
বাণিজ্য উপদেষ্টা বশির উদ্দিন বলেছেন, দেশে ফার্নিচার একটি অগ্রগামী শিল্প। এই শিল্পে গত অর্থবছরে মাত্র ৭০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানি হয়েছে, যা অত্যন্ত নগণ্য। তিনি বলেন, আমরা যদি ২০৩০ সালের মধ্যে ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানির লক্ষ্য নিয়ে আগাই সে ক্ষেত্রে কেবল সরকারের ওপর দায় চাপালেই হবে না বরং বেসরকারি খাতকেও এগিয়ে আসতে হবে। সবাই একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
সোমবার (২০ জানুয়ারি) পূর্বাচল বাংলাদেশ চায়না ফ্রেন্ডশিপ অ্যাক্সিবিশন সেন্টার সভাকক্ষে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) এবং বাংলাদেশ ফার্নিচার রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশন (বিএফইএ) আয়োজিত বাংলাদেশ ফার্নিচার শিল্প: রপ্তানি সম্ভাব্যতা’ শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই কথা বলেন।
ইপিবির সহ-সভাপতি আনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে এবং ইপিবির পরিচালক (নীতি) আবু মুখলেস আলমগীর হোসেনের সঞ্চালনায় সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিএফইএ সভাপতি দেওয়ান আতিফ রশিদ।
বশির উদ্দিন বলেন, আমরা সবাই জানি যে এ বছর প্রধান উপদেষ্টা ফার্নিচারকে বর্ষ পণ্য হিসেবে ঘোষণা করেছেন। একসময় ফরাশগঞ্জ ভিত্তিক একটা শিল্প, তারপর মিরপুর, বাড্ডা, পরে ঢাকার বাইরে বৃহৎ আকারে ফার্নিচার শিল্প গড়ে ওঠে। আমাদের অভ্যন্তরীণ চাহিদা প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা এবং এই খাতে প্রায় ৩০ লাখ কর্মী সংশ্লিষ্ট আছে। এর সামষ্টিক অর্থনৈতিক অবদান এবং মূল্যমান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর ওপর ভিত্তি করে আজ যখন আমরা বৈদেশিক বাজারে নিজেদের উপস্থিত করার চেষ্টা করছি এবং সম্ভাবনাগুলোকে যাচাই করার চেষ্টা করছি সেখানে দেখা যাচ্ছে ভিয়েতনাম খুব শক্তভাবে আমাদের সামনে উঠে আসছে।
ভিয়েতনামের সাফল্যের মূল কারণ হচ্ছে ম্যানুফ্যাকচারিং মাইগ্রেশন। চায়নিজ উৎপাদকরা ভিয়েতনামে মাইগ্রেট করেছে যাদের খুব ভালো বিক্রয় এবং উৎপাদন ইকোসিস্টেম ছিল। কিন্তু এটা সম্ভব হয়েছে কারণ ভিয়েতনাম সরকার তাদের সব সুবিধা দিয়েছে।
ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি না করলে ব্যবসায় টিকতে পারবেন না। তাই কালেক্টিভ কো-অপারেশন দরকার। কেবল সরকারের ওপর সব দায় চাপালে হবে না।
সেমিনারে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) আহসান খান চৌধুরী, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবু ইউসুফ, ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিজাইন স্কুলের ডিন অধ্যাপক ফুয়াদ এইচ মল্লিক, বুয়েটের মেটারিয়ালস অ্যান্ড মেটালিউরজিক্যাল বিভাগের অধ্যাপক আহমেদ শরিফ, হাতিল গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক এবং চেয়ারম্যান সেলিম এইচ রহমান, বন বিভাগের ডেপুটি চিফ কনজারভার মইনুদ্দিন খানসহ অনেকে।
সোমবার (২০ জানুয়ারি) পূর্বাচল বাংলাদেশ চায়না ফ্রেন্ডশিপ অ্যাক্সিবিশন সেন্টার সভাকক্ষে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) এবং বাংলাদেশ ফার্নিচার রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশন (বিএফইএ) আয়োজিত বাংলাদেশ ফার্নিচার শিল্প: রপ্তানি সম্ভাব্যতা’ শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই কথা বলেন।
ইপিবির সহ-সভাপতি আনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে এবং ইপিবির পরিচালক (নীতি) আবু মুখলেস আলমগীর হোসেনের সঞ্চালনায় সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিএফইএ সভাপতি দেওয়ান আতিফ রশিদ।
বশির উদ্দিন বলেন, আমরা সবাই জানি যে এ বছর প্রধান উপদেষ্টা ফার্নিচারকে বর্ষ পণ্য হিসেবে ঘোষণা করেছেন। একসময় ফরাশগঞ্জ ভিত্তিক একটা শিল্প, তারপর মিরপুর, বাড্ডা, পরে ঢাকার বাইরে বৃহৎ আকারে ফার্নিচার শিল্প গড়ে ওঠে। আমাদের অভ্যন্তরীণ চাহিদা প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা এবং এই খাতে প্রায় ৩০ লাখ কর্মী সংশ্লিষ্ট আছে। এর সামষ্টিক অর্থনৈতিক অবদান এবং মূল্যমান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর ওপর ভিত্তি করে আজ যখন আমরা বৈদেশিক বাজারে নিজেদের উপস্থিত করার চেষ্টা করছি এবং সম্ভাবনাগুলোকে যাচাই করার চেষ্টা করছি সেখানে দেখা যাচ্ছে ভিয়েতনাম খুব শক্তভাবে আমাদের সামনে উঠে আসছে।
ভিয়েতনামের সাফল্যের মূল কারণ হচ্ছে ম্যানুফ্যাকচারিং মাইগ্রেশন। চায়নিজ উৎপাদকরা ভিয়েতনামে মাইগ্রেট করেছে যাদের খুব ভালো বিক্রয় এবং উৎপাদন ইকোসিস্টেম ছিল। কিন্তু এটা সম্ভব হয়েছে কারণ ভিয়েতনাম সরকার তাদের সব সুবিধা দিয়েছে।
ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি না করলে ব্যবসায় টিকতে পারবেন না। তাই কালেক্টিভ কো-অপারেশন দরকার। কেবল সরকারের ওপর সব দায় চাপালে হবে না।
সেমিনারে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) আহসান খান চৌধুরী, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবু ইউসুফ, ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিজাইন স্কুলের ডিন অধ্যাপক ফুয়াদ এইচ মল্লিক, বুয়েটের মেটারিয়ালস অ্যান্ড মেটালিউরজিক্যাল বিভাগের অধ্যাপক আহমেদ শরিফ, হাতিল গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক এবং চেয়ারম্যান সেলিম এইচ রহমান, বন বিভাগের ডেপুটি চিফ কনজারভার মইনুদ্দিন খানসহ অনেকে।