সম্ভব হবে বলেও জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
বিপিসির এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৪তম ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেড। বছরে ৫০ লাখ টন জ্বালানি তেল সরবরাহের সক্ষমতা নিয়ে নির্মিত এই পাইপলাইনে বর্তমানে অন্তত ৩০ লাখ টন তেল যাবে কুমিল্লার বরুড়া এবং নারায়ণগঞ্জের গুদনাইল-ফতুল্লা ডিপোতে। পুরো দেশে বর্তমানে বছরে গড়ে ৭০ লাখ টন জ্বালানি তেলের চাহিদা রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৩০ লাখ টন জ্বালানি ব্যবহৃত হয় ঢাকা বিভাগে। এই তেলের প্রায় পুরোটাই পতেঙ্গার গুপ্তখাল প্রধান ডিপো থেকে অন্তত ২০০টি অয়েল ট্যাংকারের মাধ্যমে নৌপথে নারায়ণগঞ্জের গোদনাইল, ফতুল্লা ও চাঁদপুর ডিপোতে নেয়া হয়। এরপর সেখান থেকে সড়কপথে পরিবহন করা হয়। রেলওয়ে ওয়াগনের মাধ্যমেও দেশে কিছু পরিমাণ জ্বালানি তেল পরিবাহিত হয়।
বিপিসির তথ্য অনুসারে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সারা দেশে নৌপথে ৫ দশমিক ৪ মিলিয়ন মেট্রিক টন জ্বালানি পরিবহন করা হয়েছে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকার গোদনাইল ও ফতুল্লা ডিপোতে ২ দশমিক ৭ মিলিয়ন মেট্রিক টন তেল পরিবহন করা হয়েছে। বর্তমানে এ রুটে প্রতি মাসে ১১০টি জাহাজ জ্বালানি পরিবহন করে। দেশে ক্রমবর্ধমান জ্বালানি তেলের চাহিদা পূরণ, জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, জ্বালানি পরিবহনের সিস্টেম লস কমানো, নৌপথে তেল পরিবহনের বিপুল খরচ সাশ্রয়সহ দ্রুততম সময়ে তেল পৌঁছানোর লক্ষ্যে চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লা হয়ে নারায়ণগঞ্জ এবং ঢাকার ফতুল্লা পর্যন্ত আড়াইশ’ কিলোমিটার পাইপলাইন নির্মাণের একটি প্রকল্প গ্রহণ করে বিপিসি। ‘চট্টগ্রাম হতে ঢাকা পর্যন্ত পাইপলাইনে জ্বালানি তেল পরিবহন’ শীর্ষক প্রকল্পটি ২০১৬ সালের অক্টোবরে একনেকের অনুমোদন লাভ করে। কথা ছিল, ২০২০ সালের ৩০ জুন প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। কিন্ত নানা প্রতিকূলতার মাঝে পড়তে হয় গুরুত্বপূর্ণ এই প্রকল্পটিকে। পরবর্তীতে সরকার বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মাধ্যমে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়। এর ফলে পদ্মা অয়েল কোম্পানির তত্ত্বাবধানে সেনাবাহিনী প্রকল্পটির কাজ সম্পন্ন করে। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে চট্টগ্রাম থেকে পাইপলাইনে তেল কুমিল্লা ও ঢাকা অঞ্চলে যাওয়ার কথা ছিল। পরে প্রকল্পের মেয়াদ গত ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়। খরচও বেড়ে যায় প্রায় ৮০০ কোটি টাকা। ইতোমধ্যে পাইপলাইনে পরীক্ষামূলক তেল সরবরাহ করা হয়েছে। অবশেষে আগামী ২৯ জানুয়ারি থেকে পুরোদমে তেল সরবরাহ শুরু হবে।
প্রকল্পের আওতায় চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লার বরুড়া এবং নারায়ণগঞ্জের গোদনাইল পর্যন্ত ৭টি স্টেশনসহ ২৪১.২৮ কিলোমিটার ১৬ ইঞ্চি ব্যাসের ভূগর্ভস্থ পাইপলাইন নির্মাণ, গোদনাইল থেকে ফতুল্লা পর্যন্ত দুটি স্টেশনসহ ৮.২৯ কিলোমিটার ১০ ইঞ্চি ব্যাসের পাইপলাইন নির্মাণ করা হয়েছে। এর মধ্যে অন্তত ২২টি নদী ও খালের তলদেশ দিয়ে অন্তত ৯ কিলোমিটার পাইপলাইন স্থাপন করা হয়েছে। আড়াইশ’ কিলোমিটার পাইপলাইনে ৯টি পাম্প রয়েছে। প্রকল্পটির আওতায় কুমিল্লার বরুড়ায় সর্বাধুনিক প্রযুক্তি সমৃদ্ধ নতুন একটি ডিপো স্থাপন করা হয়েছে। যেখান থেকে বৃহত্তর কুমিল্লা অঞ্চলের প্রয়োজনীয় সব ডিজেলের যোগান দেয়া হবে। বৃহত্তর কুমিল্লা অঞ্চলে বর্তমানে চট্টগ্রাম, চাঁদপুর এবং আশুগঞ্জ ডিপো থেকে সড়ক পথে জ্বালানি তেল সরবরাহ করা হয়। এটা সময় এবং ব্যয়সাপেক্ষ। এছাড়া প্রচুর পরিমাণে অপচয় ও সিস্টেম লস হয়ে থাকে। অটোমেশন প্রযুক্তি সমৃদ্ধ বরুড়া ডিপো চালু হওয়ার পর বৃহত্তর কুমিল্লা অঞ্চলের তেলের যোগান চট্টগ্রাম থেকে পাইপলাইনে হবে। চাঁদপুর ডিপো তখন কেবল পেট্রোল এবং অকটেন বিক্রি করবে। চাঁদপুরের প্রয়োজনীয় ডিজেলও বরুড়া থেকে সরবরাহ দেয়া হবে। সর্বাধুনিক প্রযুক্তি সমৃদ্ধ এই ডিপো থেকে চাঁদপুর এবং আশুগঞ্জসহ বৃহত্তর কুমিল্লা অঞ্চলে ডিজেল সরবরাহ করা হবে। এই পাইপলাইন দিয়ে বছরে ২ দশমিক ৭ থেকে ৩ মিলিয়ন মেট্রিক টন ডিজেল পরিবহন করা যাবে। ধাপে ধাপে এর সক্ষমতা পাঁচ মিলিয়ন মেট্রিক টনে উন্নীত করা যেতে পারে।
এরমধ্যে প্রকল্পের সুপারভাইজরি কন্ট্রোল অ্যান্ড ডেটা একুইজিশন স্থাপনের কাজ শেষ হয়েছে। চট্টগ্রামের ডেসপ্যাচ টার্মিনালের স্ক্যাডা মাস্টার কন্ট্রোল স্টেশন থেকেই ২৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ পাইপলাইনের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ এবং পরিচালনা করা হবে। স্ক্যাডা, টেলিকমিউনিকেশন এবং লিক ডিটেকশন করতে এই পাইপলাইনের সাথে অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল লাইন সংযুক্ত থাকবে। এতে জ্বালানি তেলের সিস্টেম লসসহ সব ধরনের অনিয়ম ঠেকানো সম্ভব হবে। প্রকল্পের কাজ ৯৮ শতাংশ শেষ হয়েছে। মেয়াদ চলতি বছরের মার্চ মাস পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এনআইএন
সূত্র: ইনকিলাব