দুর্নীতির মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর সিতাংশু কুমার (এসকে) সুর চৌধুরীর বাসায় অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
রোববার (১৯ জানুয়ারি) দুদকের পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জামানের নেতৃত্ব এস কে সুরের ধানমন্ডির বাসায় এ অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ১৭ লাখ ২৫ হাজার টাকা ও কিছু কাগজপত্র উদ্ধার করেছেন দুদক কর্মকর্তারা।
গত ১৪ জানুয়ারি পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের সহায়তায় সংস্থাটির উপপরিচালক নাজমুল হোসাইনের নেতৃত্বে একটি টিম তাকে গ্রেপ্তার করে। সম্পদের বিবরণী দাখিল না করার অভিযোগে গত ২৩ ডিসেম্বর দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর পর এসকে সুরকে আদালতে হাজির করা হয়। র্তমানে তিনি কারাগারে রয়েছেন।
২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে দেখা হচ্ছে এসকে সুর চৌধুরীকে। দুদক সূত্র জানায়, রিজার্ভ কেলেঙ্কারির ঘটনা চাপা দিতে এসকে সুর চৌধুরীর বড় ভূমিকা ছিল। এ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রয়েছে দুদকের হাতে, যা খতিয়ে দেখতে তাকে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে দুদক। যে কারণে রিজার্ভ চুরির বিষয়ে বাংলাদেশে ব্যাংকের বর্তমান ও সাবেক শীর্ষ কর্তারা দুদকের নজরদারিতে আছেন বলেও জানা যায়।
আলোচিত অর্থপাচারকারী প্রশান্ত কুমার হালদারের (পিকে হালদার) আর্থিক কেলেঙ্কারিতেও এস কে সুরের নাম আসে। এরপর ২০২২ সালে এসকে সুরসহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। ওই বছরের ২৯ মার্চে এসকে সুরকে তলব করে জিজ্ঞাসাবাদও করে দুদক। ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড (আইএলএফএসএল) থেকে আড়াই হাজার কোটি টাকার বেশি অর্থ লুটপাটের ঘটনায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল বলে জানা গেছে। এসকে সুর চৌধুরী ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে ডেপুটি গভর্নরের পদ থেকে অবসরে যান।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে
রোববার (১৯ জানুয়ারি) দুদকের পরিচালক কাজী সায়েমুজ্জামানের নেতৃত্ব এস কে সুরের ধানমন্ডির বাসায় এ অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ১৭ লাখ ২৫ হাজার টাকা ও কিছু কাগজপত্র উদ্ধার করেছেন দুদক কর্মকর্তারা।
গত ১৪ জানুয়ারি পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের সহায়তায় সংস্থাটির উপপরিচালক নাজমুল হোসাইনের নেতৃত্বে একটি টিম তাকে গ্রেপ্তার করে। সম্পদের বিবরণী দাখিল না করার অভিযোগে গত ২৩ ডিসেম্বর দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর পর এসকে সুরকে আদালতে হাজির করা হয়। র্তমানে তিনি কারাগারে রয়েছেন।
২০১৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে দেখা হচ্ছে এসকে সুর চৌধুরীকে। দুদক সূত্র জানায়, রিজার্ভ কেলেঙ্কারির ঘটনা চাপা দিতে এসকে সুর চৌধুরীর বড় ভূমিকা ছিল। এ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রয়েছে দুদকের হাতে, যা খতিয়ে দেখতে তাকে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে দুদক। যে কারণে রিজার্ভ চুরির বিষয়ে বাংলাদেশে ব্যাংকের বর্তমান ও সাবেক শীর্ষ কর্তারা দুদকের নজরদারিতে আছেন বলেও জানা যায়।
আলোচিত অর্থপাচারকারী প্রশান্ত কুমার হালদারের (পিকে হালদার) আর্থিক কেলেঙ্কারিতেও এস কে সুরের নাম আসে। এরপর ২০২২ সালে এসকে সুরসহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। ওই বছরের ২৯ মার্চে এসকে সুরকে তলব করে জিজ্ঞাসাবাদও করে দুদক। ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেড (আইএলএফএসএল) থেকে আড়াই হাজার কোটি টাকার বেশি অর্থ লুটপাটের ঘটনায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল বলে জানা গেছে। এসকে সুর চৌধুরী ২০১৮ সালের জানুয়ারিতে ডেপুটি গভর্নরের পদ থেকে অবসরে যান।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে