বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমীর আল্লামা মামুনুল হক বলেছেন, সবাই শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে চাই পরিবারে, সমাজে ও রাষ্ট্রে। মনে রাখবেন মানব রচিত সংবিধান দিয়ে শান্তি আসবে না, আসতে পারে না। কোরআন হাদিস ব্যাতিত সমাজ ও রাষ্ট্রে শান্তি আসতে পারে না।
শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ১০ টায় কামরাঙ্গীর চর খোলামোড়া ঘাট জামিয়া ইসলামিয়া মারকাজুল আজিজ মাদ্রাসার খতমে বোখারী উপলক্ষে আয়োজিত মাহফিলে প্রধান আলোচকের আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন।
মামুনুল হক বলেন আওয়ামী লীগে গত ১৬ বছরে দেশের জনগণ ও আলেম সমাজের উপর জুলুম নির্যাতন করে দেশ থেকে পালিয়ে গেছে। তারা এ দেশে রাজনীতি করতে হলে ধর্ম নিরপেক্ষতা বাদ দিয়ে তাদেরকে মুসলমান ও ঈমানদার হয়ে রাজনীতি করতে হবে।
জামিয়া ইসলামিয়া মারকাজুল আজিজ মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মুফতি ফখরুল ইসলাম সভাপতিত্বে আয়োজিত মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সুলতানগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের সফল চেয়ারম্যান ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বি এন পির যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব মনির হোসেন চেয়ারম্যান। অন্যদের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন মারকাজুল আজিজ মাদরাসার ভাইস প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা শফিকুল ইসলাম, মাওলানা ইয়াহইয়া বিন নজরুল. মাওলানা তরিকুল ইসলাম. হাফেজ মাওলানা হাসান সিদ্দিকী. ও মুফতি রাশেদুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন শায়খুল হাদিস মাওলানা আবুল কাসেম কাসেমী, মাওলানা আহমদ আলী কামেমী, মুফতী এনায়েত উল্লাহ হাফেজ্জী ও মুফতি মামুনুর রশীদ প্রমুখ।.
খতমে বোখারীর পর ৪০ জনকে আলেম ও ৭ জনকে মুফতি হিসেবে পাগড়ি প্রদান করা হয়
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ১০ টায় কামরাঙ্গীর চর খোলামোড়া ঘাট জামিয়া ইসলামিয়া মারকাজুল আজিজ মাদ্রাসার খতমে বোখারী উপলক্ষে আয়োজিত মাহফিলে প্রধান আলোচকের আলোচনায় তিনি এসব কথা বলেন।
মামুনুল হক বলেন আওয়ামী লীগে গত ১৬ বছরে দেশের জনগণ ও আলেম সমাজের উপর জুলুম নির্যাতন করে দেশ থেকে পালিয়ে গেছে। তারা এ দেশে রাজনীতি করতে হলে ধর্ম নিরপেক্ষতা বাদ দিয়ে তাদেরকে মুসলমান ও ঈমানদার হয়ে রাজনীতি করতে হবে।
জামিয়া ইসলামিয়া মারকাজুল আজিজ মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মুফতি ফখরুল ইসলাম সভাপতিত্বে আয়োজিত মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন সুলতানগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের সফল চেয়ারম্যান ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বি এন পির যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব মনির হোসেন চেয়ারম্যান। অন্যদের মধ্যে আরো বক্তব্য রাখেন মারকাজুল আজিজ মাদরাসার ভাইস প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা শফিকুল ইসলাম, মাওলানা ইয়াহইয়া বিন নজরুল. মাওলানা তরিকুল ইসলাম. হাফেজ মাওলানা হাসান সিদ্দিকী. ও মুফতি রাশেদুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন শায়খুল হাদিস মাওলানা আবুল কাসেম কাসেমী, মাওলানা আহমদ আলী কামেমী, মুফতী এনায়েত উল্লাহ হাফেজ্জী ও মুফতি মামুনুর রশীদ প্রমুখ।.
খতমে বোখারীর পর ৪০ জনকে আলেম ও ৭ জনকে মুফতি হিসেবে পাগড়ি প্রদান করা হয়
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে