পরিযায়ী পাখির কলকাকলীতে মুখর কুষ্টিয়ার নদ-নদী, বিল-বাওড়। শীত মৌসুমে প্রতি বারের মতো এবারও জেলার বিভিন্ন নদ-নদী, বিল-বাওড়ে এসেছে অসংখ্য পরিযায়ী পাখি। সকাল থেকে বিকাল, দলবেঁধে পাখির আকাশে ওড়ার অপরূপ দৃশ্যের দেখা মিলছে জেলার বিভিন্ন বিল-বাওড়, নদীতে। পাখির কিচিরমিচির আর জলে ডানা ঝাপটানোর শব্দে মুখর হয়ে উঠেছে এসব এলাকা।
মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) দুপুরে কুষ্টিয়ার মিরপুর রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় বিভিন্ন জলাশয় ঘরে দেখা যায়, রেললাইনের দু’ধার দিয়ে বিশাল বিশাল জলাশয়ে এসেছে অসংখ্য অতিথি পাখি। এসব পাখির কলকাকলিতে মুখর হয়ে উঠেছে স্টেশন এলাকার দুই পাড়।
ঘুরতে আসা জামিরুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তি বলেন, ‘এর আগে এখানে এত অতিথি পাখি দেখিনি। এবার প্রচুর পরিমাণে এখানে অতিথি পাখি এসেছে। এসব পাখির ঝাঁক বেঁধে উড়ার দৃশ্য ভীষণ মুগ্ধকর।’
স্থানীয় দুখী মাহমুদ নামে এক যুবক বলেন, ‘শীত মৌসুমে এসব এলাকায় অসংখ্য অতিথি পাখি দেখা যায়। এসব পাখির জমায়েত, একসঙ্গে উড়াউড়ি দেখতে খুবই দারুণ লাগে। এসব এলাকা কিছুটা নিভৃত হওয়ায় পাখিরাও বেশ স্বস্তিতে এখানে বসবাস করতে পারে।’
স্থানীয় চা দোকানি মারফত আলী বলেন, ‘এ বছর আমার দোকানের পেছনে রেলওয়ের খাদে অসংখ্য অতিথি পাখি এসেছে। সকাল থেকে সারাদিন এসব পাখির ঝাঁক বেঁধে উড়ার দৃশ্য খুব চমৎকার লাগে। আমি সব সময় খেয়াল রাখি এসব পাখি যেন কেউ শিকার না করতে পারে ‘
স্থানীয় রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এবার শীত মৌসুমে আমাদের এলাকায় বিপুলসংখ্যক পরিযায়ী পাখি এসেছে। সেগুলোর মধ্যে বালিহাঁসের সংখ্যা বেশি।’
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) দুপুরে কুষ্টিয়ার মিরপুর রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় বিভিন্ন জলাশয় ঘরে দেখা যায়, রেললাইনের দু’ধার দিয়ে বিশাল বিশাল জলাশয়ে এসেছে অসংখ্য অতিথি পাখি। এসব পাখির কলকাকলিতে মুখর হয়ে উঠেছে স্টেশন এলাকার দুই পাড়।
ঘুরতে আসা জামিরুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তি বলেন, ‘এর আগে এখানে এত অতিথি পাখি দেখিনি। এবার প্রচুর পরিমাণে এখানে অতিথি পাখি এসেছে। এসব পাখির ঝাঁক বেঁধে উড়ার দৃশ্য ভীষণ মুগ্ধকর।’
স্থানীয় দুখী মাহমুদ নামে এক যুবক বলেন, ‘শীত মৌসুমে এসব এলাকায় অসংখ্য অতিথি পাখি দেখা যায়। এসব পাখির জমায়েত, একসঙ্গে উড়াউড়ি দেখতে খুবই দারুণ লাগে। এসব এলাকা কিছুটা নিভৃত হওয়ায় পাখিরাও বেশ স্বস্তিতে এখানে বসবাস করতে পারে।’
স্থানীয় চা দোকানি মারফত আলী বলেন, ‘এ বছর আমার দোকানের পেছনে রেলওয়ের খাদে অসংখ্য অতিথি পাখি এসেছে। সকাল থেকে সারাদিন এসব পাখির ঝাঁক বেঁধে উড়ার দৃশ্য খুব চমৎকার লাগে। আমি সব সময় খেয়াল রাখি এসব পাখি যেন কেউ শিকার না করতে পারে ‘
স্থানীয় রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এবার শীত মৌসুমে আমাদের এলাকায় বিপুলসংখ্যক পরিযায়ী পাখি এসেছে। সেগুলোর মধ্যে বালিহাঁসের সংখ্যা বেশি।’
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে