বাংলা স্কুপ, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নিতে কেন দেরি হচ্ছে, তা জানালেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, বাসায় ফিরলেও খালেদা জিয়া সুস্থ নন। ডাক্তাররা এখন পর্যন্ত দীর্ঘ বিমান ভ্রমণের জন্য ওনাকে ফিট মনে করছেন না।
শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, হাসপাতালে চিকিৎসার পর গুলশানের বাসা ফিরোজায় ফিরলেও খালেদা জিয়া সুস্থ নন। গতকাল (শুক্রবার) উনার শরীরে ট্যাম্পারেচার বেশি ছিল। ওনাকে ডাক্তাররা এখন পর্যন্ত ফিট টু ফ্লাইং, এটা মনে করছেন না। সেজন্য বিদেশে নিতে দেরি হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে গুলশানের বাসায় ফেরেন। ছয় দিন আগে ১২ সেপ্টেম্বর রাতে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। এর আগে প্রায় দেড় মাস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পর গত ২১ আগস্ট সন্ধ্যায় গুলশানের বাসায় ফিরেছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন।
খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস, হার্ট, চোখের সমস্যাসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছেন। ২৩ জুন তাঁর সফল অস্ত্রোপচার হয়।
২০২১ সালের নভেম্বরে খালেদা জিয়া লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে তাঁকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর পরামর্শ দিয়ে আসছেন চিকিৎসকেরা। তাঁর পরিবার ও দলের পক্ষ থেকেও তৎকালীন সরকারের কাছে বারবার আবেদন-নিবেদন জানানো হয়। কিন্তু শেখ হাসিনার সরকার তা উপেক্ষা করেছে। ২০২০ সালের ২৫ মার্চ এক নির্বাহী আদেশে খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিত করে তাঁকে শর্ত সাপেক্ষে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। তখন থেকে ছয় মাস পরপর তাঁর সাজা স্থগিত করার মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছিল।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরদিন ৬ আগস্ট রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের নির্দেশে খালেদা জিয়া মুক্তি পান।
ডেস্ক /এসকে
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নিতে কেন দেরি হচ্ছে, তা জানালেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, বাসায় ফিরলেও খালেদা জিয়া সুস্থ নন। ডাক্তাররা এখন পর্যন্ত দীর্ঘ বিমান ভ্রমণের জন্য ওনাকে ফিট মনে করছেন না।
শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, হাসপাতালে চিকিৎসার পর গুলশানের বাসা ফিরোজায় ফিরলেও খালেদা জিয়া সুস্থ নন। গতকাল (শুক্রবার) উনার শরীরে ট্যাম্পারেচার বেশি ছিল। ওনাকে ডাক্তাররা এখন পর্যন্ত ফিট টু ফ্লাইং, এটা মনে করছেন না। সেজন্য বিদেশে নিতে দেরি হচ্ছে।
প্রসঙ্গত, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে গুলশানের বাসায় ফেরেন। ছয় দিন আগে ১২ সেপ্টেম্বর রাতে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। এর আগে প্রায় দেড় মাস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পর গত ২১ আগস্ট সন্ধ্যায় গুলশানের বাসায় ফিরেছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন।
খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস, হার্ট, চোখের সমস্যাসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছেন। ২৩ জুন তাঁর সফল অস্ত্রোপচার হয়।
২০২১ সালের নভেম্বরে খালেদা জিয়া লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে তাঁকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর পরামর্শ দিয়ে আসছেন চিকিৎসকেরা। তাঁর পরিবার ও দলের পক্ষ থেকেও তৎকালীন সরকারের কাছে বারবার আবেদন-নিবেদন জানানো হয়। কিন্তু শেখ হাসিনার সরকার তা উপেক্ষা করেছে। ২০২০ সালের ২৫ মার্চ এক নির্বাহী আদেশে খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিত করে তাঁকে শর্ত সাপেক্ষে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। তখন থেকে ছয় মাস পরপর তাঁর সাজা স্থগিত করার মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছিল।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরদিন ৬ আগস্ট রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের নির্দেশে খালেদা জিয়া মুক্তি পান।
ডেস্ক /এসকে