অবশেষে গাভির বাছুর বুঝে পেয়েছেন পাবনার চাটমোহর উপজেলার হতদরিদ্র সেই দশ নারী। গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ায় মানবসেবা উন্নয়ন সংস্থা নামের সেই এনজিওর পক্ষ থেকে তাদের বাড়িতে বাছুর পৌঁছে দেওয়া হয়।
সরেজমিন অনুসন্ধানে গিয়ে জানা গেছে, শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) রাতে তালিকাভুক্ত নারীদের বাড়িতে বাছুর পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, বিভিন্ন গণমাধ্যমে বাছুর নিয়ে ফটোসেশন শীর্ষক প্রকাশিত সংবাদকে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন মানবসেবা উন্নয়ন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক এম এস আলম বাবলু। গত রবিবার দুপুরে পাবনার চাটমোহর উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের রেলবাজারে সংস্থার নিজস্ব কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করেন তিনি।
লিখিত বক্তব্যে এম এস আলম বাবলু বলেন, বিএনএফের বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে সম্প্রতি বিশেষ অনুদানে উপজেলার একটি গ্রামের দশজন নারীকে স্বাবলম্বী করতে ৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। এ বরাদ্দে প্রথম কিস্তিতে ৩ লাখ টাকা পাওয়া যায়। এ অবস্থায় মানবসেবা উন্নয়ন সংস্থার মাধ্যমে দশ নারীকে ১০টি বাছুর কিনে দেওয়ার পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
সে মোতাবেক প্রশিক্ষণ শেষে গত ৩০ ডিসেম্বর বেজপাড়া গ্রামের দশ নারীকে ১০টি বাছুর দেওয়া হয়। তবে ওইদিন অতিরিক্ত কয়েকজন নারী এসেছিল। তাদের বলা হয়েছিল, এখন নয়, তাদের পরে দেওয়া হবে।
তিনি অভিযোগ করে আরও বলেন, বাছুর দেওয়ার পর থেকে একটি পক্ষ আমার এনজিওর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালায়। প্রকাশিত সংবাদ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে দাবি করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত সুফলভোগী কয়কজন নারী বাছুর পাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। সংবাদ সম্মেলনে চাটমোহর প্রেস ক্লাবের সভাপতি হেলালুর রহমান জুয়েল, সহসভাপতি সঞ্জিত সাহা কিংশুক, সাধারণ সম্পাদক মাসুদ রানাসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের সংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, গত ৩০ ডিসেম্বর প্রশিক্ষণ শেষে দশ নারীর হাতে বাছুরের দড়ি ধরিয়ে ফটোসেশন করে খিচুড়ি ডিম খাইয়ের বিদায় করা হয়। পরে তাদের বাছুর দেওয়া হবে বলে তাদের আর বাছুর দেওয়া হয়নি। এমন অভিযোগ ওঠে উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের রেলবাজার এলাকার মানবসেবা উন্নয়ন সংস্থা নামের এনজিওর নির্বাহী পরিচালক এম এস আলম বাবলুর বিরুদ্ধে। এ-সংক্রান্ত একটি সংবাদ গত ১৬ ও ১৭ জানুয়ারি দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে বের হলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ভাইরাল হয়।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
সরেজমিন অনুসন্ধানে গিয়ে জানা গেছে, শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) রাতে তালিকাভুক্ত নারীদের বাড়িতে বাছুর পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, বিভিন্ন গণমাধ্যমে বাছুর নিয়ে ফটোসেশন শীর্ষক প্রকাশিত সংবাদকে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছেন মানবসেবা উন্নয়ন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক এম এস আলম বাবলু। গত রবিবার দুপুরে পাবনার চাটমোহর উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের রেলবাজারে সংস্থার নিজস্ব কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি করেন তিনি।
লিখিত বক্তব্যে এম এস আলম বাবলু বলেন, বিএনএফের বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে সম্প্রতি বিশেষ অনুদানে উপজেলার একটি গ্রামের দশজন নারীকে স্বাবলম্বী করতে ৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। এ বরাদ্দে প্রথম কিস্তিতে ৩ লাখ টাকা পাওয়া যায়। এ অবস্থায় মানবসেবা উন্নয়ন সংস্থার মাধ্যমে দশ নারীকে ১০টি বাছুর কিনে দেওয়ার পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
সে মোতাবেক প্রশিক্ষণ শেষে গত ৩০ ডিসেম্বর বেজপাড়া গ্রামের দশ নারীকে ১০টি বাছুর দেওয়া হয়। তবে ওইদিন অতিরিক্ত কয়েকজন নারী এসেছিল। তাদের বলা হয়েছিল, এখন নয়, তাদের পরে দেওয়া হবে।
তিনি অভিযোগ করে আরও বলেন, বাছুর দেওয়ার পর থেকে একটি পক্ষ আমার এনজিওর বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালায়। প্রকাশিত সংবাদ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে দাবি করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত সুফলভোগী কয়কজন নারী বাছুর পাওয়ার কথা স্বীকার করেছেন। সংবাদ সম্মেলনে চাটমোহর প্রেস ক্লাবের সভাপতি হেলালুর রহমান জুয়েল, সহসভাপতি সঞ্জিত সাহা কিংশুক, সাধারণ সম্পাদক মাসুদ রানাসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের সংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, গত ৩০ ডিসেম্বর প্রশিক্ষণ শেষে দশ নারীর হাতে বাছুরের দড়ি ধরিয়ে ফটোসেশন করে খিচুড়ি ডিম খাইয়ের বিদায় করা হয়। পরে তাদের বাছুর দেওয়া হবে বলে তাদের আর বাছুর দেওয়া হয়নি। এমন অভিযোগ ওঠে উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের রেলবাজার এলাকার মানবসেবা উন্নয়ন সংস্থা নামের এনজিওর নির্বাহী পরিচালক এম এস আলম বাবলুর বিরুদ্ধে। এ-সংক্রান্ত একটি সংবাদ গত ১৬ ও ১৭ জানুয়ারি দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে বের হলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ভাইরাল হয়।
বাংলাস্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে