বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সংস্কার আর নির্বাচনের মধ্যে কোনো বিরোধ নেই। এ দুটি একসঙ্গে চলতে কোনো বাধা নেই।
রোববার (১৮ জানুয়ারি) সকালে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে দলটির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে তার সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত ৪টি সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট নিয়ে বিএনপি কোনো মন্তব্য করতে চায় না বলে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট পায়নি। দ্বিতীয়ত সরকার যেটা বলেছে এবং পরিকল্পনা করেছে যে, রিপোর্টগুলো হাতে পাওয়ার পর রাজনৈতিক দলগুলোর আলোচনা করবে। তারপরই সিদ্ধান্ত হবে। ঐকমত্য ছাড়া কোনোটিই গ্রহণযোগ্য হবে না।
অনেকে বলছেন জুলাই আগষ্টে নির্বাচন অসম্ভব এমন প্রশ্নে বিএনপির মহাসচিব বলেন, সংস্কার চলবে, নির্বাচন হবে। নির্বাচনের পর যে সরকারে আসবে তারা এ সংস্কারগুলো এগিয়ে নিয়ে যাবেন। আমরা আমাদের দলের পক্ষে থেকে পরিষ্কার করে বলতে পারি প্রতিটি সংস্কার আমরা এগিয়ে নিয়ে যাব। তাছাড়া সংস্কার ও নির্বাচন একসঙ্গে চলতে কোনো বাধা নেই।
অতি অল্প সময়ের নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে যাতে গণতন্ত্রে ফিরে যেতে পারি সেই ব্যবস্থা করা হোক বলে উল্লেখ করেন সাবেক এই মন্ত্রী।
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, সিপাহি জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দায়িত্বে এসেছিলেন। তখন তিনি আধুনিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ নির্মাণের জন্য খুব অল্প সময়ে সমস্ত ক্ষেত্রে সংস্কার করে কাজ শুরু করেছেন।
তিনি প্রথম সংস্কারের মাধ্যমে বাংলাদেশে একদলীয় শাসন থেকে বহুদলীয় শাসনের ব্যবস্থা করেছেন। জিয়াউর রহমান রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নেয়ার পর বদ্ধ অর্থনীতিকে মুক্তবাজার অর্থনীতি পরিকল্পনা করেছেন। তার হাত ধরে কৃষি ও শিল্পে বিপ্লব ঘটেছে।
মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, এ মহান নেতার হাত ধরে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সৃষ্টি হয়েছে। সে দল সমস্ত বাধা বিপত্তি অতিক্রম করে আজ বাংলাদেশে সর্ববৃহৎ দল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, জিয়াউর রমানের পরে তার উত্তরসূরি বেগম খালেদা জিয়া এ দলের দায়িত্ব নিয়েছেন। তিনি দায়িত্ব নিয়ে দলকে আরও বেশি শক্তিশালী ও সাংগঠনিক করেছেন। আজকে তিনি অসুস্থ হয়ে লন্ডনে চিকিৎসাধীন আছেন। আমরা তার জন্য সবাই দোয়া করি। আজকে তারই আরেক যোগ্য উত্তরসূরি ওনার সন্তান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের দায়িত্ব নিয়েছেন। যিনি হাসিনা-ফ্যাসিবাদ মুক্ত বাংলাদেশে নতুন নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
রোববার (১৮ জানুয়ারি) সকালে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে দলটির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে তার সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত ৪টি সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট নিয়ে বিএনপি কোনো মন্তব্য করতে চায় না বলে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট পায়নি। দ্বিতীয়ত সরকার যেটা বলেছে এবং পরিকল্পনা করেছে যে, রিপোর্টগুলো হাতে পাওয়ার পর রাজনৈতিক দলগুলোর আলোচনা করবে। তারপরই সিদ্ধান্ত হবে। ঐকমত্য ছাড়া কোনোটিই গ্রহণযোগ্য হবে না।
অনেকে বলছেন জুলাই আগষ্টে নির্বাচন অসম্ভব এমন প্রশ্নে বিএনপির মহাসচিব বলেন, সংস্কার চলবে, নির্বাচন হবে। নির্বাচনের পর যে সরকারে আসবে তারা এ সংস্কারগুলো এগিয়ে নিয়ে যাবেন। আমরা আমাদের দলের পক্ষে থেকে পরিষ্কার করে বলতে পারি প্রতিটি সংস্কার আমরা এগিয়ে নিয়ে যাব। তাছাড়া সংস্কার ও নির্বাচন একসঙ্গে চলতে কোনো বাধা নেই।
অতি অল্প সময়ের নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে যাতে গণতন্ত্রে ফিরে যেতে পারি সেই ব্যবস্থা করা হোক বলে উল্লেখ করেন সাবেক এই মন্ত্রী।
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, সিপাহি জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দায়িত্বে এসেছিলেন। তখন তিনি আধুনিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ নির্মাণের জন্য খুব অল্প সময়ে সমস্ত ক্ষেত্রে সংস্কার করে কাজ শুরু করেছেন।
তিনি প্রথম সংস্কারের মাধ্যমে বাংলাদেশে একদলীয় শাসন থেকে বহুদলীয় শাসনের ব্যবস্থা করেছেন। জিয়াউর রহমান রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নেয়ার পর বদ্ধ অর্থনীতিকে মুক্তবাজার অর্থনীতি পরিকল্পনা করেছেন। তার হাত ধরে কৃষি ও শিল্পে বিপ্লব ঘটেছে।
মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, এ মহান নেতার হাত ধরে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল সৃষ্টি হয়েছে। সে দল সমস্ত বাধা বিপত্তি অতিক্রম করে আজ বাংলাদেশে সর্ববৃহৎ দল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, জিয়াউর রমানের পরে তার উত্তরসূরি বেগম খালেদা জিয়া এ দলের দায়িত্ব নিয়েছেন। তিনি দায়িত্ব নিয়ে দলকে আরও বেশি শক্তিশালী ও সাংগঠনিক করেছেন। আজকে তিনি অসুস্থ হয়ে লন্ডনে চিকিৎসাধীন আছেন। আমরা তার জন্য সবাই দোয়া করি। আজকে তারই আরেক যোগ্য উত্তরসূরি ওনার সন্তান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের দায়িত্ব নিয়েছেন। যিনি হাসিনা-ফ্যাসিবাদ মুক্ত বাংলাদেশে নতুন নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে