
ভারতের কলকাতায় আরজি কর মেডিকেলে চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুনের মামলায় আমৃত্যু কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে সিভিক পুলিশ ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়কে। সোমবার (২০ জানুয়ারি) দুপুরের দিকে শিয়ালদহ আদালতে বিচারক অনির্বাণ দাস এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার আগেও নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করেন সঞ্জয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস বলছে, বিরলের মধ্যে বিরলতম অপরাধ বলে দাবি করে সঞ্জয়ের সর্বোচ্চ শাস্তির আর্জি জানায় সিবিআই। আদালতে হাজির ছিলেন নিহত চিকিৎসকের মা-বাবা। তাঁদের বক্তব্যও শোনেন বিচারক। সব পক্ষের বক্তব্য শুনে সঞ্জয়ের সাজা ঘোষণা করেন আদালত।
বিচারক অনির্বাণ দাস সঞ্জয় রায়কে তাঁর বক্তব্য পেশ করতে বলেন। এদিনও সঞ্জয় দাবি করেন, তিনি নির্দোষ। তাঁকে জোর করে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। বিচারক বলেন, বক্তব্য পেশের জন্য ৩ ঘণ্টা সময় দেওয়া হয়েছে সঞ্জয়কে। বিচারক স্পষ্ট জানান, সিবিআই তদন্ত, তথ্যপ্রমাণ, সাক্ষ্য, সবটাই বলছে সঞ্জয় রায় দোষী।
গত বছরের ৯ আগস্ট আরজি কর হাসপাতালে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনা ঘটে। ওই দিন ভোরে সঞ্জয় রায় নামের সিভিক ভলান্টিয়ারকে গ্রেপ্তার করে কলকাতা পুলিশ। এ ছাড়া ওই ঘটনার পর আরজি কর হাসপাতালে দুর্নীতির অভিযোগে কলেজটির অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ ও সংশ্লিষ্ট টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকেও গ্রেপ্তার করে সিবিআই।
আরজি করের চিকিৎসক ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় বিচারপ্রক্রিয়া শুরু হয় গত বছরের ১১ নভেম্বর। বিচারপর্ব শুরু হয় ঘটনার ৫৯ দিনের মাথায়। ঘটনার ১৬২ দিনের মাথায় গত শনিবার দোষী সাব্যস্তের রায় ঘোষণা করেন আদালত। আজ সোমবার সাজার রায় দেওয়া হলো।
ভারতের সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার অনলাইন বলছে, ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ৬৪, ৬৬ এবং ১০৩ (১)— এই তিনটি ধারায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়। সিবিআই মৃত্যুদণ্ডের জন্য সওয়াল করলেও শেষমেশ আমৃত্যু কারাদণ্ডের নির্দেশ দেন বিচারক অনির্বাণ দাস। সঙ্গে জরিমানা করা হয়েছে ৫০ হাজার টাকা।
জরিমানার অর্থ দিতে না পারলে আরও পাঁচ মাসের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয় শিয়ালদহ আদালত। এ ছাড়া ধর্ষণের জন্য ৭ লাখ এবং হত্যার জন্য ১০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। বিচারক বলেন, ‘রাষ্ট্রের দায়িত্ব নির্যাতিতার পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার।’
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস বলছে, বিরলের মধ্যে বিরলতম অপরাধ বলে দাবি করে সঞ্জয়ের সর্বোচ্চ শাস্তির আর্জি জানায় সিবিআই। আদালতে হাজির ছিলেন নিহত চিকিৎসকের মা-বাবা। তাঁদের বক্তব্যও শোনেন বিচারক। সব পক্ষের বক্তব্য শুনে সঞ্জয়ের সাজা ঘোষণা করেন আদালত।
বিচারক অনির্বাণ দাস সঞ্জয় রায়কে তাঁর বক্তব্য পেশ করতে বলেন। এদিনও সঞ্জয় দাবি করেন, তিনি নির্দোষ। তাঁকে জোর করে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। বিচারক বলেন, বক্তব্য পেশের জন্য ৩ ঘণ্টা সময় দেওয়া হয়েছে সঞ্জয়কে। বিচারক স্পষ্ট জানান, সিবিআই তদন্ত, তথ্যপ্রমাণ, সাক্ষ্য, সবটাই বলছে সঞ্জয় রায় দোষী।
গত বছরের ৯ আগস্ট আরজি কর হাসপাতালে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনা ঘটে। ওই দিন ভোরে সঞ্জয় রায় নামের সিভিক ভলান্টিয়ারকে গ্রেপ্তার করে কলকাতা পুলিশ। এ ছাড়া ওই ঘটনার পর আরজি কর হাসপাতালে দুর্নীতির অভিযোগে কলেজটির অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ ও সংশ্লিষ্ট টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকেও গ্রেপ্তার করে সিবিআই।
আরজি করের চিকিৎসক ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় বিচারপ্রক্রিয়া শুরু হয় গত বছরের ১১ নভেম্বর। বিচারপর্ব শুরু হয় ঘটনার ৫৯ দিনের মাথায়। ঘটনার ১৬২ দিনের মাথায় গত শনিবার দোষী সাব্যস্তের রায় ঘোষণা করেন আদালত। আজ সোমবার সাজার রায় দেওয়া হলো।
ভারতের সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার অনলাইন বলছে, ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ৬৪, ৬৬ এবং ১০৩ (১)— এই তিনটি ধারায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়। সিবিআই মৃত্যুদণ্ডের জন্য সওয়াল করলেও শেষমেশ আমৃত্যু কারাদণ্ডের নির্দেশ দেন বিচারক অনির্বাণ দাস। সঙ্গে জরিমানা করা হয়েছে ৫০ হাজার টাকা।
জরিমানার অর্থ দিতে না পারলে আরও পাঁচ মাসের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেয় শিয়ালদহ আদালত। এ ছাড়া ধর্ষণের জন্য ৭ লাখ এবং হত্যার জন্য ১০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। বিচারক বলেন, ‘রাষ্ট্রের দায়িত্ব নির্যাতিতার পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার।’
বাংলাস্কুপ/ডেস্ক/এসকে