পটুয়াখালী পুলিশ লাইনের নারী ব্যারাক থেকে তৃষা বিশ্বাস (২২) নামের এক হিন্দু নারী কনস্টেবলের (কনস্টেবল নং-১২৫৫, বিপি-০৩২৩২৫১১৯৬) ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৯ জানুয়ারি) সকাল ৭ টায় তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
তৃষা বিশ্বাস মাদারীপুর জেলার ঢাসার থানার পূর্ব কমলাপুর গ্রামের কৃষ্ণ বিশ্বাসের কন্যা। সে ২০২ সালের ৯ নভেম্বর চাকরিতে যোগদান করেন। ময়না তদন্তের জন্য তাঁর মরদেহ পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
তৃষা পারিবারিক কারণে মানসিক বিপর্যস্ত ছিলেন বলে জানিয়েছেন পটুয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন) আহমাদ মাইনুল হাসান। একই রুমের তাঁর অপর নারী সহকর্মীদের উদ্ধৃতি দিয়ে আহমাদ মাইনুল হাসান আরও বলেন, কয়েকদিন আগে ওই নারী কনষ্টেবল চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলে চিকিৎসক তাঁকে হাসপাতালে ভর্তির পরামর্শ দেন। কিন্তু তিনি হাসপাতালে চিকিৎসা নেননি। ময়না তদন্তের পর মরদেহটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
তৃষার দাদু কালিদাস সোম জানান, সকাল ৭ টায় বাড়িতে ভিডিও কলে মায়ের সঙ্গে কথা বলেছে। সাড়ে ৭ টার দিকে তাদের ফোন করে জানানো হয়, তৃষা আত্মহত্যা করেছে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
তৃষা বিশ্বাস মাদারীপুর জেলার ঢাসার থানার পূর্ব কমলাপুর গ্রামের কৃষ্ণ বিশ্বাসের কন্যা। সে ২০২ সালের ৯ নভেম্বর চাকরিতে যোগদান করেন। ময়না তদন্তের জন্য তাঁর মরদেহ পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
তৃষা পারিবারিক কারণে মানসিক বিপর্যস্ত ছিলেন বলে জানিয়েছেন পটুয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন) আহমাদ মাইনুল হাসান। একই রুমের তাঁর অপর নারী সহকর্মীদের উদ্ধৃতি দিয়ে আহমাদ মাইনুল হাসান আরও বলেন, কয়েকদিন আগে ওই নারী কনষ্টেবল চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলে চিকিৎসক তাঁকে হাসপাতালে ভর্তির পরামর্শ দেন। কিন্তু তিনি হাসপাতালে চিকিৎসা নেননি। ময়না তদন্তের পর মরদেহটি পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
তৃষার দাদু কালিদাস সোম জানান, সকাল ৭ টায় বাড়িতে ভিডিও কলে মায়ের সঙ্গে কথা বলেছে। সাড়ে ৭ টার দিকে তাদের ফোন করে জানানো হয়, তৃষা আত্মহত্যা করেছে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে