বাংলা স্কুপ, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক মুসলিম হলে চোর সন্দেহে মাসুদ কামাল তোফাজ্জলকে পিটিয়ে হত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে আট শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। ওই আট শিক্ষার্থীর হলের আসনও বাতিল করা হয়েছে।
পাশাপাশি, ফজলুল হক মুসলিম হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. শাহ্ মো. মাসুমকে সরিয়ে দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।হলটির নতুন প্রভোস্ট হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ওষুধ প্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. ইলিয়াস আল-মামুন।
শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. সাইফুদ্দিন আহমদ এসব তথ্য জানান।
হল প্রশাসনের গঠিত তদন্ত কমিটিতে শনাক্ত হওয়া আট শিক্ষার্থী হলো- পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী জালাল মিয়া; মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ সুমন; একই শিক্ষাবর্ষের পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী মোত্তাকীন সাকিন; ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের আল হোসাইন সাজ্জাদ; গণিত বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী আহসান উল্লাহ এবং অপর শিক্ষার্থী ওয়াজিবুল আলম। ওই ঘটনায় গ্রেপ্তার ছয় শিক্ষার্থী আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
অন্য দুজন হলো, ২০২০-২১ সেশনের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের মো. ফিরোজ কবির ও পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের মো. আবদুস সামাদ।
গত বুধবার রাতে এফ এইচ হলের অতিথিকক্ষে স্টাম্প দিয়ে দফায় দফায় পিটিয়ে হত্যা করা হয় তোফাজ্জল হোসেন নামের এক যুবককে। ঘটনার পরদিন সাত সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে হল প্রশাসন। সেদিন রাত ১১টায় কমিটি প্রতিবেদন জমা দেয়। পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর শাহবাগ থানায় মামলা করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সেই মামলায় বৃহস্পতিবারই প্রক্টরিয়াল টিমের সহযোগিতায় এফ এইচ হলের ছয় ছাত্রকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
ডেস্ক /এসকে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক মুসলিম হলে চোর সন্দেহে মাসুদ কামাল তোফাজ্জলকে পিটিয়ে হত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে আট শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। ওই আট শিক্ষার্থীর হলের আসনও বাতিল করা হয়েছে।
পাশাপাশি, ফজলুল হক মুসলিম হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. শাহ্ মো. মাসুমকে সরিয়ে দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।হলটির নতুন প্রভোস্ট হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ওষুধ প্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. ইলিয়াস আল-মামুন।
শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. সাইফুদ্দিন আহমদ এসব তথ্য জানান।
হল প্রশাসনের গঠিত তদন্ত কমিটিতে শনাক্ত হওয়া আট শিক্ষার্থী হলো- পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী জালাল মিয়া; মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ সুমন; একই শিক্ষাবর্ষের পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী মোত্তাকীন সাকিন; ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের আল হোসাইন সাজ্জাদ; গণিত বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী আহসান উল্লাহ এবং অপর শিক্ষার্থী ওয়াজিবুল আলম। ওই ঘটনায় গ্রেপ্তার ছয় শিক্ষার্থী আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
অন্য দুজন হলো, ২০২০-২১ সেশনের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের মো. ফিরোজ কবির ও পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের মো. আবদুস সামাদ।
গত বুধবার রাতে এফ এইচ হলের অতিথিকক্ষে স্টাম্প দিয়ে দফায় দফায় পিটিয়ে হত্যা করা হয় তোফাজ্জল হোসেন নামের এক যুবককে। ঘটনার পরদিন সাত সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে হল প্রশাসন। সেদিন রাত ১১টায় কমিটি প্রতিবেদন জমা দেয়। পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর শাহবাগ থানায় মামলা করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সেই মামলায় বৃহস্পতিবারই প্রক্টরিয়াল টিমের সহযোগিতায় এফ এইচ হলের ছয় ছাত্রকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
ডেস্ক /এসকে