রাজধানীর ১৯টি খাল পলিথিনে পূর্ণ হয়ে গেছে জানিয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘খালগুলো পরিষ্কার করার মতো ড্রেজার বাংলাদেশে নেই।’
মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের ‘পলিথিন ও পলি প্রোফাইলেন ব্যাগ ব্যবহার বন্ধ করুন’ প্রক্রিয়া কার্যক্রমে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে অংশ গ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
অনুষ্ঠানে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘রাজধানীর ১৯ খাল পলিথিনে পূর্ণ হয়ে গেছে, যা পরিষ্কার করার মতো ড্রেজার নেই বাংলাদেশে। তাই ব্যক্তি পর্যায়ে ব্যবহার বন্ধ করতে হবে।’
পরিবেশ উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘পলিথিনের ব্যবহারিক মূল্য সস্তা মনে হলেও এর পরিবেশগত ক্ষতির মূল্য অনেক বেশি। ক্রেতা হিসেবে পলিথিন ব্যবহার বন্ধ করার চর্চা করলে সফল হওয়া সম্ভব। তাই ‘‘পলিথিন মুক্ত প্রতিদিন’’– এমন মানসিকতা গড়ে তুলতে হবে। এই ব্যাগের প্রথাগত বিকল্প আছে। অথচ মুনাফার আশায় পলিথিন ব্যাগ কারখানার মালিকরা বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে।’
এ বিষয়ে দেশবাসীকে গুরুত্ব না দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে পরিবেশ ও বন উপদেষ্টা বলেন, ‘সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে পলিথিন মুক্ত করার আহ্বান জানাই।’
পরিবেশ উপদেষ্টা আরও জানান, আগামী মাস থেকে রাজধানীর সড়কে হর্ন বন্ধে সচেতনতা অভিযান শুরু হবে।
উপদেষ্টা পলিথিন/পলিপ্রোপাইলিন শপিং ব্যাগের ব্যবহার বন্ধকরণ কার্যক্রম এবং কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের পরিচ্ছন্নতা অভিযানে অংশগ্রহণকারী স্বেচ্ছাসেবকদের প্রশংসা করেন এবং শতাধিক স্বেচ্ছাসেবকের হাতে সনদপত্র তুলে দেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, অতিরিক্ত সচিব (দূষণ নিয়ন্ত্রণ) তপন কুমার বিশ্বাস এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. কামরুজ্জামান।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে
মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের ‘পলিথিন ও পলি প্রোফাইলেন ব্যাগ ব্যবহার বন্ধ করুন’ প্রক্রিয়া কার্যক্রমে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে অংশ গ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
অনুষ্ঠানে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘রাজধানীর ১৯ খাল পলিথিনে পূর্ণ হয়ে গেছে, যা পরিষ্কার করার মতো ড্রেজার নেই বাংলাদেশে। তাই ব্যক্তি পর্যায়ে ব্যবহার বন্ধ করতে হবে।’
পরিবেশ উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘পলিথিনের ব্যবহারিক মূল্য সস্তা মনে হলেও এর পরিবেশগত ক্ষতির মূল্য অনেক বেশি। ক্রেতা হিসেবে পলিথিন ব্যবহার বন্ধ করার চর্চা করলে সফল হওয়া সম্ভব। তাই ‘‘পলিথিন মুক্ত প্রতিদিন’’– এমন মানসিকতা গড়ে তুলতে হবে। এই ব্যাগের প্রথাগত বিকল্প আছে। অথচ মুনাফার আশায় পলিথিন ব্যাগ কারখানার মালিকরা বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে।’
এ বিষয়ে দেশবাসীকে গুরুত্ব না দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে পরিবেশ ও বন উপদেষ্টা বলেন, ‘সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে পলিথিন মুক্ত করার আহ্বান জানাই।’
পরিবেশ উপদেষ্টা আরও জানান, আগামী মাস থেকে রাজধানীর সড়কে হর্ন বন্ধে সচেতনতা অভিযান শুরু হবে।
উপদেষ্টা পলিথিন/পলিপ্রোপাইলিন শপিং ব্যাগের ব্যবহার বন্ধকরণ কার্যক্রম এবং কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের পরিচ্ছন্নতা অভিযানে অংশগ্রহণকারী স্বেচ্ছাসেবকদের প্রশংসা করেন এবং শতাধিক স্বেচ্ছাসেবকের হাতে সনদপত্র তুলে দেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ, অতিরিক্ত সচিব (দূষণ নিয়ন্ত্রণ) তপন কুমার বিশ্বাস এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. কামরুজ্জামান।
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে