বোমা হামলার হুমকির পরিপ্রেক্ষিতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বাংলাদেশ বিমানের রোম থেকে আসা একটি ফ্লাইটের জরুরি অবতরণ হয়েছে। ফ্লাইটটির যাত্রীদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। তবে ফ্লাইটটিতে আদৌ কোনও বোমা আছে কিনা, সে বিষয়ে তল্লাশি শুরু করেছে বিমান বাহিনীর কুইক রেসপন্স টিম (কিউআরএফ)। বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলাম এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
সংশ্লিষ্টসূত্রে জানা গেছে, বুধবার ভোরের দিকে বিমানবন্দরের কন্ট্রোল রুমে একটি বার্তা আসে। ওই বার্তায় বলা হয়, রোম থেকে আসা বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইট বিজি-৩৫৬ এ বোমা রাখা আছে। যে কোনও সময় বোমাটি বিস্ফোরণ ঘটবে। এমন অবস্থায় কন্ট্রোল রুম থেকে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বিষয়টি অবহিত করা হয়।
এ খবর পাওয়ার পরপরই বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ারভাইস মার্শাল মঞ্জুর কবীর ভুঁইয়া, বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলামসহ সবাই বিমানবন্দরে ছুটে আসেন। সকাল ৯টা ৩৫ মিটিটে ফ্লাইটটি জরুরি অবতরণের পরপরই গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলামের নেতৃত্বে বিমান বাহিনীর একটি দল, কুইক রেসপন্স ফোর্সসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ব্যাপক প্রস্তুতি নেন।
পরে ফ্লাইটের ভেতর থেকে আড়াইশো যাত্রী ও ৯ ক্রুসহ সবাইকে নিরাপদে বের করে সরিয়ে নেওয়া হয়।এভসেক পরিচালক উইং কমান্ডার জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘আমাদের বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দল ফ্লাইটটিতে সার্চ করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। বোমা আছে কিনা, তা আমরা নিশ্চিত নই। তবে আমরা সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে সার্চ করার প্রক্রিয়া শুরু করেছি।’তিনি বলেন, ‘পুরো এলাকা নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দেওয়া হয়েছে। আমরা বিমানবন্দরের সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থাও বাড়িয়েছি।’
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন
সংশ্লিষ্টসূত্রে জানা গেছে, বুধবার ভোরের দিকে বিমানবন্দরের কন্ট্রোল রুমে একটি বার্তা আসে। ওই বার্তায় বলা হয়, রোম থেকে আসা বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইট বিজি-৩৫৬ এ বোমা রাখা আছে। যে কোনও সময় বোমাটি বিস্ফোরণ ঘটবে। এমন অবস্থায় কন্ট্রোল রুম থেকে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বিষয়টি অবহিত করা হয়।
এ খবর পাওয়ার পরপরই বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ারভাইস মার্শাল মঞ্জুর কবীর ভুঁইয়া, বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলামসহ সবাই বিমানবন্দরে ছুটে আসেন। সকাল ৯টা ৩৫ মিটিটে ফ্লাইটটি জরুরি অবতরণের পরপরই গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলামের নেতৃত্বে বিমান বাহিনীর একটি দল, কুইক রেসপন্স ফোর্সসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ব্যাপক প্রস্তুতি নেন।
পরে ফ্লাইটের ভেতর থেকে আড়াইশো যাত্রী ও ৯ ক্রুসহ সবাইকে নিরাপদে বের করে সরিয়ে নেওয়া হয়।এভসেক পরিচালক উইং কমান্ডার জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘আমাদের বোমা নিষ্ক্রিয়কারী দল ফ্লাইটটিতে সার্চ করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। বোমা আছে কিনা, তা আমরা নিশ্চিত নই। তবে আমরা সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে সার্চ করার প্রক্রিয়া শুরু করেছি।’তিনি বলেন, ‘পুরো এলাকা নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দেওয়া হয়েছে। আমরা বিমানবন্দরের সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থাও বাড়িয়েছি।’
বাংলাস্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন